দ
দক্ষ–সমর্থ, কুশল, নিপুণ।
দক্ষিণ–সরল, দক্ষ, উদার।
দধীচি–পৌরাণিক, মুনিবিশেষ।
দম্ভোলি–বজ্র।
দম্ভোলিনাথ–ইন্দ্র।
দম্ভোলিভূষণ–ইন্দ্র।
দয়াকর–দয়ার আধার বা ভাণ্ডার।
দয়ানন্দ–মধ্যযুগের কবি।
দয়ানিধি–কৃপাময়।
দয়াবান–কৃপালু।
দয়াময়–কৃপাময়।
দয়াল–দয়ালু।
দয়ালকৃষ্ণ–
দয়ালবন্ধু–
দয়াশংকর–
দয়াসাগর–অতীব দয়ালু।
দয়িত–প্রিয়।
দরদ–সমবেদনা, মমতা, হৃদয়, পর্বত।
দরদি–সমব্যথী, মরমি, হৃদয়বান।
দর্প–অহংকার।
দর্পজিৎ–অহংকার জয় করে যে।
দর্পনারায়ণ–
দর্পহরণ–দর্পনাশকারী।
দর্পহারী–দর্পনাশকারী।
দর্পণ–আয়না।
দর্পিত–গর্বিত।
দর্শন–জ্ঞান, চক্ষু, দৃষ্টি, স্বপ্ন, ধর্ম।
দর্শিত–প্রকাশিত।
দশরথ–রামচন্দ্রের পিতা।
দশানন–রাবণ।
দহন–অগ্নি।
দানবীর–অতি দানশীল।
দানসাগর–সাগরবৎ দান।
দাবাগ্নি–বনাগ্নি।
দাবানল–
দামোদর–শ্রীকৃষ্ণ, বিষ্ণু, নদ বিশেষ।
দাশরথ–দশরথের পুত্র রামচন্দ্র।
দিগন্ত–দিকের সীমা।
দিগন্তর–দিকের দূরত্ব, অন্য দিক।
দিগম্বর–শিব।
দিগ্বলয়–চক্রবাল।
দিগদর্শন–দিকের অনন্ত বিস্তার।
দিগ্বসন–শিব।
দিগ্বাস–।
দিগ্বিজয়–সকল দিক জয় করা।
দিনকর–সূর্য।
দিননাথ–সূর্য।
দিনমণি–সূর্য।
দিনেন্দ্র–সূর্য।
দিনেন্দ্রকরণ–রোদ।
দিনেন্দ্রপ্রকাশ–সূর্যোদয়।
দিনেন্দ্রপ্রতাপ–সূর্যের প্রাখর্য।
দিনপতি–
দিনবন্ধু–
দিনমণি–
দিনাদি–প্রভাত, সূর্য।
দিনান্ত–সন্ধ্যা।
দিনেশ–সূর্য।
দিনেশকান্তি–
দিনেশকৃষ্ণ–
দিনেশচন্দ্র–
দিনেশজ্যোতি–
দিনেশপ্রভ–সূর্যের প্রভাবিশিষ্ট।
দিনেশপ্রিয়–
দিনেশরঞ্জন–
দিবা–দিন।
দিবস–দিন।
দিবস্পতি–দেবরাজ ইন্দ্র।
দিবাকর–সূর্য।
দিবানিশ–দিনরাত, অহোরাত্র।
দিবাবসু–সূর্য।
দিবামণি–
দিবালোক–দিনের আলো।
দিবোদাস–কাশীরাজ।
দিব্য–স্বর্গীয।
দিব্যকমল–স্বর্গীয় পদ্মফুল।
দিব্যকান্তি–স্বর্গীয় সৌন্দর্য বিশিষ্ট।
দিব্যজীবন–পবিত্র জীবন।
দিব্যতরু–পারিজাত।
দিব্যনাথ–
দিব্যবিমল–
দিব্যমাধব–
দিব্যরঞ্জন–
দিব্যরূপ–স্বর্গীয় রূপ।
দিব্যশক্তি–স্বর্গীয় শক্তি।
দিব্যজ্ঞান–ধ্যানজ প্রজ্ঞা, পরম জ্ঞান।
দিব্যদর্শী–অপার্থিব বিষয় দর্শনকারী।
দিব্যসুন্দর–স্বর্গীয় সৌন্দর্যবিশিষষ্ট।
দিব্যাংশু–দিব্যজ্যোতি।
দিব্যাভ–স্বর্গীয় আভাবিশিষ্ট।
দিব্যোদক–মেঘজল, বৃষ্টি, শিশির।
দিলীপ–রঘুরাজের পিতা।
দীক্ষক–দীক্ষাগুরু, শিক্ষক।
দীক্ষিত–প্রাপ্ত-দীক্ষা।
দীননাথ–ঈশ্বর, দরিদ্রজনের সহায়।
দীনবন্ধু–
দীনশরণ–
দীনেশ–
দীনেশ–
দীপ–প্রদীপ, বাতি, প্রকাশক।
দীপক–দীপ্তিকর, প্রকাশক, প্রজ্বালক, উদ্দীপক, প্রদীপ।
দীপন–শোভন, প্রজ্বালন, উদ্দীপন, দীপ্তিকরণ।
দীপান্বিত–দীপালোক শোভিত, দীপযুক্ত।
দীপালোক–প্রদীপের আলো।
দীপ্ত–আলোকিত, প্রকাশিত, তেজোময়।
দীপ্ত–দ্যুলোক, স্বর্গ।
দীপ্তাংশু–সূর্য।
দীপ্তাক্ষ–উজ্জ্বল, চক্ষুবিশিষ্ট।
দীপ্তাঙ্গ–তেজোময় দেহ, উজ্জ্বল, দেহবিশিষ্ট।
দীপ্তিমান–জ্যোতিষ্মান।
দীপ্তোজ্জ্বল–জ্বলন্তবৎ, ভাস্বর।
দীপ্তোপল–সূর্যকান্তমণি।
দীপ্য–প্রজ্বলনযোগ, প্রকাশ্য।
দীপ্যমান–জ্যোতিষ্মান।
দীপ্র–দীপ্তিশালী, ভাস্বর।
দুঃখহর–পরমেশ্বর, শিব।
দুরন্ত–দুর্দান্ত, অশান্ত।
দুর্গাদাস–দুর্গার ভক্ত, মহাশক্তির উপাসক।
দুর্গাধীশ–শিব।
দুর্গাপদ–দুর্গার ভক্ত।
দুর্গেশ–শিব।
দুর্জয়–অজেয়।
দুর্যোধন–ধৃতরাষ্ট্রের জ্যেষ্ঠপুত্র।
দুর্লভ–দুষ্প্রাপ্য, বিরল, বহুমূল্য।
দুলাল–স্নেহ, অনুরাগ, পুত্র, প্রিয়পাত্র, মনোজ্ঞ।
দুষ্মন্ত–শকুন্তলার স্বামী।
দূরদর্শী–বহুদর্শী, পণ্ডিত।
দূর্বাদল–দূর্বা তৃণের পত্র।
দৃপ্ত–গর্বিত।
দেব–ঈশ্বর, দেবতা, রাজা, প্রধান, দীপ্তি।
দেবক–কৃষ্ণ-জননী, দেবকীর পিতা।
দেবকল্প–দেবতার সদৃশ।
দেবগুরু–বৃহস্পতি।
দেবজন–দেবকল্প ব্যক্তি।
দেবতরু–স্বর্গের পঞ্চবৃক্ষ।
দেবতা–দেব, অমর।
দেবদত্ত–দেবতা কর্তৃক প্রদত্ত।
দেবদূত–দেবগণের প্রেরিত দূত।
দেবপতি–ইন্দ্র।
দেবপ্রসাদ–দেবতার আশীর্বাদ।
দেবপ্রিয়–দেবতার প্রিয়।
দেববাণী–দেবতার বাণী।
দেবব্রত–ভীষ্ম।
দেবরাজ–ইন্দ্র।
দেবর্ষি–নারদাদি মুনি।
দেবল–নিত্যসেবাকারী, অসিত মুনির পুত্র।
দেবাঞ্জন–দেবার্চনায় ব্যবহৃত অঞ্জন।
দেবাদিদেব–সর্বপ্রধান দেবতা, মহাদেব বিষ্ণু।
দেবাদেশ–দেবতার আজ্ঞা, দৈব প্রেরণা।
দেবয়ূধ–ইন্দ্র ধনু, বজ্র।
দেবারণ্য–স্বর্গোদ্যান, তীর্থ বিশেষ।
দেবাশ্রিত–দেবতাগণের দ্বারা রক্ষিত।
দেবেন্দ্র–দেবরাজ ইন্দ্র।
দেবেশ–দেবগণের প্রধান, মহাদেব।
দেবোপম–দেবতুল্য।
দৈবাধীন–দৈবায়ত্ত।
দোদুল–দোলায়মান।
দ্যুতিকর–শোভাজনক।
দ্যুতিধর–ভাস্বর, বিষ্ণু।
দ্যুতিমান–দীপ্তিশীল।
দ্যুমণি–সূর্য।
দ্যোতক–প্রকাশক।
দ্যোতন–প্রকাশ, দীপন।
দ্যোতমান–দীপ্যমান।
দ্রোণ–ভরদ্বাজ মুনির পুত্র দ্রোণাচার্য, কুরুবংশের অস্ত্রগুরু।
দ্রোণাচার্য–দ্রোণ, দ্রষ্টব্য।
দ্বাদশাংশু–বৃহস্পতি।
দ্বারকানাথ–শ্রীকৃষ্ণ।
দ্বারকাপতি–শ্রীকৃষ্ণ।
দ্বারকেশ্বর–শ্রীকৃষ্ণ
দ্বারিক–দ্বাররক্ষী।
দ্বারিকা–গুজরাটের সুপ্রসিদ্ধ নগরী।
দ্বারিকানাথ–শ্রীকৃষ্ণ।
দ্বারিকাপতি–শ্রীকৃষ্ণ।
দ্বিজ–ব্রাহ্মণ।
দ্বিজকান্তি–
দ্বিজকুমার–
দ্বিজচরণ–
দ্বিজনারায়ণ–
দ্বিজপতি–
দ্বিজপদ–
দ্বিজপ্রসাদ–
দ্বিজবর–শ্রেষ্ঠ ব্রাহ্মণ।
দ্বিজরাজ–চন্দ্র।
দ্বিজেন্দ্র–চন্দ্র।
দ্বিজমাধব–চণ্ডীমঙ্গলের কবি।
দ্বিজমোহন–
দ্বিজরঞ্জন–
দ্বিজরাজ–
দ্বিজলাল–
দ্বিজেন–
দিজেন্দ্র–শ্রেষ্ঠ ব্রাহ্মণ।
দ্বীজেশ–চন্দ্র।
দ্বীপ–জল দ্বারা বেষ্টিত ভূভাগ।
দ্বীপবান–সমুদ্র।
দ্বীপময়–
দ্বৈপায়ন–ব্যাসদেব।
ধ
ধনঞ্জয়–অর্জুন।
ধনদেব–ধনপতি, কুবের।
ধনরাজ–ধনী।
ধনবান–ঐশ্বর্যশালী।
ধনিক–
ধনেশ–ধনদেবতা, কুবের পাখি বিশেষ।
ধনেশ্বর–ধনস্বামী, কুবের।
ধরণী–পৃথিবী।
ধরণীধর–পর্বত।
ধরণীনাথ–রাজা।
ধরণীপতি–রাজা।
ধরণীপাল–রাজা।
ধরণীপ্রসাদ–
ধরণীভূষণ–
ধরণীমোহন–
ধরণীরঞ্জন–
ধর্ম–ঈশ্বরোপসনা পদ্ধতি।
ধর্মকুমার–
ধর্মজ্যোতি–
ধর্মতনয়–
ধর্মদত্ত–
ধর্মদাস–
ধর্মনন্দন–
ধর্মনারায়ণ–
ধর্মপাল–পালবংশের এক রাজা।
ধর্মপ্রসাদ–
ধর্মবর্ধন–
ধর্মব্রত–
ধর্মরঞ্জন–
ধর্মরঞ্জিত–একজন দার্শনিক।
ধর্মরাজ–ধর্ম ঠাকুর।
ধর্মসাধন–ধর্মপালন।
ধর্মসিংহ–
ধর্মাদিত্য–
ধর্মানন্দ–
ধর্মিষ্ঠ–ধর্মের প্রতি নিষ্ঠাশীল।
ধর্মেন্দ্র–
ধর্মেন্দ্রকুমার–
ধর্মেন্দ্রকৃষ্ণ–
ধর্মেন্দ্রজিৎ–
ধর্মেন্দ্রনারায়ণ–
ধর্মেন্দ্রপ্রসাদ–
ধীমান–বুদ্ধিমান।
ধীরললিত–নম্রস্বভাব।
ধীরসমীর–মৃদুমন্দ বায়ু।
ধীরাদিত্য–
ধীরানন্দ–
ধীরেন–
ধীরেন্দ্র–
ধীরেন্দ্রকুমার–
ধীরেন্দ্রকৃষ্ণ–
ধীরেন্দ্রচন্দ্র–
ধীরেন্দ্রনাথ–
ধীরেন্দ্রনারায়ণ–
ধীরেন্দ্রপ্রসাদ–
ধীরেশ–
ধীরেশকিশোর–
ধীরেশকৃষ্ণ–
ধীরেশচন্দ্র–
ধীরেশনারায়ণ–
ধীরেশপ্রিয়–
ধীরেশবিমল–
ধীরেশমাধব–
ধীরেশরঞ্জন–
ধীরেশসাধন–
ধূর্জটি–শিব।
ধূর্জটিকুমার–কার্তিক ও গণেশ।
ধূর্জটিচরণ–
ধূর্জটিনারায়ণ–
ধূর্জটিপ্রসাদ–
ধূর্জটিরঞ্জন–
ধূর্জটিশংকর–
ধৃতব্রত–ব্রতধারী।
ধৃতরাষ্ট্র–পান্ডুর অগ্রজ।
ধৃতি–ধারণ।
ধৃতিকান্ত–স্থিরচিত্ত।
ধৃতিজ্যোতি–
ধৃতিনারায়ণ–
ধৃতিমান–স্থিরচিত্ত।
ধৃতিমোহন–
ধৃতিরঞ্জন–
ধৃতিশক্তি–
ধৃতিসাধন–
ধ্যান–অভিনিবেশ সহকারে মনন।
ধ্যানগম্ভীর–প্রশান্তভাবে ধ্যানরত।
ধ্যাননাথ–
ধ্যানবিন্দু–একটি উপনিষদের নাম।
ধ্যানবিমল–
ধ্যানব্রত–ধ্যানই ব্রত যার।
ধ্যানরঞ্জন–
ধ্যানসাধন–
ধ্যানসুন্দর–
ধ্যানাদিত্য–
ধ্যানানন্দ–
ধ্যানেশ–
ধ্যানেশচন্দ্র–
ধ্যানেশজ্যোতি–
ধ্যানেশনারায়ণ–
ধ্যানেশপ্রসাদ–
ধ্যানেশপ্রিয়–
ধ্যানেশরঞ্জন–
ধ্রুপদ–উচ্চাঙ্গ সংগীতের পদ্ধতিবিশেষ।
ধ্রুব–নক্ষত্র বিশেষ।
ধ্রুবক–গানের ধুয়া।
ধ্রুবকমল–
ধ্রুবকল্প–
ধ্রুবকান্তি–
ধ্রুবকুমার–
ধ্রুবগোপাল–
ধ্রুবজ্যোতি–
ধ্রুবতোষ–
ধ্রুবনাথ–
ধ্রুবনারায়ণ–
ধ্রুবপদ–ধ্রুপদ।
ধ্রুবপ্রসাদ–
ধ্রুবসত্য–শাশ্বত সত্য।
ধ্রুবসন্ধি–
ধ্রুবপ্রহ্লাদ–পরম বিষ্ণুভক্ত রাজপুত্রদ্বয়।
ধ্বনিত–ঝংকৃত।
ন
নওজোয়ান–তরুণ সৈনিক, যুবকবীর, নবযুবক।
নওলকিশোর–নবীন কিশোর।
নকুল–শিব, চতুর্থ পাণ্ডব।
নকুলীশ–ভৈরব বিশেষ, মহাদেব।
নকুলেশ–
নকুলেশ্বর–
নক্ষত্র–তারকা।
নক্ষত্রপতি–চন্দ্র।
নক্ষত্রনাথ–
নক্ষত্ররাজ–
নক্ষত্ররতন–
নক্ষত্রমাণিক্য–
নক্ষত্রভূষণ–
নক্ষত্রলোক–নক্ষত্রাধিষ্ঠিত ভুবন, মহাকাশ।
নক্ষত্রেশ–চন্দ্র।
নগরাধিরাজ–পর্বতশ্রেষ্ঠ হিমালয়।
নগেন্দ্র–হিমালয়।
নগেন্দ্রকুমার–
নগেন্দ্রকৃষ্ণ–
নগেন্দ্রচন্দ্র–
নগেন্দ্রনাথ–শিব।
নগেন্দ্রনারায়ণ–
নগেন্দ্রপ্রসাদ–
নগেন্দ্রমোহন–
নগেন্দ্ররঞ্জন–
নগেন্দ্রশংকর–
নগেন্দ্রশিখর–হিমালয়ের চূড়া।
নচিকেতা–অগ্নি, বৈদিক, ঋষিবিশেষ।
ননীগোপাল–মাখনের ন্যায় কোমল গোপাল–শ্রীকৃষ্ণ।
নন্দ–আনন্দ, কৃষ্ণের পালক পিতা, মগধের রাজাবিশেষ।
নন্দকিশোর–শ্রীকৃষ্ণ।
নন্দকুমার–
নন্দদুলাল–
নন্দনন্দন–
নন্দন–পুত্র, বিষ্ণু, মহাদেব, পর্বত বিশেষ, ইন্দ্রের উপবন।
নন্দিত–আনন্দিত।
নন্দিবর্ধন–আনন্দ বৃদ্ধিকারী, সদানন্দ, শিব, পুত্র।
নন্দীশ–শিব।
নন্দীশ্বর–
নবকিশোর–নবীন বালক।
নবকুমার–নব্য যুবক, নবীন রাজপুত্র, নবীন যুবরাজ।
নবপল্লব–নবদল, নূতন পত্র, কচিপাতা।
নবমুকুল–নূতন কুঁড়ি।
নবস্বপ্ন–নূতন স্বপ্ন।
নবসূর্য–নবোদিত সূর্য।
নবাঙ্কুর–মুকুল।
নবাগত–নূতন আগত, অভ্যাগত।
নবাব–রাজপ্রতিনিধি, শাসনকর্তা, রাজন্য, সামন্ত রাজা।
নবীন–নূতন, নব্য, আধুনিক, তরুণ।
নবীনকান্তি–
নবীনকিশোর–
নবীনকৃষ্ণ–
নবীনচাঁদ–নবোদিত চাঁদ।
নবীনচন্দ্র–
নবীনরঞ্জন–
নবীনরূপ–
নবীনসুন্দর–
নবেন্দু–
নবোদয়–সদ্য উদয়, নূতন আবির্ভাব।
নবোদিত–সদ্য উদিত, নূতন আবির্ভূত।
নবশ–আকাশ।
নবস্বান–বায়ু।
নবোদয়–নতুন আবির্ভাব।
নভতেজ–আকাশের জ্যোতি।
নভস্পৃক–আকাশস্পর্শী।
নভেন্দু–আকাশের চাঁদ।
নভোজ্যোতি–আকাশের কিরণ।
নভোদীপ–সূর্য।
নভোনীল–আকাশী নীল।
নভোমণি–সূর্য।
নভোমণ্ডল–নম্র করা হয়েছে এমন।
নভোনীল–আকাশের নীলিমা, আকাশের ন্যায় নীলবর্ণ।
নভোমণি–সূর্য।
নমন–নতি, প্রণাম।
নমসিত–নমস্কৃত, পূজিত।
নমস্কৃত–পূজিত, নমসিত।
নমস্য–পূজ্য, প্রণম্য।
নমিত–বিনীত, নমস্কৃত, প্রণমিত।
নম্র–বিনীত, শিষ্ট, কোমল, বিনয়ী।
নয়ন–চক্ষু, চোখ, দৃষ্টি।
নয়নাভিরাম–চন্দ্র, অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন, প্রিয়দর্শন।
নয়নানন্দ–দৃষ্টির আনন্দ।
নর–মানুষ।
নরদেব–মনুষ্যরূপী দেবতা।
নরনাথ–রাজা।
নরনারায়ণ–কৃষ্ণার্জুন, মনুষ্যরূপে পরমেশ্বর।
নরপতি–রাজা।
নররাজ–
নরসিংহ–
নরহরি–
নরেন–
নরেন্দ্র–রাজা, শ্রেষ্ঠ মানুষ।
নরেন্দ্রকুমার–
নরেন্দ্রকৃষ্ণ–
নরেন্দ্রচন্দ্র–
নরেন্দ্রনাথ–
নরেন্দ্রনারায়ণ–
নরেন্দ্রপ্রতাপ–রাজার বিক্রম।
নরেন্দ্রপ্রসাদ–
নরেন্দ্রবিক্রম–রাজার শৌর্য।
নরেন্দ্রমোহন–
নরেন্দ্ররঞ্জন–
নরেন্দ্রলাল–
নরেশ–রাজা।
নরেশকান্তি–
নরেশকুমার–
নরেশচন্দ্র–
নরেশপ্রসাদ–
নরেশপ্রিয়–
নরেশরঞ্জন–
নরেশ্বর–ভগবান।
নরোত্তম–পুরুষোত্তম বিষ্ণু, রাজা।
নলিন–পদ্ম, শৈবাল।
নলিনেশয়–নারায়ণ।
নলিনাক্ষ–পদ্মের মতো চক্ষুবিশিষ্ট, বিষ্ণু।
নলিনী–পদ্ম।
নলিনীকান্ত–সূর্য।
নলিনীকুসুম–পদ্মফুল।
নলিনীনাথ–সূর্য।
নলিনীপ্রকাশ–
নলিনীবল্লভ–সূর্য।
নলিনীবিমল–
নলিনীভূষণ–
নলিনীমোহন–
নলিনীরঞ্জন–
নলিনীসংকাশ–পদ্মের তুল্য।
নলিনাভ–পদ্মের আভা বিশিষ্ট।
নাথ–প্রভু, রক্ষক, পালক।
নান্দনিক–সৌন্দর্যসম্বন্ধীয়, সৌন্দর্যতত্ত্ব।
নান্দীকার–স্তুতিপাঠক, মাঙ্গলিক অনুষ্ঠানকারী।
নায়ক–নেতা, পরিচালক, প্রধান, অগ্রণী।
নায়র–নায়ক, প্রণয়ী।
নারায়ণ–বিষ্ণু।
নিকুঞ্জ–লতাগৃহ।
নিখিল–বিশ্বব্রহ্মাণ্ড, সমুদয় জগৎ।
নিখিলনাথ–জগদীশ্বর, বিশ্বনাথ।
নিখিলেশ–বিশ্ববিধাতা।
নিগম–বেদ, তন্ত্রশাস্ত্রবিশেষ।
নিচয়–সমুদয়, রাশি, বৃদ্ধি।
নিঝুম–নিস্তব্ধ।
নিতাই–নিত্যানন্দ।
নিতাইকৃষ্ণ–
নিতাইচন্দ্র–
নিতাইচরণ–
নিতাইরঞ্জন–
নিতাইসাধন–
নিত্যানন্দ–সর্বদা আনন্দিত, শ্রীগৌরাঙ্গের লীলাসহচর।
নিদর্শন–দৃষ্টান্ত।
নিধীশ–নিধীশ্বর, কুবের।
নিপুণ–দক্ষ, কুশল, সমর্থ।
নিবন্ধন–রচনা, নিয়ম।
নিবারণ–দুর্বার।
নিবাস–আবাস, দেশ, আশ্রম।
নিবিড়–দৃঢ়, গহন।
নিবেদন–বর্ণন, আবেদন, জ্ঞাপন, উৎসর্গ, সমর্পণ।
নিবেদিত–সমর্পিত, কৃতনিবেদন।
নিবেদ্য–সমর্পণীয়।
নিমাই–চৈতন্যদেবের জননীদত্ত নাম।
নিমাইকিশোর–
নিমাইকৃষ্ণ–
নিমাইচন্দ্র–
নিমাইচাঁদ–গৌরাঙ্গ।
নিমাইরঞ্জন–
নিমেষ–পলক।
নিরঙ্কুশ–অনিবার্য, নির্বিঘ্ন, স্বাধীন, মুক্ত।
নিরঞ্জন–কলঙ্কহীন।
নিরঞ্জন–পরব্রহ্ম, শিব, নির্মল।
নিরভার–অনিশ্বর, নির্দোষ, অক্ষয়।
নিরন্ত–অন্তহীন।
নিরন্তর–নিরবকাশ, নিবিড়, নিরবচ্ছিন্ন।
নিরবদ্য–অনবদ্য, অনিন্দনীয়।
নিরবধি–অনন্ত, নিরন্তর।
নিরভিমান–নিরহংকার।
নিরভ্র–মেঘশূন্য।
নিরলস–শ্রমশীল।
নিরুপম–উপমাহীন।
নিরাকাঙ্ক্ষ–নির্লোভ।
নিরাকার–পরব্রহ্ম, আকাশ।
নিরাতপ–রৌদ্রহীন, ছায়াযুক্ত।
নিরাপদ–বিপন্মুক্ত, নির্বিঘ্ন।
নিরাময়–নীরোগ, সুস্থ।
নিরাসক্ত–উদাসীন।
নিরীক্ষণ–পর্যবেক্ষণ।
নিরুক্ত–বেদের অঙ্গীভূত ব্যাখ্যা গ্রন্থ-বিশেষ, বৈদিক অভিযান।
নিরুপম–অনুপম, অতুলনীয়।
নির্ঝর–ঝরনা, উৎস, প্রবাহ।
নির্ণয়–সত্যনিষ্কাশন, নিষ্পত্তি।
নির্নিমেষ–অপলক।
নির্ভয়–নির্ভীক, অভয়।
নির্ভীক–নির্ভয়।
নির্মল–শুভ্র, সরল, স্বচ্ছ, অকলঙ্ক, পবিত্র।
নির্মাল্য–দেবতাকে নিবেদিত পুষ্পমাল্য।
নিলয়–আশ্রয়, আবাস।
নিশাকর–চন্দ্র।
নিশাকান্ত–
নিশাগম–রাত্রির আগমন।
নিশাতায়–প্রভাত।
নিশানাথ–চন্দ্র।
নিশাপতি–
নিশামণি–
নিশারত্ন–
নিশান–পতাকা, নিদর্শন, ধ্বনি।
নিশান্ত–প্রভাত।
নিশিজল–শিশির।
নিশীথ–রাত্রি, গভীর রাত্রি।
নিশীথকান্ত–চন্দ্র।
নিশিরঞ্জন–চন্দ্র।
নিশীথকিরণ–
নিশীথকুমার–
নিশীথকুসুম–যে ফুল রাত্রে ফোটে।
নিশীথনাথ–চন্দ্র।
নিশীথপ্রদীপ–
নিশীথবন্ধু–
নিশীথবরন–
নিশীথভূষণ–
নিশীথমোহন–
নিশীথরঞ্জন–
নিশীথেশ–চন্দ্র।
নিসর্গ–সৃষ্টি, প্রকৃতি।
নীতিজ্ঞ–নীতিশাস্ত্রে অভিজ্ঞ।
নীতিমান–নীতিসম্পন্ন।
নীতীন–
নীতীন্দ্র–
নীতীন্দ্রকুমার–
নীতীন্দ্রকৃষ্ণ–
নীতীন্দ্রনাথ–
নীতীন্দ্রনারায়ণ–
নীতীন্দ্রপ্রসাদ–
নীতীন্দ্রমোহন–
নীতীন্দ্ররঞ্জন–
নীতীন্দ্রশংকর–
নীতীশ–
নীতীশকুমার–
নীতীশচন্দ্র–
নীর–জল।
নীরজ–পদ্ম, মুক্তা।
নীরদ–মেঘ।
নীরদকান্তি–
নীরদকুমার–
নীরদকৃষ্ণ–
নীরদনাথ–ইন্দ্র।
নীরদবরণ–মেঘবর্ণ।
নীরদবাহন–বায়ু।
নীরদবিহারী–ইন্দ্র।
নীরদভূষণ–
নীরদমোহন–
নীরদমৌলি–
নীরদরঞ্জন–
নীরদেশ–ইন্দ্র।
নীরাজন–দীপমালা, সজলপদ্ম, আরতি, আরাত্রিক।
নীরূপ–রূপবর্জিত দেব, আকাশ, বায়ু।
নীল–বর্ণবিশেষ, নীলকণ্ঠ শিব।
নীলকণ্ঠ–শিব, ময়ূর।
নীলকমল–নীল বর্ণের পদ্মফুল।
নীলকান্ত–ইন্দ্রনীলমণি, নীলমণি, শ্রীকৃষ্ণ।
নীললোহিত–শিব, বেগুনি রং।
নীলাকাশ–নীলাম্বর।
নীলাঙ্গ–নীলবর্ণ অঙ্গবিশিষ্ট সারস।
নীলাঞ্জন–রসাঞ্জন, নীল বা কৃষ্ণনীল কাজল।
নীলাভ–নীল আভাযুক্ত।
নীলাদ্রি–নীলগিরি, জগন্নাথ ধাম, নীলাচল, বিরজা।
নীলাব্জ–নীলপদ্ম।
নীলাম্বর–বলরাম, নীল আকাশ।
নীলাম্বু–সমুদ্র।
নীলাম্বুজ–নীলপদ্ম।
নীলিম–নীলবর্ণ, নীলত্ব।
নীলিমময়–নীলিমাযুক্ত।
নীলোৎপল–নীলপদ্ম।
নীহার–তুষার, হিমানী।
নৃপতি–রাজা।
নৃপেন্দ্র–শ্রেষ্ঠ রাজা–ইন্দ্রতুল্য।
নৃসিংহ–বিষ্ণুর অবদার, মনুষ্যপ্রধান।
নেত্র–নয়ন, চক্ষু।
নৈবেদ্য–নিবেদনের যোগ্য, দেবতার উদ্দেশে নিবেদনযোগী সামগ্রী।
নৈর্মাল্য–নির্মলতা।
নৈসর্গিক–প্রকৃতিগত, প্রাকৃতিক, স্বাভাবিক।
নৌতন–নূতন।
প
পক্ষিরাজ–পক্ষীদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ। পাখির রাজা, গরুড়।
পঙ্কজ–পদ্ম।
পঙ্কজকান্তি–পদ্মফুলের সৌন্দর্য।
পঙ্ককুসুম–পদ্মফুল।
পঙ্কজাক্ষ–পদ্মের ন্যায় চক্ষুবিশিষ্ট।
পঙ্কজকুমার–
পঙ্কজনয়ন–পদ্মফুলের ন্যায় সুন্দর চোখ যার।
পঙ্কজনাথ–
পঙ্কজবিমল–
পঙ্কজমাল্য–পদ্মফুলের মালা।
পঙ্কজমোহন–
পঙ্কজরঞ্জন–
পঙ্কজসঙ্কাশ–পদ্মফুলের মতো।
পঞ্চতপ–পাঁচটি অগ্নির মধ্যে তপস্যাকারী।
পঞ্চদীপ–আরতি করার জন্য পাঁচটি মুখবিশিষ্ট প্রদীপ।
পঞ্চম–সংগীতের স্বরগ্রামের পঞ্চম স্বর–‘পা’।
পঞ্চানন–শিব।
পতঞ্জলি–মুনিবিশেষ।
পতত্রিরাজ–পক্ষীন্দ্র, গরুড়।
পত্রোল্লাস–ফুলের কুঁড়ি, মুকুল।
পথক–পথিক।
পথিক–পান্থ।
পথিকৃৎ–পথপ্রদর্শক।
পদ্ম–কমল।
পদ্মকর–কমলধারী সূর্যাদেব।
পদ্মনাভ–বিষ্ণু।
পদ্মনয়ন–কমললোচন, পদ্মতুল্য চক্ষুবিশিষ্ট।
পদ্মপরাগ–পদ্মের রেণু।
পদ্মপলাশ–পদ্মের পাপড়ি।
পদ্মপ্রভ–পদ্মতুল্য প্রভাবিশিষ্ট।
পদ্মভু–ব্রহ্মা।
পদ্মরাগ–মূল্যবান মণিবিশেষ, রুবি।
পদ্মশ্রী–বোধিসত্ত্ববিশেষ।
পদ্মলোচন–পদ্মের মতো সুন্দর চোখ যার।
পদ্মাক্ষ–পদ্মের মতো চক্ষু বিশিষ্ট।
পদ্মেশয়–ব্রহ্মা, বিষ্ণু।
পদ্মোদ্ভব–ব্রহ্মা।
পবন–বায়ু।
পবনকুমার–
পবনদূত–
পবননন্দন–
পবনপ্রকাশ–
পবনপ্রসাদ–
পবনবিহারী–
পবনরঞ্জন–
পবনশক্তি–
পবিত্র–পূত, পুণ্যজনক, বিশুদ্ধ, নিষ্পাপ, জল, বেদমন্ত্র, মধু।
পবিত্র কমল–নির্মল পদ্মফুল।
পবিত্রকান্তি–
পবিত্রকালী–
পবিত্রকুমার–
পবিত্রকুসুম–অমলিন পুষ্প।
পবিত্রকৃষ্ণ–
পবিত্রজ্যোতি–
পবিত্রনারায়ণ–
পবিত্রপ্রসাদ–
পবিত্রবরন–
পবিত্রবিমল–
পবিত্রমাধব–
পবিত্রমোহন–
পবিত্ররঞ্জন–
পবিত্রলাল–
পবিত্রশংকর–
পয়োদ–মেঘ।
পয়োধি–সমুদ্র।
পয়োধিনাথ–বরুণ।
পয়োনিধি–সমুদ্র।
পয়োমুক–মেঘ।
পরজ–সংগীতের রাগবিশেষ।
পরঞ্জয়–শত্রুজয়কারী, অরিন্দম।
পরব্রত–শ্রেষ্ঠ ব্রতালম্বী, ধৃতরাষ্ট্র।
পরব্রহ্ম–পরমপুরুষ, পরমেশ্বর।
পরম–প্রথম, শ্রেষ্ঠ, মহৎ, প্রধানতম, প্রকৃত।
পরমজ্যোতি–পরমেশ্বর।
পরমহংস–মহাযোগী।
পরমানন্দ–পরমেশ্বর, অতিশয় আনন্দ।
পরমেশ–জগদীশ্বর, শিব, বিষ্ণু।
পরমেশ্বর–জগদীশ্বর, শিব, বিষ্ণু।
পরশ–স্পর্শ, স্পর্শমণি, প্রভাব।
পরশন–
পরশুরাম–জমদগ্নি-ঋষির পুত্র, পরশুধারী, রাম।
পরাগ–ফুলরেণু, ধূলি, চন্দন, খ্যাতি।
পরাগকেশর–ফুলের অংশ।
পরাগবরন–
পরাণ, পরান–প্রাণ।
পরানকমল–
পরানকৃষ্ণ–
পরানচন্দ্র–
পরানপ্রিয়–প্রাণপ্রিয়।
পরানবন্ধু–
পরিচয়–আলাপ, প্রণয়, ভালবাসা, অভিজ্ঞতা।
পরিজ্ঞান–সম্যক জ্ঞান, অন্তর্দৃষ্টি।
পরিতোষ–গভীর তৃপ্তি, আনন্দ বা সন্তোষ।
পরিদর্শন–সম্যক দর্শন, পর্যবেক্ষণ।
পরিমল–ফুল-চন্দনাদির সুগন্ধ।
পরিবর্তন–বদল।
পরিব্রাজক–পর্যটক।
পরিমল–ফুল চন্দনাদির সুগন্ধ।
পরীক্ষিৎ–চন্দ্রবংশীয় রাজা।
পরেশ–স্পর্শমণি, পরমেশ্বর।
পরেশচন্দ্র–
পরেশনাথ–
পরেশমোহন–
পরেশরঞ্জন–
পর্জন্য–মেঘ, ইন্দ্র।
পর্জন্যদেব–ইন্দ্র।
পর্ণ–পাতা, পত্র, ফুলের পাপড়ি।
পর্ণময়–পাতায় পূর্ণ।
পর্ণাদ–ঋষিবিশেষ।
পর্বত–গিরি, দেবর্ষি বিশেষ।
পর্বতরাজ–হিমালয়।
পর্বতেশ–
পলক–নিমেষ, চোখের পাতা।
পলাশ–পত্র, ফুলের পাপড়ি, কিংশুক।
পলাশকান্তি–
পলাশকুসুম–পলাশফুল।
পলাশকেশর–
পলাশতরু–পলাশ গাছ।
পলাশবর্ণ–পলাশের পাপড়ি।
পলাশবরন–
পলাশবিমল–
পলাশরঞ্জন–
পলাশসুন্দর–
পল্লব–নবপত্র, কিশলয়, পাতা।
পল্লবিত–পল্লবযুক্ত, অতিরঞ্জিত।
পশুপতি–শিব, দেবেশ।
পাঞ্চজন্য–শ্রীকৃষ্ণের শঙ্খ।
পান্থ–পথিক।
পান্না–বহুমূল্য মণিবিশেষ।
পান্নাকিরণ–
পান্নাজ্যোতি–
পান্নাবরন–পান্নার মতো।
পান্নাভূষণ–
পান্নারতন–
পান্নালাল–
পান্নাসবুজ–
পাবক–অগ্নি অনল, পবিত্রকারক।
পাবন–পবিত্র, পবিত্রকারক।
পারক–পারগ, দক্ষ, সমর্থ, পালক।
পারাশর–বেদব্যাস।
পারিজাত–সমুদ্রমন্থনে উৎপন্ন স্বর্গীয় পুষ্পবৃক্ষ।
পার্থ–পৃথানন্দন, অর্জুন।
পার্থিব–পৃথিবীর অধিপতি, ঐহিক, নৃপ।
পিনাক–শিবের ধনু, ত্রিশূল।
পিনাকপাণি–শিব।
পিনাকী–
পিনাকেশ–
পিয়াল–গাছবিশেষ।
পিয়াস–তৃষ্ণা।
পিয়াসু–তৃষ্ণার্ত।
পীতক–পীত চন্দন, কুঙ্কুম, কুসুমফুল।
পীতরাগ–হরিদ্রাবর্ণ।
পীতাম্বর–কৃষ্ণ, বিষ্ণু।
পীতারুণ–পীত ও লোহিত বর্ণ।
পীতু–সূর্য, অগ্নি।
পীযূষ–সুধা, অমৃত।
পুণ্য–সৎকর্ম, পবিত্র, ধার্মিক, নির্মল।
পুণ্যজন–ধার্মিক, পুতহৃদয় ব্যক্তি।
পুণ্যদর্শন–যার দর্শনে পবিত্রতা জন্মায়।
পুণ্যবান–
পুণ্যব্রত–পবিত্র সংকল্প।
পুণ্যোদয়–সৌভাগ্যদয়।
পুনর্বসু–নক্ষত্রবিশেষ, শিব, বিষ্ণু।
পুরঞ্জয়–শিব, নগরবিজয়ী।
পুরঞ্জিৎ–মহাদেব, চন্দ্রবংশীয় রাজা বিশেষ।
পুরন্দর–শিব, বিষ্ণু, ইন্দ্র।
পুরুষোত্তম–পুরুষশ্রেষ্ঠ, বিষ্ণু, পরব্রহ্ম।
পুলক–রোমাঞ্চ, হর্ষ।
পুলকেশ–আনন্দময় ঈশ্বর।
পুলস্ত্য–সপ্তর্ষির মধ্যে একজন।
পুলিন–সৈকত।
পুষ্কর–জল, পদ্ম, আকাশ, দ্বীপবিশেষ, বরুণপুত্র।
পুষ্করাক্ষ–পদ্মনয়ন, বিষ্ণু।
পুষ্কল–ভরতের পুত্র।
পুষ্কক–আকাশগামী পৌরাণিক রথবিশেষ।
পুষ্পদাম–ফুলের মালা।
পুষ্পপল্লব–ফুল ও পাতা।
পুষ্পবন্ত–সূর্য ও চন্দ্র।
পুষ্পারাম–পুষ্পোদ্যান।
পুষ্পারাগ–পুষ্পরাগমণি।
পুষ্পরাজ–
পুষ্পিত–কুসুমিত।
পুষ্য–নক্ষত্র বিশেষ।
পূজক–উপাসক।
পূজন–উপাসনা।
পূর্ণবিকাশ–চরম, বিকাশ।
পূর্ণানন্দ–আনন্দময় পরমেশ্বর, পরম প্রীতি।
পূর্ণেন্দু–পূর্ণিমার চাঁদ।
পূর্বজ–অগ্রজ।
পূর্বফাল্গুনী–নক্ষত্র বিশেষ।
পূর্বাদ্রি–উদয়গিরি।
পূষণ–সূর্য।
পৃথানন্দন–কুন্তীপুত্র।
পৃথিবীশ–রাজা, সম্রাট।
পৃথ্বীরাজ–ধরাপতি, দিল্লীশ্বর।
পৃথ্বীশ–রাজা, সম্রাট।
পৃথু–পৌরাণিক, রাজাবিশেষ।
পৃষতাশ্ব–বায়ু, রাজা অনরণ্যে পুত্র।
পৃষোদ্যান–ক্ষুদ্র উদ্যান।
পৌলোমীশ–ইন্দ্র।
পৌষ্প–পুষ্পময়, পুষ্পরচিত।
প্রকর–পুষ্পাদির স্তবক, সহায়তা, অধিকার।
প্রকর্ষ–উন্নতি, বুদ্ধি, উৎকর্ষ, শ্রেষ্ঠতা।
প্রকাশ–আলোক, শোভা, বিকাশ, উদয়।
প্রকীর্তি–বিপুল যশ, বিশেষ খ্যাতি।
প্রকৃত–যথার্থ, ন্যায়তঃ সত্য।
প্রকৃতিপূজক–প্রকৃতির পূজাকারী।
প্রকৃষ্ট–উত্তম, শ্রেষ্ঠ, উৎকৃষ্ট।
প্রখর–তীক্ষ্ণ, তীব্র।
প্রচয়–চয়ন, বৃদ্ধি, সঞ্চয়।
প্রচল–চঞ্চল, প্রচলিত রীতি বা প্রথা।
প্রচেয়–চয়নীয়, গ্রহণযোগ্য বর্ধনীয়।
প্রজাগর–জাগরণশীল, জাগরণ, বিষ্ণু।
প্রজেশ–রাজা।
প্রজেশ্বর–
প্রজ্ঞ–জ্ঞানবান, পণ্ডিত, বিচক্ষণ।
প্রজ্ঞান–বিশেষ জ্ঞান, জ্ঞানবান পণ্ডিত।
প্রজ্ঞাবান–জ্ঞানী।
প্রজ্বলন–প্রদীপন।
প্রজ্বলিত–দীপ্তিবিশিষ্ট।
প্রণত–নম্র, কৃতসাধন।
প্রণব–ঈশ্বর, বিষ্ণু, ওংকার।
প্রণম্য–প্রণামের যোগ্য।
প্রণয়–প্রেম, প্রীতি, ভালবাসা, অনুরাগ।
প্রণয় মুগ্ধ–প্রেমসাগরে নিমজ্জিত।
প্রণয়ী–প্রীতিপাত্র, প্রেমিক।
প্রতাপ–তেজ, প্রভাব, পরাক্রম, দাপট।
প্রতাপতপন–সূর্যসম তেজোপুঞ্জ ও পরাক্রান্ত পুরুষ।
প্রতাপাদিত্য–প্রতাপতপন।
প্রতাপী–তেজস্বী।
প্রতিকাশ–প্রদীপ্ত।
প্রতিজ্ঞা–অঙ্গীকার, প্রতিশ্রুতি, সংকল্প।
প্রতিজ্ঞান–প্রতিজ্ঞা।
প্রতিদান–পরিশোধ।
প্রতিনন্দন–অভিনন্দন।
প্রতিনব–অভিনব।
প্রতিপ্রিয়–প্রত্যুপকার।
প্রতিবিম্ব–প্রতিচ্ছায়া, দর্পণ।
প্রতিভাস–প্রকাশ, উজ্জ্বলতা, দীপ্তি।
প্রতিমুক্ত–বন্ধনহীন।
প্রতিরূপ–প্রতিচ্ছায়া।
প্রতিশ্রুত–স্বীকৃত, অঙ্গীকৃত।
প্রতিভান–প্রজ্ঞা, বুদ্ধি।
প্রতীক–রূপ, নিদর্শন।
প্রতীক্ষণ–অবলোকন, পূজা, প্রতিপালন।
প্রতীত–জ্ঞাত, প্রীত, প্রখ্যাত, সম্মানিত, জ্ঞানবান।
প্রতীপ–চন্দ্রবংশীয় নৃপবিশেষ।
প্রতীয়মান–জ্ঞেয়, বোধগম্য।
প্রতীর–তীর, তট।
প্রতুল–প্রাচুর্য, বুদ্ধি, সৌভাগ্য।
প্রত্যন্ত–প্রান্তবর্তী, সীমান্ত।
প্রত্যয়–রীতি, যশ, শপথ, জ্ঞান, বিশ্বাস।
প্রত্যয়ী–প্রত্যয়কারী।
প্রত্যায়ক–
প্রত্যাশা–আশা, প্রতীক্ষা, কামনা।
প্রত্যুষ–প্রভাত।
প্রথম–প্রধান, মুখ্য, শ্রেষ্ঠ।
প্রথিত–বিস্তৃত, প্রসিদ্ধা, বিষ্ণু।
প্রদীপ–প্রভা, দীপ, আলোক, প্রকাশক।
প্রদীপন–উজ্জ্বলকরণ।
প্রদীপ্ত–প্রভাময়।
প্রদৃপ্ত–গর্বিত।
প্রদ্যোত–দীপ্তি, আলোক।
প্রধান–পরমেশ্বর, জ্ঞান, শ্রেষ্ঠ।
প্রফুল্ল–উৎফুল্ল, প্রসন্ন, বিকশিত।
প্রবর–শ্রেষ্ঠ, অত্যুৎকৃষ্ট।
প্রবাক–বাগ্মী।
প্রবাল–রক্তবর্ণ রত্নবিশেষ, কিশলয়, অঙ্কুর নবীন।
প্রবাহ–ধারা, অবিরাম গতি, স্রোত।
প্রবীর–শ্রেষ্ঠ যোদ্ধা, মহাবীর, প্রধান, শ্রেষ্ঠ।
প্রবুদ্ধ–সান্ত্বনা, জ্ঞান, বিকাশ।
প্রব্রজিত–সন্ন্যাসধর্মাবলম্বী।
প্রভবিষ্ণু–প্রভাবশীল।
প্রভাকর–সূর্য, চন্দ্র, অগ্নি, সাগর।
প্রভাময়–জ্যোতির্ময়।
প্রভাত–প্রত্যুষ।
প্রভাব–প্রতাপ, শক্তি, মহিমা।
প্রভাস–প্রখর দীপ্তি, দীপ্তিশালী।
প্রমথ–বহু রূপধারী।
প্রমথেশ–মহাদেব।
প্রমিত–জ্ঞানত, প্রমাণিত, জ্ঞাত, নিশ্চিত।
প্রমোদ–আনন্দ, আমোদ।
প্রমোদন–আনন্দদায়ক, বিষ্ণু।
প্রয়াস–প্রযত্ন, অভিলাষ, পরিশ্রম।
প্রযুক্ত–অর্পিত, রচিত, উৎপন্ন।
প্রলয়–ক্ষয়, মোহ।
প্রলয়েশ–নটরাজ, শিব।
প্রশান্ত–শান্তিযুক্ত, নিবৃত্ত, অবিচলিত।
প্রশান্তহৃদয়–শান্তিপূর্ণ চিত্ত।
প্রসন্ন–সন্তুষ্ট, নির্মল, উজ্জ্বল, প্রফুল্ল।
প্রসন্নময়–প্রসন্নতায় পরিপূর্ণ।
প্রসাদ–দেবতাকে নিবেদিত ভোজ্য, অনুগ্রহ, প্রসন্নতা।
প্রসিত–অতি শুভ্র।
প্রসূন–পুষ্প, মুকুল।
প্রসেন–রাজা সত্রাজিতের ভ্রাতা।
প্রসেনজিৎ–যদুবংশীয় রাজা।
প্রহর্ষ–প্রকৃষ্ট আনন্দ।
প্রহর্ষণ–আনন্দপ্রদ।
প্রহ্লাদ–আনন্দ, হিরণ্যকশিপুর পুত্র।
প্রাংশু–উন্নত।
প্রাজ্ঞ–পণ্ডিত, দক্ষ।
প্রাঞ্জল–সহজবোধ্য, উজ্জ্বল, নির্মল।
প্রাণপ্রতিম–জীবনতুল্য, প্রাণের মতো প্রিয়।
প্রাণপ্রিয়–
প্রাণেশ–জীবনের অধীশ্বর, প্রভু পরমেশ্বর।
প্রাতর–প্রভাত।
প্রান্তর–ধূ-ধূ মাঠ।
প্রান্তিক–প্রান্তবর্তী, প্রান্ত।
প্রাবল্য–প্রভাব, শক্তি, প্রবলতা।
প্রারম্ভ–আরম্ভ, ভূমিকা।
প্রার্থক–প্রার্থনাকারী।
প্রার্থন–নিবেদন, আবেদন।
প্রার্থিত–অভীপ্সিত, যাচিত।
প্রিয়–ভালবাসার পাত্র, বন্ধু, প্রেমাস্পদ, প্রীতিকর।
প্রিয়ক–মধুকর, ভ্রমর।
প্রিয়ংকর–হিতকারী।
প্রিয়তম–অত্যন্ত প্রণয়ভাজন।
প্রিয়ব্রত–সাধু সংকল্প, মনুর প্রথম পুত্র।
প্রীত–তুষ্ট, আনন্দিত, তৃপ্ত।
প্রীতিমান–প্রফুল্ল, সন্তুষ্ট।
প্রিয়মান–
প্রেম–ভালবাসা, প্রণয়, অনুরাগ, ভক্তি, প্রীতি।
প্রেমময়–প্রেমে পরিপূর্ণ।
প্রেমসাগর–প্রেমের সমুদ্র, অগাধ, অসীম প্রেম।
প্রেমানন্দ–প্রেমের আনন্দ।
প্রেমাশ্রু–প্রেমধারা।
প্রেমিক–প্রণয়ী।
প্রেমী–
প্রেমকৃষ্ণ–
প্রেমগোপাল–
প্রেমগোবিন্দ–
প্রেমচন্দ্র–প্রখ্যাত ঔপনাসিক।
প্রেমচাঁদ–
প্রেমজিৎ–
প্রেমজীবন–
প্রেমজ্যোতি–
প্রেমতোষ–
প্রেমদীপ–
প্রেমনাথ–
প্রেমনারায়ণ–
প্রেমবান–প্রেমময়।
প্রেমময়–প্রেমবান।
প্রেমরঞ্জন–
প্রেমলাল–
প্রেমাংশু–প্রেমের দীপ্তি।
প্রেমাঙ্কুর–প্রেমের সূচনা।
প্রেমানন্দ–
প্রেমেন্দু–
প্রেমেন্দুনারায়ণ–
প্রেমেন্দুবিকাশ–
প্রেমেন্দুমাধব–
প্রেমেন্দুমোহন–
প্রেমেন্দুরঞ্জন–
প্রেমেন্দুসুন্দর–
প্রেমেন্দ্র–
প্রেমেন্দ্রকিশোর–
প্রেমেন্দ্রকৃষ্ণ–
প্রেমেন্দ্রচন্দ্র–
প্রেমেন্দ্রনাথ–
প্রেমেন্দ্রনারায়ণ–
প্রেমেন্দ্রপ্রসাদ–
প্রেমেন্দ্রমোহন–
প্রোজ্জ্বল–অত্যন্ত ভাস্বর।
প্রোজ্জ্বলকান্তি–অতিশয় দীপ্তিযুক্ত।
প্রোজ্জ্বলকিরণ–
প্রোজ্জ্বলকৃষ্ণ–
প্রোজ্জ্বলকেতন–
প্রোজ্জ্বলজ্যোতি–
প্রোজ্জ্বলদীপ–অতিশয় উজ্জ্বল প্রদীপ।
প্রোজ্জ্বলবরণ–
প্রোজ্জ্বলভূষণ–
প্রোজ্জ্বলরতন–
প্রোন্নত–অতি উন্নতি।
ফ
ফটিক–স্বচ্ছ।
ফটিকচন্দ্র–
ফটিকচাঁদ–
ফটিকবরন–
ফণিভূষণ–মহাদেব।
ফণী–সাপ।
ফণীন্দ্র–নাগরাজ।
ফণীন্দ্রকৃষ্ণ–
ফণীন্দ্রচন্দ্র–
ফণীন্দ্রনাথ–
ফণীন্দ্রনারায়ণ–
ফণীন্দ্রভূষণ–
ফণীন্দ্রমোহন–
ফণীন্দ্রলাল–
ফণীন্দ্রশংকর–
ফণীশ্বর–নাগরাজ।
ফাল্গুন–ফাল্গুন মাস, অর্জুন।
ফাল্গুনী–অর্জুন।
ফুল্লদাম–ছন্দবিশেষ, ফুলের মালা।
ফুলেন্দীবর–প্রফুল্ল, নীলপদ্ম।
ফুল্লেন্দু–পূর্ণচন্দ্র।
ব
বংশী–বাঁশি।
বংশীকৃষ্ণ–
বংশীগোপাল–শ্রীকৃষ্ণ।
বংশীধর–শ্রীকৃষ্ণ।
বংশীধারী–শ্রীকৃষ্ণ।
বংশীবদন–শ্রীকৃষ্ণ।
বংশীমাধব–শ্রীকৃষ্ণ।
বংশীমোহন–
বকুল–সুগন্ধি ফুল।
বঙ্কিমচন্দ্র–বাঁকা চাঁদ।
বঙ্কিমকৃষ্ণ–
বঙ্কিমবান্ধব–
বঙ্কিমবিহারী–শ্রীকৃষ্ণ।
বঙ্কিমমোহন–
বঙ্কিমসুন্দর–
বঙ্কুবিহারী–
বঙ্গ–বঙ্গদেশ।
বঙ্গনন্দন–
বঙ্গনাথ–
বঙ্গবান্ধব–
বঙ্গবীর–
বঙ্গভূষণ–
বঙ্গরঞ্জন–
বজ্র–বাজ, অশনি, হীরক, ইন্দ্রের অস্ত্র।
বজ্রকেতু–নরকের অধিপতি।
বজ্রজ্যোতি–বজ্রের কিরণ।
বজ্রধর–ইন্দ্র
বজ্রপাণি–ইন্দ্র।
বজ্রপ্রভ–বজ্রের দীপ্তিবিশিষ্ট।
বজ্রবিক্রম–
বজ্রমণি–মহামূল্য রত্ন, হীরক।
বজ্রমাণিক–মহামূল্য মণি।
বজ্রমৌলি–
বজ্ররূপ–
বজ্রাগ্নি–বিদ্যুৎ।
বটকৃষ্ণ–বটবৃক্ষের মূলে উপবিষ্ট কৃষ্ণ।
বটগোপাল–
বদন–মুখ।
বদনকমল–মুখপদ্ম।
বদনকান্তি–মুখের সৌন্দর্য।
বদনচন্দ্র–
বদনরঞ্জন–
বদ্রীনাথ–মহাদেব।
বন–অরণ্য।
বনপ্রিয়–কোকিল।
বনফুল–
বনমালী–শ্রীকৃষ্ণ।
বনান্ত–অরণ্যপ্রান্ত, বনভূমি।
বন্দন–স্তুতি, স্তব, অভিবাদন, প্রণাম।
বন্ধন–রচনা, বাঁধন, সংযমন।
বরণ–সাদরে অভ্যর্থনা, প্রার্থনা।
বরণীয়–বরণের যোগ্য।
বরিষ–বৃষ্টি, বর্ষা।
বরিষণ–বর্ষণ, বৃষ্টি।
বরদা–বরদানকারিনী।
বরদাকান্ত–
বরদাকিশোর–
বরদানন্দন–
বরদাপ্রসন্ন–
বরদামোহন–
বরদারঞ্জন–
বরদাশংকর–
বরদাসাধন–
বরুণ–জলাধিপতি, জল, সমুদ্র।
বরুণকান্তি–
বরুণকুমার–
বরুণচন্দ্র–
বরুণদেব–জলের দেবতা।
বরুণনন্দন–
বরুণপ্রতিম–বরুণের তুল্য।
বরেণ্য–বরণীয়।
বরেণ্য–বরণীয়, উৎকৃষ্ট, শ্রেষ্ঠ, প্রার্থনীয়।
বরেন্দ্র–ইন্দ্র, প্রধান রাজা।
বর্ণময়–রঙিন।
বর্ণক–গুণকীর্তনকারী, স্তুতিপাঠক।
বর্ধিষ্ণু–বুদ্ধিশীল।
বর্ষণ–বৃষ্টিপাত, বৃষ্টি।
বল–শক্তি।
বলদেব–কৃষ্ণের জ্যেষ্ঠভ্রাতা।
বলভদ্র–বলরাম।
বলরাম–শ্রীকৃষ্ণের জ্যেষ্ঠভ্রাতা।
বলাই–‘বলরাম’ এর কোমল রূপ।
বলাইকৃষ্ণ–
বলাইচন্দ্র–
বলাইচাঁদ–
বলাইমাধব–
বলাইরঞ্জন–
বলাহক–মেঘ।
বলানুজ–শ্রীকৃষ্ণ।
বলিন্দম–বিষ্ণু।
বল্লভ–প্রিয়।
বল্লর–মঞ্জুরী, কুঞ্জ, বন, কৃষ্ণাগুরু।
বসন্ত–ঋতুবিশেষ, মধুকাল, সংগীতের রাগবিশেষ।
বসন্তদূত–কোকিল।
বসন্তবাহার–সংগীতের মিশ্র রাগবিশেষ।
বসন্তকুমার–
বসন্তকুসুম–বসন্তে ফোটা ফল।
বসন্ততিলক–সংস্কৃত ছন্দবিশেষ।
বসন্তদূত–কোকিল।
বসন্তবান্ধব–কোকিল।
বসন্তবাহার–সঙ্গীতের রাগবিশেষ।
বসন্তসখ–কোকিল।
বসন্তসখা–কামদেব।
বসুদেব–ধনী, উজ্জ্বলকান্তি বিশিষ্ট, কৃষ্ণের পিতা।
বসুমান–নৃপবিশেষ, রাজা, ধনশালী।
বসুতনয়–শ্রীকৃষ্ণ।
বসুদত্ত–
বসুদুলাল–শ্রীকৃষ্ণ।
বসুদেব–শ্রীকৃষ্ণের পিতা।
বসুনন্দন–শ্রীকৃষ্ণ।
বহ্নি–আগুন, অগ্নি।
বহ্নিমিত্র–বায়ু।
বহ্নিমান–প্রজ্জ্বলিত।
বহ্নিজ্যোতি–আগুনের দীপ্তি।
বহ্নিদেব–অগ্নি।
বহ্নিপ্রতাপ–আগুনের তেজ।
বহ্নিভূষণ–।
বহ্নিমান–জ্বলন্ত।
বহ্নিমিত্র–বাতাস।
বহ্নিরূপ–আগুনের রূপ।
বহ্নিসংকাশ–অগ্নিতুল্য।
বহ্নিসখ–বায়ু।
বহ্নীশ–অগ্নিদেব।
বাঁশরি–বংশী, মুরলী, বেণু।
বাগীশ–বাক্যবিশারদ, বৃহস্পতি, ব্রহ্মা।
বাগীশ্বর–বাগ্মী।
বাচস্পতি–বাগ্মী।
বাণী–সরস্বতী।
বাণী কুমার–
বাণীজ্যোতি–
বাণীতোষ–
বাণীনাথ–
বাণীবরণ–সরস্বতীর আরাধনা।
বাণীমাধব–
বাণীমোহন–
বাণীরঞ্জন–
বাণীরূপ–ভাষায় রূপান্তরিত।
বাণেশ্বর–শিব।
বাদল–মেঘ, বর্ষা, বর্ষণ।
বাদশা–রাজাধিরাজ, সম্রাট।
বান্ধব–বন্ধু, আত্মীয়, স্বজন।
বামদেব–মহাদেব, মুনিবিশেষ।
বারিদ–মেঘ।
বারিদবরণ–মেঘের ন্যায় বর্ণ।
বারীন–সমুদ্র।
বারীশ–সমুদ্র।
বারুণ–জল, বরুণসম্বন্ধীয়, শতভিষা নক্ষত্র।
বালাদিত্য–প্রভাতের নবীন সূর্য।
বালারুণ–
বাল্মীকি–রামায়ণ রচিয়তা বিখ্যাত মুনি, আদিকবি।
বাসব–দেবরাজ ইন্দ্র, ধনিষ্ঠা নক্ষত্র।
বাসর–দিবস, দিন, আলয়।
বাসবদেব–ইন্দ্র।
বাসবনন্দন–জয়ন্ত।
বাসবনারায়ণ–
বাসবপ্রসাদ–
বাসববিক্রম–ইন্দ্রের শৌর্য।
বাসুকি–সর্পরাজ।
বাসুকিনাথ–মহাদেব।
বাসুদেব–বিষ্ণু, শ্রীকৃষ্ণ।
বাহাদুর–সাহসী, সুদক্ষ, বীর, কার্যক্ষম।
বাহার–সৌন্দর্য, রাগবিশেষ, বসন্তকাল, প্রবাহ।
বিকর্ণ–দুর্যোধনের অন্যতম ভ্রাতা।
বিকশিত–বিকাশপ্রাপ্ত, প্রস্ফুটিত।
বিকাশ–প্রকাশ, বিস্তার, মুক্ত।
বিকাস–
বিকাশন–প্রস্ফুটন, বিস্তার।
বিকাসন–
বিক্রম–বীরত্ব, প্রতাপ, বীর, শৌর্য।
বিক্রমাদিত্য–সূর্যের ন্যায় পরাক্রম যার।
বিক্রান্ত–পরাক্রমশালী, বীর।
বিচঞ্চল–অত্যন্ত চঞ্চল।
বিচয়–সংগ্রহকরণ, অন্বেষণ।
বিচয়ন–
বিচিত্র–নানাবর্ণ রঞ্জিত, আশ্চর্য, মনোজ্ঞ, বিস্ময়কর।
বিচিত্রবীর্য–অদ্ভুত পরাক্রমশালী।
বিজন–নির্জন।
বিজয়–জিৎ, অর্জুন, জয়, শ্রেষ্ঠত্ব।
বিজয়কেতন–জয়পতাকা।
বিজয়গর্ব–জয়দর্প।
বিজয়দৃপ্ত–জয়লাভের জন্য গর্বিত।
বিতদ্রু–পঞ্জাবের নদীবিশেষ।
বিতনু–কমনীয়, সুন্দর।
বিতান–যজ্ঞ, বিস্তার, ছন্দোবিশেষ।
বিতীর্ণ–ব্যাপ্ত, উত্তীর্ণ, প্রদত্ত।
বিতৃষ্ণ–তৃষ্ণাহীন, উদাসীন।
বিদগ্ধ–পণ্ডিত, মর্মজ্ঞ, রসজ্ঞ, নিপুণ।
বিদ্যাকর–
বিদ্যুৎ–তড়িৎ, বিজলি, ক্ষণপ্রভা।
বিদ্যুৎপ্রভ–বিদ্যুতের মতো ঔজ্জ্বল্যবিশিষ্ট।
বিদ্রুম–পদ্মরাগমণি, কিশলয়।
বিদ্বত্তম–সর্বশ্রেষ্ঠ পণ্ডিত।
বিধান–শাস্ত্রবিহিত নিয়ম, বিধি।
বিধুবন–কম্পন।
বিধুর–দুঃখী, কাতর, ভারাক্রান্ত।
বিনম্র–বিনয়ী, বিনয়াবনত, কোমল।
বিনয়–নম্রতা, কোমলতা।
বিনায়ক–গণনায়ক, গণেশ, শিক্ষক, গুরু।
বিনিময়–প্রতিদান।
বিনীত–শান্ত, সংযত, শিক্ষিত, বিনম্র।
বিনোদ–মনোহর, আমোদ-প্রমোদ, সুন্দর।
বিনোদন–তোষণ, আমোদিত করণ।
বিপর্ণক–পলাশফুল, কিংশুক।
বিপাশ–বন্ধনমুক্ত।
বিপিন–অরণ্য।
বিপ্রর্ষি–ব্রহ্মর্ষি।
বিপ্লব–বিদ্রোহ, আমূল পরিবর্তন।
বিপ্লবন–জলপ্লবন, বন্যা।
বিবস্বান–দেবতা, সূর্য।
বিবাক–বিবেচক।
বিবুধ–দেবতা, চন্দ্র, পণ্ডিত।
বিবেক–তত্ত্বজ্ঞান, মানুষের অন্তর্নিহিত বিচারবোধ।
বিভব–ঐশ্বর্য, মহত্ব, ঔদার্য।
বিভাকর–সূর্য, অগ্নি।
বিভাত–প্রভাত।
বিভাব–উদ্দীপনা, প্রেরণা।
বিভাবন–বিবেচনা, প্রকাশন, চিন্তন।
বিভাস–উজ্জ্বল প্রকাশ, রাত্রিকালীন রাগিণী বিশেষ।
বিভু–ব্রহ্মা, বিষ্ণু, মহেশ্বর, পরমেশ্বর, পরব্রহ্ম, প্রভু।
বিভূতি–ঈশ্বরের ঐশ্বর্য বা শক্তি, সমৃদ্ধি।
বিভূষণ–শোভা অলংকার।
বিভোর–মুগ্ধ, আত্মহারা, আবিষ্ট।
বিভ্রাজ–দীপ্তিমান, শোভাযুক্ত।
বিমল–নির্মল, পবিত্র, নিষ্পাপ, শুভ্র, অনাবিল।
বিমলানন্দ–ব্রহ্মানন্দ, নির্মল আনন্দ-বিশিষ্ট।
বিমুগ্ধ–বিশেষভাবে মুগ্ধ, সম্পূর্ণ আবিষ্ট।
বিমুদ্র–মোহবন্ধনমুক্ত, বিকশিত।
বিমোহন–মুগ্ধকরণ, মুগ্ধকর।
বিম্লান–নির্মল।
বিরাগ–ঔদাসীন্য, বৈরাগ্য, রাগশূন্য।
বিরাজ–সগৌরবে অবস্থান, পরমেশ্বর।
বিরাজিত–সম্যক শোভিত, প্রকাশিত।
বিরুপাক্ষ–ত্রিলোচন, শিব, রুদ্রবিশেষ।
বিরোচন–সূর্য, চন্দ্র, অগ্নি।
বিলগ্ন–সংযুক্ত, বদ্ধ।
বিলাস–আনন্দ, সুখ, শোভা, শৌখিনতা।
বিলাসপ্রিয়–প্রমোদানুরক্ত, শৌখিনতাপ্রিয়।
বিলোচন–দর্শন, চক্ষু।
বিলোল–চঞ্চল।
বিশাখ–কার্তিকেয়, শাখাহীন।
বিশালাক্ষ–মহাদেব, বিষ্ণু, সুলোচন।
বিশাল–অতি উদার।
বিশ্রদ্ধ–বিশ্বস্ত, প্রশান্ত, নির্ভীক।
বিশ্রান্ত–ক্ষান্ত, নিবৃত্ত।
বিশ্রুত–প্রখ্যাত, প্রসিদ্ধ।
বিশ্বজিৎ–জগজ্জয়ী, বুদ্ধদেব।
বিশ্বদেব–অগ্নি, গণদেবতা বিশেষ।
বিশ্বপ্রেম–সর্বজনের প্রতি সমান প্রীতি।
বিশ্বপ্রসাদ–বিশ্বের সকল মানুষের প্রসন্নতা।
বিশ্বরাজ–ঈশ্বর।
বিশ্বরাজন–
বিশ্বরূপ–বিরাটরূপী নারায়ণ, পরমেশ্বর।
বিশ্বশান্তি–পৃথিবীর সমস্ত মানুষের শান্তি।
বিশ্ববন্ধু–পৃথিবীর সকলের বন্ধু।
বিশ্বসত্তম–শ্রীকৃষ্ণ।
বিশ্বাত্মা–পরমেশ্বর।
বিশ্বেশ–জগৎপতি।
বিষ্ণু–নারায়ণ, হরি, জগৎপালক।
বিসজ–পদ্ম।
বিহগ–পক্ষী।
বিহঙ্গ–
বিহঙ্গম–
বিহ্বল–অভিভূত, আত্মহারা।
বীক্ষণ–বিশেষভাবে দর্শন।
বীরবল–বীরোচিত শক্তি।
বীরবর–শ্রেষ্ঠ বীর।
বৃন্দাবন–তুলসীবন, বৈষ্ণবতীর্থ।
বৃন্দারক–দেবতা, সুন্দর, প্রধান, উৎকৃষ্ট।
বৃষভানু–রাধিকার পালক পিতা।
বৃষ্টিবিন্দু–বৃষ্টির জলের ফোঁটা।
বৃষ্টিসিক্ত–বৃষ্টির জলে স্নাত।
বৃহস্পতি–দেবগুরু, মহাপণ্ডিত, গ্রহবিশেষ।
বেণুবর–বাঁশির ধ্বনি বা সুর।
বেদবিৎ–বেদজ্ঞ, বিষ্ণু।
বেদন–জ্ঞান, বোধ, অনুভব।
বেদব্যাস–বেদের বিভাগকর্তা মুনি বিশেষ।
বেদান্ত–উপনিষদ।
বেহাগ, বিহাগ–সংগীতের মিশ্র রাগবিশেষ।
বৈকালিক–দেবতার উদ্দেশে নিবেদিত সায়ংকালীন নৈবেদ্য।
বৈকালীন–
বৈচিত্র–চমৎকারিত্ব, সৌন্দর্য।
বৈচিত্রময়–সৌন্দর্যপূর্ণ।
বৈজয়ন্ত–ইন্দ্রপুরী ইন্দ্রের পতাকা।
বৈজয়ান্তিক–বেদান্তসম্মত।
বৈদিক–বেদবিহিত, বেদজ্ঞ ব্যক্তি।
বৈদুর্য–নীলকান্ত মণি।
বৈদ্যনাথ–শিব, দেওঘরের শিব।
বৈনায়ক–গণেশ সম্বন্ধীয়।
বৈপ্লবিক–বিপ্লব সম্বন্ধীয় বিদ্রোহাত্মক।
বৈভব–ঐশ্বর্য, শক্তি, মহিমা।
বৈরাগ–বৈষ্ণবধর্ম, বিবেক।
বৈশাখ–বাংলা বৎসরের প্রথম মাস।
বৈশ্বানর–অগ্নি, অনল, বহ্নি, আগুনের দেবতা।
বোধন–উদ্বোধন, উদ্দীপন, জ্ঞানদান।
বোধিসত্ত্ব–বুদ্ধত্বলাভের পূর্ববর্তী জন্মে ও অবস্থায় বুদ্ধের নাম।
বোধোদয়–জ্ঞানের আবির্ভাব।
ব্যাসদেব–তত্ত্বজ্ঞ পণ্ডিত, মহাভারতের রচয়িতা।
ব্যোমকেশ–মহাদেব।
ব্যোমদেব–
ব্রজকিশোর–শ্রীকৃষ্ণ।
ব্রজেশ–
ব্রত–ধর্মানুষ্ঠান, তপস্যা, সংযম।
ব্রহ্ম–পরব্রহ্ম, পরমপুরুষ, বিধাতা, তপস্যা, ব্রহ্মা, ওঙ্কার, বেদ।
ব্রহ্মজ্ঞ–ব্রহ্মজ্ঞানী, বেদবিৎ, ঋষি।
ব্রহ্মদেব–বিষ্ণু।
ব্রহ্মণ্য–নারায়ণ।
ব্রহ্মনাভ–বিষ্ণু।
ব্রহ্মমাধব–বিষ্ণু।
ব্রহ্মসনাতন–শাশ্বত ব্রহ্ম।
ব্রহ্মময়–ব্রহ্মাত্মক।
ব্রহ্মরূপ–পরমাত্মার স্বরূপ, পরব্রহ্ম।
ব্রহ্মর্ষি–ঋষিব্রাহ্মণ।
ব্রহ্মা–স্তুতি, স্তোতা, কবি, সৃষ্টিকর্তা, প্রজাপতি।
ব্রহ্মার্ষি–ঋষি নামের যোগ্য ব্রাহ্মণ।
ব্রহ্মানন্দ–।
ব্রহ্মাশিস–ব্রহ্মের আশীর্বাদ।
ব্রাহ্ম–ব্রহ্মজ্ঞানসম্পন্ন।
ভ
ভক্ত–ভক্তিমান।
ভক্তকিংকর–ভক্তের দাস।
ভক্তপ্রতিম–ভক্ততুল্য।
ভক্তবর–শ্রেষ্ঠ ভক্ত।
ভক্তি–শ্রদ্ধা।
ভক্তিভাজন–ভক্তির পাত্র।
ভগবতীকুমার–কার্তিক, গণেশ।
ভগবতীনাথ–শিব।
ভগবতীশংকর–দুর্গা ও শিব।
ভগবান–ঈশ্বর।
ভগবানচন্দ্র–
ভগবানদাস–ঈশ্বরের দাস।
ভগীরথ–দিলীপের পুত্র।
ভজন–আরাধনা, দেবতার মহিমাকীর্তন, সেবা।
ভজনপ্রিয়–আরাধনা করতে যে ভালবাসে।
ভজনলাল–
ভজনানন্দ–আরাধনাজাত আনন্দ।
ভদ্রেশ–ঈশ্বর, শিব, মঙ্গলময়।
ভবারাধ্য–জগৎপূজা, ভগবান।
ভব–পৃথিবী।
ভবার্ণব–সংসার সমুদ্র, ভবসাগর।
ভবশেখর–চন্দ্র।
ভবশংকর–শিব।
ভবসাগর–পৃথিবী রূপ সমুদ্র।
ভবসিন্ধু–পৃথিবী রূপ সমুদ্র।
ভবানন্দ–পৃথিবীর আনন্দস্বরূপ।
ভবানী–দুর্গা।
ভবানীকুমার–কার্তিক ও গণেশ।
ভবানীনাথ–শিব।
ভবানীপতি–শিব।
ভবানীপ্রসাদ–দুর্গার অনুগ্রহ।
ভবানীশংকর–দুর্গা ও শিব।
ভবেন–
ভবেন্দ্র–পৃথিবীপতি।
ভবেন্দ্রমাধব–শ্রীকৃষ্ণ।
ভবেন্দ্রশংকর–শিব।
ভবেশ–শিব, মহাদেব, মঙ্গলময়।
ভবেশকৃষ্ণ–
ভবেশচন্দ্র–
ভবেশনারায়ণ–
ভবেশপ্রতিম–শিবতুল্য।
ভবেশপ্রিয়–শিবের প্রিয়।
ভবেশশংকর–শিব।
ভরত–শকুন্তলার পুত্র, রামায়ণে দশরথের দ্বিতীয় পুত্র।
ভরদ্বাজ–দ্রোণের পিতা, মুনিবিশেষ।
ভাগ্যধর–ভাগ্যবান।
ভাগ্যোদয়–সৌভাগ্যের আবির্ভাব।
ভানু–কিরণ, শিব, রাজা, সূর্য, কান্তি।
ভানুকর–সূর্যকিরণ, রৌদ্র।
ভানুকিরণ–রোদ।
ভানুকুমার–যম, কর্ণ, শনি।
ভানুজ্যোতি–সূর্যকিরণ।
ভানুদত্ত–মৈথিলী কবি।
ভানুদীপ–সূর্যরূপ প্রদীপ।
ভানুদেব–সূর্য।
ভানুপ্রকাশ–সূর্যোদয়।
ভানুপ্রতাপ–সূর্যের তেজ।
ভানুপ্রতিম–সূর্যতুল্য।
ভানুপ্রভ–সূর্যের প্রভাবিশিষ্ট।
ভানুমান–সূর্য।
ভানুসিংহ–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছদ্মনাম।
ভাবতরঙ্গ–ভাবের উচ্ছ্বাস।
ভাবধারা–চিন্তাধারা, প্রচলিত মতামত ও রীতি।
ভাবসাগর–ভাবের সমুদ্র, অগাধ চিন্তা।
ভাবন–চিন্তন, কল্পনা, ধ্যান, বিবেচনা, সৃজন।
ভাবোদয়–ভাবের সঞ্চার।
ভার্গব–শুক্রচার্য, পরশুরাম।
ভার্গবপ্রিয়–হীরক।
ভাস–দীপ্তি, শোভা, আভা, কান্তি।
ভাস্কর–সূর্য, বহ্নি, অগ্নি।
ভাস্করকিরণ–রোদ।
ভাস্করজ্যোতি–সূর্যের দীপ্তি।
ভাস্করদেব–সূর্য।
ভাস্করপ্রকাশ–সূর্যোদয়।
ভাস্করপ্রতাপ–সূর্যের তেজ।
ভাস্করাংশু–সূর্যকিরণ।
ভাস্করাচার্য–প্রাচীন ভারতের বিজ্ঞানী।
ভাস্করাদিত্য–সূর্য।
ভাস্কর্য–ধাতু-প্রস্তরাদি দিয়ে মূর্তি নির্মাণের শিল্প।
ভাস্বর–দীপ্তিমান, উজ্জ্বল।
ভাস্বরকমল–উজ্জ্বল পদ্মফুল।
ভাস্বরকান্তি–দীপ্তিময় দেহলাবণ্য যার।
ভাস্বরচন্দ্র–উজ্জ্বল চাঁদ।
ভাস্বরদীপ–উজ্জ্বল, প্রদীপ।
ভাস্বররতন–উজ্জ্বল রত্ন।
ভিক্টর–
ভীম–মধ্যম পাণ্ডব।
ভীমনাদ–ভয়ংকর ধ্বনি।
ভীমপ্রতাপ–ভয়ংকর তেজ।
ভীমবিক্রম–ভয়ংকর শৌর্য।
ভীষ্ম–গাঙ্গেয়, শান্তনুতনয়।
ভীষ্মজ্যোতি–
ভীষ্মদেব–ভীষ্ম।
ভুবন–পৃথিবী, আকাশ, জল।
ভুবনকৃষ্ণ–
ভুবনচন্দ্র–
ভুবননাথ–ঈশ্বর।
ভুবনপ্রিয়–পৃথিবীর সকলের প্রিয়।
ভুবনমোহন–পৃথিবীকে যে মুগ্ধ করে।
ভুবনরঞ্জন–পৃথিবীকে যে আনন্দ দেয়।
ভুবনেশ্বর–ত্রিভুবনের অধিপতি।
ভূত–শিবের অনুচর দেবযোনি বিশেষ।
ভূতনাথ–শিব।
ভূতভাবন–শিব।
ভূতেশ–শিব।
ভূদেব–ব্রাহ্মণ।
ভূদেবকুমার–
ভুদেবকৃষ্ণ–
ভূদেবচন্দ্র–
ভূদেবমোহন–
ভূদেবরঞ্জন–
ভূধর–পর্বত।
ভূপতি–রাজা।
ভূপতিকুমার–রাজপুত্র।
ভূপাল–রাজা।
ভূপালচন্দ্র–
ভূপালদেব–রাজা।
ভূপালনারায়ণ–
ভূপালবিক্রম–রাজার শৌর্য।
ভূপেন্দ্র–নৃপেন্দ্র, রাজশ্রেষ্ঠ।
ভূপেন্দ্রকান্তি–
ভূপেন্দ্রকিশোর–
ভূপেন্দ্রকুমার–
ভূপেন্দ্রকৃষ্ণ–
ভূপেন্দ্রনাথ–
ভূপেন্দ্রবিক্রম–শ্রেষ্ঠ রাজার শৌর্য।
ভূপেশ–শ্রেষ্ঠ রাজা।
ভূপেশচন্দ্র–
ভূপেশনারায়ণ–
ভূপেশপ্রতিম–শ্রেষ্ঠ রাজার তুল্য।
ভূপেশপ্রিয়–শ্রেষ্ঠ রাজার প্রিয়।
ভূময়–মৃন্ময়।
ভূমিপ–রাজা, জমিদার।
ভূমীন্দ্র–ভূপতি।
ভূষণ–শোভা, আভরণ।
ভূষণচন্দ্র–
ভূষণজ্যোতি–অলংকারের দীপ্তি।
ভূষণরঞ্জন–
ভূষণশোভন–
ভূস্বামী–জমিদার।
ভৃগু–পৌরাণিক মুনিবিশেষ।
ভৃগু কুমার–পরশুরাম।
ভৃগু কৃষ্ণ–
ভৃগুচরণ–
ভৃগুনন্দন–পরশুরাম।
ভৃগুপদ–
ভৃগুপ্রসাদ–
ভৃগুমাধব–
ভৃগুমোহন–
ভৃগুরাম–
ভৃগুশংকর–
ভৈরব–শিব, নদী বিশেষ, সংগীতের রাগবিশেষ।
ভৈরবকুমার–
ভৈরবজ্যোতি–রুদ্রের দীপ্তি।
ভৈরব দর্শন–রুদ্র মূর্তি যার।
ভৈরবপ্রতাপ–রুদ্রের বিক্রম।
ভৈরবপ্রসাদ–
ভৈরবমোহন–
ভৈরবরঞ্জন–
ভৈরবরূপ–রুদ্ররূপ।
ভৈরবশংকর–রুদ্র।
ভৈরবসুন্দর–ভয়ংকর অথচ সুন্দর।
ভোর–প্রভাত।
ভোরাই–ভোরবেলার স্তব, প্রাতঃকালীন।
ভোলানাথ–শিব।
ভ্রমর–মধুকর, অলি।
ভ্রমরপ্রিয়–ধারাকদম্ব।
ভ্রাজিষ্ণু–বিষ্ণু, শিব, ঔজ্জ্বল্য।
ম
মকর–গঙ্গাদেবীর বাহন।
মকরকেতন–কন্দর্পদেব।
মকরকেতু–কন্দর্পদেব।
মকরন্দ–পুষ্পমধু।
মউল–মুকুল, বউল।
মগ্ন, মগন–বিভোর, আত্মবিস্মৃত, তন্ময়।
মঙ্গল–মহেশ্বর, পরমদেবতা, শুভ, কল্যাণ, মাহাত্ম্য।
মঙ্গলছায়–কল্যাণকর আশ্রয়।
মঙ্গলময়–কল্যাণময়।
মঙ্গলদীপ–মঙ্গলকামনায় স্থাপিত দীপ।
মঙ্গলনিধান–মঙ্গলের আধার।
মঙ্গলম–মঙ্গলাচার।
মঙ্গলবর্ধন–যা মঙ্গল বৃদ্ধি করে।
মঙ্গলময়–মঙ্গলজনক।
মঙ্গলাপ্রসাদ–
মঙ্গলারঞ্জন–
মঞ্জর–মনোহর, সুন্দর।
মঞ্জিম–শোভন।
মঞ্জিল–পান্থনিবাস, প্রাসাদ, ভবন, মর্যাদা।
মঞ্জির–নূপুর।
মঞ্জু–সুন্দর।
মঞ্জুকমল–সুন্দর পদ্মফুল।
মঞ্জুকান্তি–সুন্দর চেহারা।
মঞ্জুকিশোর–সুন্দর অল্পবয়স্ক বালক।
মঞ্জুকুসুম–সুন্দর ফুল।
মঞ্জুগোপাল–শ্রীকৃষ্ণ।
মঞ্জুঘোষ–জৈন ও বৌদ্ধ দেবতা বিশেষ।
মঞ্জুদর্শন–যাকে দেখতে সুন্দর।
মঞ্জুনয়ন–সুন্দর চক্ষু বিশিষ্ট।
মঞ্জুভাষ–সুন্দর কথা বলে যে।
মঞ্জুভাষী–সুন্দর কথা বলে যে।
মঞ্জুভূষণ–
মঞ্জুমোহন–
মঞ্জুরঞ্জন–
মঞ্জুসাধন–
মঞ্জুল–সুদৃশ্য, শৈবাল, সুন্দর, মনোজ্ঞ।
মঞ্জুলকান্তি–মনোহর দৈহিক সৌন্দর্য।
মঞ্জুলকিশোর–
মঞ্জুলকৃষ্ণ–
মঞ্জুলতনু–সুন্দর চেহারা।
মঞ্জুলভুষণ–মনোহর অলংকার পরিহিত।
মঞ্জুলরঞ্জন–
মঞ্জুলশোভন–
মঞ্জুলসুন্দর–
মণি–পরম প্রিয়জন, শ্রেষ্ঠ, মাণিক, বহুমূল্য রত্ন।
মণিকাঞ্চন–রত্ন ও স্বর্ণ।
মণিদ্বীপ–মণিময় দ্বীপ।
মণিরত্ন–বহুমূল্য প্রস্তরাদি।
মণিরাগ–রত্নকান্তি।
মণিময়–মণি দ্বারা শোভিত।
মণিমান–রত্নমণ্ডিত, দিবাকর।
মণিরাজ–হীরক।
মণীন্দ্র–শ্রেষ্ঠ মণি।
মণীন্দ্রকিরণ–শ্রেষ্ঠ মণির দ্যুতি।
মণীন্দ্রকিশোর–
মণীন্দ্রকুমার–
মণীন্দ্রকৃষ্ণ–
মণীন্দ্রচন্দ্র–
মণীন্দ্রনাথ–
মণীন্দ্রনারায়ণ–
মণীন্দ্রপ্রসাদ–
মণীন্দ্রমোহন–
মণীন্দ্ররঞ্জন–
মণীন্দ্রলাল–
মণীন্দ্রশংকর–
মণীশ–শ্রেষ্ঠ মণি।
মণীশকান্তি–
মণীশকৃষ্ণ–
মণীশচন্দ্র–
মণীশজ্যোতি–
মণীশনারায়ণ–
মণীশপ্রিয়–
মতি–জ্ঞান, চিত্ত, মন, ইচ্ছা, মুক্তা, বুদ্ধি।
মতিমান–পণ্ডিত, বুদ্ধিমান।
মতিম–মুক্তাগ্রথিত।
মতীন্দ্র–শ্রেষ্ঠ বুদ্ধিবিশিষ্ট।
মতীন্দ্রকৃষ্ণ–
মতীন্দ্রনাথ–
মতীন্দ্রনারায়ণ–
মতীন্দ্রপ্রসাদ–
মথুরা–শ্রীকৃষ্ণের লীলাভূমি।
মথুরাচাঁদ–শ্রীকৃষ্ণ।
মথুরানাথ–শ্রীকৃষ্ণ।
মথুরাবিহারী–শ্রীকৃষ্ণ।
মথুরামোহন–শ্রীকৃষ্ণ।
মধুরারঞ্জন–শ্রীকৃষ্ণ।
মথুরেশ–কৃষ্ণ।
মদন–বসন্তকাল, বকুলগাছ, ভ্রমর।
মদনদেব–কামদেব।
মদনমাধব–শ্রীকৃষ্ণ।
মদনমোহন–শ্রীকৃষ্ণ।
মদনমোহন–শ্রীকৃষ্ণ।
মধু–মৌ, জল, সুমিষ্ট রস, চৈত্রমাস, বসন্ত, পুষ্পরস।
মধুক–মৌমাছি।
মধুকর–ভ্রমর, মৌমাছি, প্রণয়ী, নৌকাবিশেষ।
মধুজিৎ–মধুদৈত্যকে জয়কারী বিষ্ণু।
মধুপ–মধুকর, ভ্রমর।
মধুপ্রিয়–বলরাম।
মধুবন–কোকিল, প্রমোদকানন।
মধুব্রত–মধুকর, ভ্রমর।
মধুভৃৎ–মৌমাছি।
মধুময়–মধুমাখা, অতি মধুর, সুমধুর।
মধুমাধব–চৈত্র ও বৈশাখ মাস।
মধুসুখ–কোকিল।
মধুমাস–চৈত্রমাস।
মধুরাই–মাধুর্যময় বাক্য, মাধুরীময়।
মধুরিম–সুমধুর, সুমিষ্ট।
মধুসূদন–বিষ্ণু।
মধুর–মাধুর্যবিশিষ্ট, মনোহর, প্রীতিপদ, শান্ত।
মনন–বুদ্ধি, মানস, চিন্তন, সংকল্প।
মনমোহন–চিন্তাকর্ষক।
মনসিজ–মদন।
মনস্বী–উদারচেতা, স্থিরচিত্ত, মানী।
মনীষী–জ্ঞানী, পণ্ডিত।
মনুজ–মানুষ।
মনুজেন্দ্র–রাজা।
মনুজেন্দ্রনারায়ণ–
মজুজেন্দ্রপ্রসাদ–
মনুজেন্দ্রমোহন–
মনুজেন্দ্ররঞ্জন–
মনুজেন্দ্রশংকর–
মনোজ–মনোভব, কামদেব, মনোজাত।
মনোজব–মনের আলো, বিষ্ণু।
মনোজ্ঞ–সুন্দর, রমণীয়, মনোহর।
মনোময়–মানস।
মনোমোহন–রমণীয়।
মনোরঞ্জক–চিত্তের সন্তোষ বিধায়ক।
মনোরঞ্জন–চিত্তের সন্তোষবিধান।
মনোরম–সন্তোষদায়ক, রমণীয়।
মনোহর–কমনীয়, চিত্তাকর্ষক।
মনোজিৎ–মনকে জয় করে যে।
মনোদীপ–মনরূপ প্রদীপ।
মনোভব–কামদেব।
মনোময়–মনের দ্বারা রচিত।
মনোমোহন–মনোরম।
মন্দার–স্বর্গীয় দেবতরু, রাগবিশেষ।
মন্মথ–মদন, মনসিজ।
মন্মথকান্তি–কামদেবের মতো সৌন্দর্য যার।
মন্মথনাথ–
মন্মথপ্রসাদ–
মন্মথমোহন–
মমত্ব–স্নেহ, মায়া।
ময়ূখ–দীপ্তি, কিরণ, জ্যোতি, শোভা, সৌন্দর্য।
ময়ূখনাথ–সূর্য।
ময়ূখপ্রভ–
ময়ূখভানু–
ময়ূখভূষণ–সূর্য।
ময়ূখমালী–সূর্য।
ময়ূখরঞ্জন–
ময়ূখশোভন–
ময়ূর–পক্ষীবিশেষ।
মরম–দরদ, হৃদয়, অভিপ্রায়।
মরমী–যিনি বিশ্বপ্রকৃতির মর্মে প্রবিষ্ট।
মরীচি–কিরণ, ব্রহ্মার মানসপুত্র, সপ্তর্ষিমণ্ডলের অন্যতম নক্ষত্র।
মরুদ্যান–মরুভূমির মধ্যে উদ্ভিদ ও জলপূর্ণ স্থান।
মর্মঙ্গম–অন্তরে প্রবিষ্ট।
মর্মজ্ঞ–মর্মগ্রাহী, তত্ত্বগ্রাহী, পণ্ডিত।
মর্মবাণী–অন্তরের কথা।
মর্মর–শুকনো পাতা ইত্যাদির ধ্বনি।
মলয়–স্বর্গীয় উদ্যান, নন্দনকানন, বাতাস।
মলয়জ–মলয়বায়ু, দখিনা বাতাস, চন্দন।
মল্লার–বর্ষার ভাবযুক্ত রাত্রিকালীন রাগবিশেষ।
মহৎ–সম্ভ্রম, মান, মহত্ব।
মহত্তম–সর্বাপেক্ষা মহৎ।
মহত্ব–ঔদার্য, শ্রেষ্ঠত্ব, প্রকর্ষ, উদারতা।
মহদাশয়–মহৎ আশা।
মহনীয়–পূজনীয়, মহৎ মান্য।
মহর্ষি–ঋষিশ্রেষ্ঠ।
মহর্ষিকুমার–
মহর্ষিকৃষ্ণ–
মহর্ষিনারায়ণ–
মহর্ষিপ্রতিম–শ্রেষ্ঠ ঋষির তুল্য।
মহর্ষিসাধন–শ্রেষ্ঠ ঋষির দ্বারা যা নিষ্পন্ন হয়।
মহা–মহান।
মহাজীবন–মহাপুরুষ।
মহাকবি–শ্রেষ্ঠ কবি, মহান কবি, মহাকাব্য প্রণেতা।
মহাজন–অতি ধার্মিক বা মহৎ ব্যক্তি, বৈষ্ণব পদকর্তা।
মহাজ্ঞান–শ্রেষ্ঠ বা পরম জ্ঞান।
মহাতপা–কঠোর তপস্যাকারী, শ্রেষ্ঠ তপস্বী।
মহাত্মা–মহাপ্রাণ, উদারহৃদয়, উন্নত বা মহৎ মনসম্পন্ন।
মহাদেব–মহেশ্বর, শিব।
মহান–অতি উন্নত, উদার।
মহানীল–গাঢ় নীল বর্ণ, সিংহলে উৎপন্ন নীলকান্তমণি।
মহাপ্রভু–পরমেশ্বর, শিব, ইন্দ্র, চৈতন্যদেব, ঋষি।
মহাপ্রাণ–মহাত্মা।
মহাবীর–অত্যন্ত বিক্রমশালী।
মহাব্রত–দ্বাদশবর্ষসাধ্য ব্রতবিশেষ।
মহামতি–মহাত্মা।
মহামান্য–বিশেষ সম্মানার্হ।
মহারাজ–সম্রাট, অধিরাজ।
মহারাজ–
মহাসাগর–বৃহৎ সমুদ্র।
মহাসিন্ধু–
মহার্ণব–
মহিত–অর্চিত, সম্মানিত।
মহিম–সংগ্রাম।
মহিমময়–মাহাত্ম্যপূর্ণ।
মহী–পৃথিবী।
মহীন–ভূপতি, রাজা।
মহীয়ান–অতিশয় মহৎ।
মহীতোষ–পৃথিবীকে তুষ্ট করে যে।
মহীশ–পৃথিবীপতি, রাজা।
মহীধর–পর্বত।
মহীনাথ–রাজা।
মহীপতি–রাজা।
মহীপাল–রাজা।
মহীন্দ্র–রাজা।
মহীন্দ্রজিৎ–রাজাকে জয় করে যে।
মহীন্দ্রনাথ–
মহীন্দ্রনারায়ণ–
মহীন্দ্রপ্রতাপ–রাজার বিক্রম।
মহীন্দ্রপ্রতিম–রাজার তুল্য।
মহীন্দ্রবিক্রম–
মহীন্দ্রলাল–
মহেন্দ্র–ইন্দ্র, বিষ্ণু।
মহেন্দ্রকুমার–জয়ন্ত।
মহেন্দ্রকৃষ্ণ–
মহেন্দ্রচন্দ্র–
মহেন্দ্রনাথ–
মহেন্দ্রনারায়ণ–
মহেন্দ্রপ্রতাপ–ইন্দ্রের বিক্রম।
মহেন্দ্রপ্রসাদ–
মহেন্দ্ররঞ্জন–
মহেন্দ্রলাল–
মহেশ–মহাদেব।
মহেশান–
মহেশ্বর–শিব।
মহোদয়–মহানুভব।
মাঙ্গলিক–মঙ্গলজনক, মাঙ্গল্য দ্রব্য, মঙ্গলাচার।
মাঙ্গল্য–
মাণিক–রত্নবিশেষ।
মাণিক্য–পদ্মরাগমণি, মাণিক।
মাধব–কৃষ্ণ, বিষ্ণু।
মাধুর্য–লাবণ্য, সৌন্দর্য, মধুরতা।
মানব–মনুষ্য, মানুষ, মনুসম্বন্ধীয়।
মানবেন্দ্র–মানবশ্রেষ্ঠ।
মানস–মন, চিত্ত, অভিলাষ।
মানসকুমার–
মানসকৃষ্ণ–
মানসচন্দ্র–
মানসজীবন–
মানসজ্যোতি–
মানসরঞ্জন–
মানসস্বরূপ–
মানিক–রত্ন।
মানিকচন্দ্র–
মানিকচাঁদ–
মানিকরঞ্জন–
মানিকরাম–
মানিকলাল–
মালঞ্চ–পুষ্পোদ্যান।
মাহেন্দ্র–দেবরাজ ইন্দ্র সম্বন্ধীয়।
মারুতি–হনুমান।
মার্কন্ড–মুনিবিশেষ।
মার্কন্ডেয়–মুনিবিশেষ।
মার্তন্ড–সূর্য।
মার্তন্ডকান্তি–
মার্তন্ডকিরণ–
মার্তন্ডকুমার–
মার্তন্ডজ্যোতি–সূর্যের দীপ্তি।
মালঞ্চ–ফুলের বাগান।
মিঠুন–মধুর সম্বন্ধীয়।
মিত্র–বন্ধু, সূর্য।
মিত্রদীপ–
মিত্রপ্রকাশ–সূর্যোদয়।
মিত্রপ্রতিম–বন্ধুতুল্য।
মিত্রবর–শ্রেষ্ঠ বন্ধু।
মিত্রাবরুণ–বৈদিক দেবতাদ্বয়।
মিলন–ঐক্য, সন্ধি, সদ্ভাবস্থাপন।
মিলনকুমার–
মিলনতিথি–
মিলনতীর্থ–যে তীর্থে সকলে মিলিত হয়।
মিলনমধুর–মিলনের ফলে সুখদায়ক।
মিহির–সূর্য।
মিহিরকান্তি–সূর্যের মতো উজ্জ্বল চেহারা যার।
মিহিরকিরণ–রোদ।
মিহিরজ্যোতি–সূর্যের দীপ্তি।
মিহিরপ্রকাশ–সূর্যোদয়।
মিহিরপ্রতাপ–সূর্যের তেজ।
মিহিরপ্রভ–সূর্যের প্রভাবিশিষ্ট।
মিহিরবরন–সূর্যতুল্য।
মিহিরমরীচি–সূর্যকিরণ।
মীনকেতন–কামদেব।
মীনধ্বজ–কামদেব।
মুকুন্দ–মুক্তিদাতা, বিষ্ণু।
মুকুন্দগোপাল–শ্রীকৃষ্ণ।
মুকুন্দজ্যোতি–
মুকুন্দদাস–বিখ্যাত চারণকবি।
মুকুন্দমাধব–কৃষ্ণ।
মুকুন্দমোহন–
মুকুন্দরঞ্জন–
মুকুন্দরাম–চণ্ডীমঙ্গল কাব্যের শ্রেষ্ঠ কবি।
মুকুন্দলাল–
মুকুল–কলিকা, কুঁড়ি।
মুকুলকান্তি–
মুকুলকুসুম–
মুকুলচন্দ্র–
মুকুলপ্রকাশ–কুঁড়ির সঞ্চার।
মুকুলরঞ্জন–
মুক্তছন্দ–ছন্দের বাঁধাধরা নিয়ম বহির্ভূত ছন্দ।
মুক্তাময়–মুক্তাখচিত।
মুগ্ধ–মোহিত।
মুগ্ধহৃদয়–বিমোহিত অন্তর।
মুনিব্রত–তপস্যা।
মুনিম–উদার, সদয়, হিতার্থী।
মুরলী–বংশী।
মুরজাকান্ত–কুবের।
মুরজানাথ–কুবের।
মুরজানারায়ণ–
মুরজাপ্রিয়–কুবের।
মুরজামোহন–কুবের।
মুরজারঞ্জন–কুবের।
মুরলী–বাঁশি।
মুরলীগোপাল–শ্রীকৃষ্ণ।
মুরলীধর–শ্রীকৃষ্ণ।
মুরলীভূষণ–শ্রীকৃষ্ণ।
মুরলীমাধব–শ্রীকৃষ্ণ।
মুরারি–শ্রীকৃষ্ণ।
মুরারিমাধব–শ্রীকৃষ্ণ।
মুরারিমোহন–
মুরারিরঞ্জন–
মৃগাঙ্ক–চন্দ্র, শশাঙ্ক।
মৃগাঙ্ককান্তি–চন্দ্রের তুল্য চেহারা যার।
মৃগাঙ্ককিরণ–জ্যোৎস্না।
মৃগাঙ্ককৃষ্ণ–
মৃগাঙ্কজ্যোতি–
মৃগাঙ্কনাথ–
মৃগাঙ্কপ্রসাদ–চন্দ্রোদয়।
মৃগাঙ্কপ্রতিম–চন্দ্রতুল্য।
মৃগাঙ্কপ্রভ–চন্দ্রের প্রভাবিশিষ্ট।
মৃগাঙ্কপ্রসাদ–
মৃগাঙ্কবিকাশ–চন্দ্রোদয়।
মৃগাঙ্কবিমল–
মৃগাঙ্কভূষণ–শিব।
মৃগাঙ্কমৌলি–শিব।
মৃগাঙ্কশেখর–শিব।
মৃগেন–
মৃগেন্দ্র–সিংহ।
মৃগেন্দ্রপ্রতাপ–সিংহের বিক্রম।
মৃণাল–পদ্মনাল।
মৃণালতনু–মৃণালের মতো শুভ্র দেহ যার।
মৃণালশুভ্র–মৃণালের মতো সাদা।
মৃণালসুন্দর–মৃণালের মতো সুন্দর।
মৃত্যুঞ্জয়–শিব।
মৃত্যুঞ্জয়ী–মৃত্যুহীন।
মৃদুমন্দ–কোমল ও মধুর।
মৃদুল–কোমল, ধীর, জল।
মৃদুলকান্তি–
মৃদুলতনু–কোমল শরীর যার।
মৃদুৎপল–নীলপদ্ম।
মৃন্ময়–মৃত্তিকারচিত।
মৃন্ময়প্রদীপ–মাটির প্রদীপ।
মেঘ–জীমূত, নীরদ, সংগীতের রাগবিশেষ।
মেঘজ–বৃষ্টি।
মেঘজিৎ–লক্ষ্মণ।
মেঘজ্যোতি–বিদ্যুৎ।
মেঘদীপ–
মেঘদূত–মহাকবি কালিদাস বিরচিত কাব্য বিশেষ।
মেঘনাদ–ইন্দ্রজিৎ, মেঘগর্জন।
মেঘমন্দ্র–মেঘের গম্ভীর গর্জন।
মেঘমল্লার–সংগীতের বর্ষাঋতুর রাগিণীবিশেষ।
মেঘমেদুর–মেঘাজনিত আর্দ্র ও কোমল, মেঘস্নিগ্ধ।
মেঘাগম–বর্ষাকাল।
মেঘাগ্নি–বিদ্যুৎ।
মেঘাত্যয়–শরৎকাল।
মেঘাস্পদ–আকাশ।
মেদুর–স্নিগ্ধ, কোমল।
মেধাজিৎ–বুদ্ধি জয়কারী, কাত্যায়ন মুনি।
মেধাবী–জ্ঞানী, বুদ্ধিমান, ধীমান।
মৈত্র–বন্ধুত্ব, মিত্রতা, সৌহার্দ্য।
মৈত্রেয়–বুদ্ধদেব, মিত্রসম্বন্ধীয়, জনৈক ঋষি।
মৈনাক–পৌরাণিক পর্বতবিশেষ, হিমালয় পুত্র।
মোক্ষ–ভয়বন্ধন থেকে মুক্তি।
মোক্ষদ–মুক্তিদায়ক।
মোক্ষপ্রদ–মোক্ষপ্রধান করে যা।
মোক্ষসাধন–মোক্ষলাভ।
মোতি–মুক্তা।
মোতিম–মুক্তানির্মিত।
মোহন–মুগ্ধকরণ, মুগ্ধকারক, চিত্তাকর্ষক।
মোহিত–মুগ্ধ।
মোহিনী–মনোহারিণী।
মোহিনীমোহন–
মোহিনীরঞ্জন–
মোহিনীশংকর–
মৌক্তিক–মুক্তা।
মৌক্তিকজ্যোতি–মুক্তার দীপ্তি।
মৌক্তিকনিধি–
মৌক্তিকপ্রতিম–মুক্তার মতো।
মৌক্তিকবরন–
মৌক্তিকভূষণ–মুক্তা অলংকার দ্বারা।
মৌক্তিকরঞ্জন–
মৌক্তিকশোভন–
মৌন–নীরবতা।
মৌগ্ধ্য–মুগ্ধতা।
মৌসুম–ঋতু, মরশুম, বর্ষাকাল।
য
যজ্ঞ–বৈদিক ক্রিয়া বিশেষ।
যজ্ঞনাথ–
যজ্ঞনারায়ণ–
যজ্ঞবর্ধন–যার দ্বারা যজ্ঞের বৃদ্ধি হয়।
যজ্ঞব্রত–যজ্ঞসাধন ব্রত যার।
যজ্ঞসাধন–যজ্ঞসম্পাদন।
যজ্ঞসেন–রাজা দ্রুপদের অপর নাম।
যজ্ঞেশ্বর–বিষ্ণু।
যজন–পূজন।
যজনীয়, যজ্য–উপাসনা করার বা ভক্তি করার উপযুক্ত, পূজার যোগ্য।
যতন–প্রয়াস, চেষ্টা, সেবা।
যতি–তপস্বী, সন্ন্যাসী।
যতীন–মুনিশ্রেষ্ঠ, তাপসবর।
যতীন্দ্রকুমার–
যতীন্দ্রকৃষ্ণ–
যতীন্দ্রচন্দ্র–
যতীন্দ্রনাথ–
যতীন্দ্রবিমল–
যতীন্দ্রমাধব–
যতীন্দ্ররঞ্জন–
যতীন্দ্রলাল–
যতীন্দ্রশংকর–
যতীশ–তপস্বিশ্রেষ্ঠ।
যতীশকুমার–
যতীশকৃষ্ণ–
যতীশচন্দ্র–
যতীশনারায়ণ–
যতীশপ্রিয়–শ্রেষ্ঠ তপস্বীর প্রিয়।
যশস্য–সুখ্যাতিজনক।
যশস্কাম–যশাকাঙ্ক্ষী।
যশস্বী–কীর্তিমান, বিখ্যাত।
যদু–রাজা যযাতির জ্যেষ্ঠপুত্র।
যদুগোপাল–শ্রীকৃষ্ণ।
যদুদুলাল–শ্রীকৃষ্ণ।
যদুনাথ–শ্রীকৃষ্ণ।
যদুপতি–শ্রীকৃষ্ণ।
যদুমাধব–শ্রীকৃষ্ণ।
যশস্বান–কীর্তিমান।
যশস্বী–কীর্তিমান।
যশোদাগোপাল–শ্রীকৃষ্ণ।
যশোদাদুলাল–শ্রীকৃষ্ণ।
যশোদানন্দন–শ্রীকৃষ্ণ।
যশোধন–যশস্বী।
যশোধর–যশস্বী।
যশোবন্ত–যশস্বী।
যাচন–প্রার্থনা।
যাজক–ধর্মপ্রচারক, যাজ্ঞিক।
যাজ্ঞবল্ক্য–ধর্মশাস্ত্র প্রণেতা মুনি বিশেষ।
যাজ্ঞিক–যজ্ঞকর্তা, পুরোহিত।
যাতিক, যাত্রিক–পান্থ, পথিক, তীর্থযাত্রী।
যাদব–শ্রীকৃষ্ণ।
যাদবনাথ–শ্রীকৃষ্ণ।
যাদবেন্দ্র–শ্রীকৃষ্ণ।
যামিনী–রাত্রি।
যামিনীকান্ত–চাঁদ।
যামিনীনাথ–চাঁদ।
যামিনীবল্লভ–চাঁদ।
যামিনীভূষণ–চাঁদ।
যামিনীরঞ্জন–চাঁদ।
যিশু–ত্রাণকর্তা, যিশুখ্রিস্ট।
যুগান্ত–যুগাবসানকাল, প্রলয়।
যুগান্তর–অন্যযুগ।
যুধাজিৎ–ভরতের মাতুল।
যুধান–যোদ্ধা।
যুধিষ্ঠির–ধর্মপুত্র, জ্যেষ্ঠ পাণ্ডব।
যুধ্যমান–সংগ্রামকারী।
যুবরাজ–রাজ্যের উত্তরাধিকারী রাজপুত্র, রাজকুমার।
যোগী–তপস্বী, ব্রহ্মবিদ, সন্ন্যাসী।
যোগীন্দ্র–তপস্বিশ্রেষ্ঠ।
যোগীন্দ্রজ্যোতি–শ্রেষ্ঠ তপস্বীর দীপ্তি।
যোগীন্দ্রনাথ–
যোগীন্দ্রনারায়ণ–
যোগীন্দ্রপ্রসাদ–
যোগীন্দ্রমোহন–
যোগীন্দ্ররঞ্জন–
যোগীন্দ্রলাল–
যোগীন্দ্রশংকর–
যোগীশ–মহাদেব।
যোগীশচন্দ্র–
যোগীশনারায়ণ–
যোগীশপ্রসাদ–
যোগীশপ্রিয়–
যোগীশমাধব–
যোগীশরঞ্জন–
যোগীশ্বর–শিব।
যোগেশ–শিব।
যোগেশচন্দ্র–
যোগেশনারায়ণ–
যোগেশপ্রসাদ–
যোগেশপ্রিয়–শিবের প্রিয়।
যোগেশরঞ্জন–
যোগেশ্বর–শিব।
যোধন–রণ, যোদ্ধা।
যৌধেয়–যোদ্ধা।
র
রক্তকমল–লালপদ্ম, কোকনদ।
রক্তকাঞ্চন–লালকাঞ্চন নামক পুষ্প।
রক্তাভ–রক্তের মতো লাভ আভাযুক্ত।
রক্তিম–
রক্তোৎপল–লালপদ্ম।
রঘু–রামচন্দ্রের প্রপিতামহ।
রঘুনন্দন–শ্রীরামচন্দ্র।
রঘুবর–শ্রীরামচন্দ্র।
রঘুমণি–শ্রীরামচন্দ্র।
রঘুবীর–শ্রীরামচন্দ্র।
রঙ্গন–চিত্রকরণ, রক্তবর্ণ ফুলবিশেষ।
রঙ্গলাল–
রঙ্গিত–ভূষিত, রঞ্জিত।
রঙিন–রং বিশেষ, রঞ্জিত, বিলাসপ্রিয়।
রজত–সাদা, রুপো।
রজতকান্তি–রুপোর মতো সৌন্দর্য।
রজতগিরি–কৈলাসপর্বত।
রজতজ্যোতি–রুপোর ঔজ্জ্বল্য।
রজতদ্যুতি–রুপোর মতো আভাযুক্ত।
রজতবরণ–শুভ্রবর্ণ বিশিষ্ট।
রজতশশী–রুপালি চাঁদ।
রজতশুভ্র–রৌপ্যের ন্যায় উজ্জ্বল শ্বেত।
রজতসুন্দর–
রজতাভ–রুপোর আভাবিশিষ্ট।
রজতেন্দু–শুভ্র চন্দ্র।
রজতেন্দুকিরণ–রুপালি জ্যোৎস্না।
রজতেন্দুজ্যোতি–নির্মল চন্দ্রের দীপ্তি।
রজতেন্দুপ্রকাশ–নির্মল চন্দ্রের উদয়।
রজতাদ্রি–কৈলাস পর্বত।
রজনী–রাত্রি।
রজনীকান্ত–চন্দ্র।
রজনীনাথ–চাঁদ।
রজনীপ্রকাশ–
রজনীবল্লভ–চাঁদ।
রজনীভূষণ–চাঁদ।
রজনীরঞ্জন–চাঁদ।
রজনীজল–শিশির।
রজনীশ–চাঁদ।
রজনীশকিরণ–জ্যোৎস্না।
রজনীশদ্যুতি–জ্যোৎস্না।
রঞ্জক–অনুরাগজনক, আনন্দদায়ক।
রঞ্জন–আনন্দদান, আনন্দদায়ক।
রঞ্জনকুমার–
রঞ্জনকৃষ্ণ–
রঞ্জনচন্দ্র–
রঞ্জনপ্রসাদ–
রঞ্জিত–মোহিত, কল্পিত, চিত্রিত।
রঞ্জিতকুমার–
রঞ্জিতচন্দ্র–
রঞ্জিতভূষণ–
রঞ্জিতমোহন–
রণ–যুদ্ধ।
রণজয়–যুদ্ধে বিজয়প্রাপ্তি।
রণজিৎ–সংগ্রাম বিজয়ী।
রণদেব–যুদ্ধের দেবতা, বিষ্ণু।
রণবীর–মহাযোদ্ধা।
রতন–রত্ন, মণিমাণিক্যাদি বহুমূল্য দ্রব্য।
রতনমণি–শ্রেষ্ঠরত্ন।
রতনকান্তি–
রতনকিরণ–রত্নের দীপ্তি।
রতনকুমার–
রতনকৃষ্ণ–
রতনজ্যোতি–রত্নের দীপ্তি।
রতনতনু–।
রতি–মদনের স্ত্রী।
রতিকান্ত–মদন।
রতিনাথ–মদন।
রতিপতি–মদন।
রতিপ্রিয়–মদন।
রতিমোহন–মদন।
রতিরঞ্জন–মদন।
রত্ন–মণিমুক্তা।
রত্নগিরি–সুমেরু পর্বত।
রত্নজ্যোতি–মণির দীপ্তি।
রত্নদ্বীপ–প্রবালদ্বীপ।
রত্নপ্রভ–রত্নের মতো দীপ্তিশালী।
রত্নময়–রত্নগঠিত, মণিময়।
রত্নাকর–সমুদ্র, রত্নের খনি।
রথীন–রথী, রথারোহী যোদ্ধা।
রথীন্দ্র–শ্রেষ্ঠ যোদ্ধা।
রথীন্দ্রকিশোর–
রথীন্দ্রকুমার–
রথীন্দ্রকৃষ্ণ–
রথীন্দ্রচন্দ্র–
রথীন্দ্রনাথ–
রথীন্দ্রপ্রতাপ–শ্রেষ্ঠ যোদ্ধার শৌর্য।
রথীন্দ্রপ্রসাদ–
রথীন্দ্রবিক্রম–শ্রেষ্ঠ যোদ্ধার পরাক্রম।
রথীন্দ্রমোহন–
রথীন্দ্ররঞ্জন–
রথীন্দ্রশংকর–
রথীন্দ্রসারথি–
রথীশ–মহাযোদ্ধা।
রথীশচন্দ্র–
রথীশনারায়ণ–
রথীশপ্রতিম–মহাযোদ্ধার তুল্য।
রথীশবর–
রথীশরঞ্জন–
রথীশ্বর–শ্রেষ্ঠ যোদ্ধা।
রন্তিদেব–বিষ্ণু।
রবি–সূর্য।
রবিকর–সূর্যের কিরণ।
রবিকান্ত–
রবিকুমার–শনি, যম, কর্ণ।
রবিজ্যোতি–সূর্যের দীপ্তি।
রবিতনয়–শনি, যম, কর্ণ।
রবিনন্দন–শনি, যম, কর্ণ।
রবিপ্রভ–সূর্যের মতো প্রভাবিশিষ্ট।
রবিরশ্মি–রোদ।
রবিশংকর–
রবিসংকাশ–সূর্যতুল্য।
রবিকিরণ–সূর্যের আলো।
রবিনন্দন–সূর্যপুত্র, কর্ণ, সুগ্রীব।
রবিপ্রিয়–লালপদ্ম।
রবিন্দ–পদ্ম।
রমণীকান্ত–
রমণীবল্লভ–
রমণীভূষণ–
রমণীমোহন–
রমণীরঞ্জন–
রমণীয়–সুন্দর, মনোহর।
রমিত–আনন্দিত, সুখপ্রাপ্ত, প্রফুল্ল।
রমেশ্বর–নারায়ণ।
রম্য–রমণীয়, মনোহর।
রসজ্ঞ–ভাবুক, রসিক।
রসময়–রসিক।
রসমন–আনন্দিত মন।
রসরাজ–রসিক শ্রেষ্ঠ, শ্রীকৃষ্ণ।
রসিত–মেঘশব্দ, স্বর্ণাদি দ্বারা খচিত।
রসাঞ্জন–
রসিক–রসজ্ঞ।
রসিককৃষ্ণ–
রসিকচন্দ্র–
রসিকতোষ–রসিককে তুষ্ট করে যে।
রসিকনারায়ণ–
রসিকপ্রসন্ন–
রসিকবর–শ্রেষ্ঠ রসিক।
রসিকমাধব–
রসিকমোহন–
রসিকরঞ্জন–
রসিকরাজ–শ্রীকৃষ্ণ।
রসোপল–মুক্তা।
রাকেশ–চাঁদ।
রাখাল–গোরক্ষক।
রাখালরাজ–শ্রীকৃষ্ণ।
রাখালরাজা–
রাখালচন্দ্র–শ্রীকৃষ্ণ।
রাখালদাস–
রাখালবেণু–
রাগারুণ–অরুণরাগে রঞ্জিত, রক্তিমাভ।
রাগান্বিত–অনুরাগযুক্ত।
রাঘব–রঘুর বংশধর, শ্রীরামচন্দ্র।
রাঙা–লালবর্ণ।
রাঙন–
রাজ–রাজা, প্রভু, প্রধান, শ্রেষ্ঠজন।
রাজকবি–শ্রেষ্ঠ কবি।
রাজকুমার–রাজপুত্র।
রাজঋষি–রাজর্ষি।
রাজগুরু–রাজকুলের ইষ্টমন্ত্রদাতা গুরু।
রাজতরু–সোঁদালগাছ।
রাজতিলক–রাজটিকা।
রাজদূত–রাজার নিযুক্ত দূত।
রাজনন্দন–রাজপুত্র।
রাজনাথ–
রাজনারায়ণ–
রাজবল্লভ–
রাজনীল–মরকত মণি, ইন্দ্রনীল মণি।
রাজন্য–রাজপুত্র, সামন্ত রাজা, অগ্নি।
রাজশেখর–সম্রাট।
রাজত–রৌপনির্মিত, রৌপ্যময়।
রাজন–রাজা।
রাজর্ষি–ঋষিবৎ আচরণকারী রাজা।
রাজা–নৃপতি, প্রভু, চন্দ্র, ইন্দ্র, শ্রেষ্ঠ।
রাজিত–শোভিত, বিরাজিত।
রাজীব–পদ্ম।
রাজীবরাজ–কমলশ্রেষ্ঠ, লালপদ্ম।
রাজীবলোচন–পদ্মাক্ষ, শ্রীরামচন্দ্র।
রাজীবপ্রকাশ–পদ্মফুলের প্রস্ফুটন।
রাজীবপ্রতিম–পদ্মফুলের মতো।
রাজীববরন–
রাজীববিমল–
রাজীবভূষণ–পদ্মফুলে শোভিত।
রাজীবলোচন–রামচন্দ্র।
রাজীবাক্ষ–রামচন্দ্র।
রাজেন্দ্র–সম্রাট।
রাজেন্দ্রকুমার–
রাজেন্দ্রকৃষ্ণ–
রাজেন্দ্রনাথ–
রাজেন্দ্রনারায়ণ–
রাজেন্দ্রপ্রতাপ–সম্রাটের বিক্রম।
রাজেন্দ্রবিক্রম–সম্রাটের শৌর্য।
রাজ্যেশ্বর–রাজা।
রাজেশ–শ্রেষ্ঠ রাজা।
রাজেশ্বর–সম্রাট।
রাজ্যবর্ধন–সম্রাট হর্ষবর্ধনের অগ্রজ।
রাজ্যোশ্বর–সম্রাট।
রাণা–
রাতুল–রক্তবর্ণ, লাল।
রাতুলকুসুম–লালফুল।
রাতুলচরণ–রাঙা পা।
রাতুলমণি–রক্তবর্ণ রত্ন।
রাধাপদ্ম–স্বনামপ্রসিদ্ধ শ্বেতপদ্ম।
রাধারমণ–শ্রীকৃষ্ণ।
রাধানাথ–শ্রীকৃষ্ণ।
রাধাবল্লভ–শ্রীকৃষ্ণ।
রাধাবিনোদ–শ্রীকৃষ্ণ।
রাধামাধব–শ্রীকৃষ্ণ।
রাধামোহন–শ্রীকৃষ্ণ।
রাধারঞ্জন–শ্রীকৃষ্ণ।
রাধিকানাথ–শ্রীকৃষ্ণ।
রাধিকামোহন–শ্রীকৃষ্ণ।
রাধিকারঞ্জন–শ্রীকৃষ্ণ।
রাধেকৃষ্ণ–শ্রীরাধা ও শ্রীকৃষ্ণ।
রাধেয়–কর্ণ।
রাবণ–লঙ্কাধিপতি।
রাম–বিষ্ণুর তিন অবতার–পরশুরাম, দাশরথি রাম ও বলরাম। রমণীয়, শ্রেষ্ঠ, প্রধান, বৃহৎ।
রামকমল–
রামকানাই–
রামকান্ত–
রামকালী–
রামকিংকর–রামের দাস।
রামকুমার–লব, কুশ।
রামকৃষ্ণ–যিনি রাম তিনিই কৃষ্ণ।
রামগোপাল–
রামগোবিন্দ–
রামচন্দ্র–রাম।
রামজীবন–
রামনন্দন–লব ও কুশ।
রামধনু–ইন্দ্রধনু।
রামপ্রসাদ–শ্রীরামচন্দ্রের অনুগ্রহ-প্রাপক, সুপ্রসিদ্ধ সাধক ও গায়ক।
রামানুজ–লক্ষ্মণ, ভারত-লক্ষ্মণ-শত্রুঘ্ন।
রামায়ণ–মহর্ষি বাল্মীকি প্রণীত রামচরিতমূলক মহাকাব্য।
রাসবিহারী–শ্রীকৃষ্ণ।
রাসেশ্বর–শ্রীকৃষ্ণ।
রাসরসময়–
রাসরসিক–
রাহুল–বুদ্ধদেবের পুত্র।
রিদয়–মন।
রুদ্র–শিব, শিবের সংহার মূর্তি।
রুদ্রনারায়ণ–শিব ও বিষ্ণু।
রুদ্রনীল–নীলকণ্ঠ শিব।
রুদ্রপ্রসাদ–শিবের অনুগ্রহ-ধন্যা অনুচর, ভক্ত বিশেষ।
রুদ্রাক্ষ–প্রসিদ্ধ ফলবিশেষ–যা দিয়ে জপমালা প্রস্তুত হয়।
রূপ–আকৃতি, সৌন্দর্য, শোভা, মূর্তি।
রূপকথা–উপকথা, গল্প।
রূপবান–রূপবিশিষ্ট, সুন্দর, সুরূপ।
রূপক–রৌপ্য, নাটক, দৃশ্যকাব্য।
রূপচাঁদ–রৌপ্যমুদ্রা, টাকা।
রূপণ–বর্ণন, নিরুপণ, অভিনয়।
রূপংকর–রূপকার, শিল্পী।
রূপকুমার–রাজপুত্র।
রূপকল্প–চিত্রকল্প, মনে-মনে কল্পিত ছবি।
রূপময়–রূপবান, সুন্দর।
রূপস–
রূপাঞ্জন–রূপবর্ধক প্রসাধনী দ্রব্য।
রূপায়ণ–রূপদান, বাস্তবে পরিণত করা।
রূষিত–অলংকৃত, ভূষিত।
রেখাঙ্কন–চিত্রাঙ্কন।
রেবত–বলরাম-পত্নী রেবতীর পিতা।
রেবতীনাথ–বলরাম।
রেবতীনারায়ণ–
রেবতীপ্রসাদ–
রেবতীভূষণ–
রেবতীমোহন–বলরাম।
রেবতীরঞ্জন–বলরাম।
রেবতীরমণ–বলরাম।
রৈবত–শিব।
রৈবতক–পর্বতবিশেষ।
রোমাঞ্চ–পুলকোদগম, শিহরণ।
রোহণ–আরোহণ, উৎপত্তি।
রোহিত–শোণিত, পদ্মরাগমণি, কুমকুম, লোহিতবর্ণ।
রোহিতাশ্ব–অগ্নি, রাজা হরিশ্চন্দ্রের পুত্র।
রোহিণ–দিবসের নবম মুহূর্ত, বিষ্ণু।
রৌদ্র–সূর্যকিরণ, রুদ্র সম্বন্ধীয় হেমন্ত ঋতু।
রৌদ্রময়–রৌদ্রপূর্ণ।
রৌপ্য–রজত।
রৌপ্যময়–রূপার তৈরি।
রৌদ্রাংশু–রৌদ্রকিরণ।
রৌশন–আলো, রোশনাইযুক্ত, উজ্জ্বল, আলোকোজ্জ্বল।
রৌহিণ–রক্তচন্দনতরু।
ল
লক্ষ্মণ–সুমিত্রা-নন্দন, রামচন্দ্রের ভ্রাতা, সৌভাগ্য, শ্রী।
লক্ষ্মণচন্দ্র–
লক্ষ্মণদাস–
লক্ষ্মণপ্রসাদ–
লক্ষ্মণমাণিক্য–
লক্ষ্মণসিংহ–
লক্ষ্মণসেন–বাংলার সেন বংশের শেষ রাজা।
লক্ষ্মীকান্ত–নারায়ণ।
লক্ষ্মীজনার্দন–লক্ষ্মী ও নারায়ণ।
লক্ষ্মীনাথ–নারায়ণ।
লক্ষ্মীনারায়ণ–
লক্ষ্মীনিবাস–
লক্ষ্মীপতি–নারায়ণ।
লক্ষ্মীপ্রসন্ন–
লক্ষ্মীপ্রসাদ–
লক্ষ্মীবিলাস–নারায়ণ।
লক্ষ্মীরতন–
লক্ষ্মীস্বরূপ–
লক্ষ্মীন্দ্র–নারায়ণ।
লক্ষ্মীন্দ্রকান্তি–
লক্ষ্মীন্দ্রনাথ–
লক্ষ্মীন্দ্রনারায়ণ–
লক্ষ্মীন্দ্রভূষণ–
লক্ষ্মীন্দ্ররঞ্জন–
ললিতকান্তি–সুন্দর দেহলাবণ্য।
ললিতকিশোর–
ললিতকুমার–
ললিতকুসুম–কোমল পুষ্প।
ললিতকৃষ্ণ–
ললিতচন্দ্র–
ললিততনু–সুন্দর দেহবিশিষ্ট।
ললিতনারায়ণ–
ললিতপ্রসাদ–
ললিলবরণ–
ললিতবিমল–সুন্দর ও পবিত্র।
ললিতমাধব–
ললিতমোহন–
ললিতরঞ্জন–
ললিতরতন–
ললিতসুন্দর–
লাবণ্য–সৌন্দর্য।
লাবণ্যকান্তি–
লাবণ্যতনু–সৌন্দর্যপূর্ণ দেহ যার।
লাবণ্যপ্রভ–
লাবণ্যবিমল–
লাবণ্যভূষণ–
লাবণ্যময়–কান্তিযুক্ত।
লাবণ্যরতন–
লাবণ্যসাধন–
লাল–রক্তবর্ণ/ প্রিয়।
লালকমল–
লালকৃষ্ণ–প্রিয় কৃষ্ণ।
লালগোপাল–প্রিয় কৃষ্ণ।
লালচন্দন–
লালচাঁদ–
লালবিহারী–
লালমোহন–
লীলা–প্রমোদপূর্ণ ক্রীড়া।
লীলাকরণ–
লীলাপদ্ম–খেলাচ্ছলে করধৃত পদ্ম।
লালাবিলাস–
লীলাময়–ঈশ্বর।
লীলামাধব–
লীলারঞ্জন–
লীলাসাধন–
লীলাসুন্দর–
লীলাস্মিত–মধুর হাসিযুক্ত।
লুব্ধক–নক্ষত্রবিশেষ।
লেলিন–রুশ বিপ্লবী ও রাজনীতিবিদ।
লোক–মানুষ।
লোকনাথ–জগদীশ্বর।
লোকপাল–রাজা।
লোকপ্রদীপ–সূর্য।
লোকপ্রিয়া–সকলের প্রিয়।
লোকরঞ্জন–সকলের আনন্দ দেয় যা।
লোকেন্দ্র–রাজা।
লোকেন্দ্রকুমার–রাজপুত্র।
লোকেন্দ্রকৃষ্ণ–
লোকেন্দ্রগোপাল–
লোকেন্দ্রচন্দ্র–
লোকেন্দ্রনাথ–
লোকেন্দ্রনারায়ণ–
লোকেশপ্রতিম–রাজার তুল্য।
লোকেন্দ্রপ্রতাপ–রাজার শৌর্য।
লোকেন্দ্রপ্রসাদ–
লোকেন্দ্রবান্ধব–
লোকেন্দ্রবিক্রম–রাজার শৌর্য।
লোকেন্দ্রবিক্রম–
লোকেন্দ্রমোহন–
লোকেশ–রাজা।
লোকেশকৃষ্ণ–
লোকেশচন্দ্র–
লোকেশনারায়ণ–
লোকেশপ্রসাদ–
লোকেশপ্রিয়–রাজার প্রিয়।
লোকেশমাধব–
লোকেশমোহন–
লোকেশরঞ্জন–
লোকেশ্বর–জগদীশ্বর।
লোচন–চোখ।
লোচনদাস–চৈতন্যমঙ্গল কাব্যের রচয়িতা।
লোহিত–লাল রঙ।
লোহিতক–পদ্মরাগমণি।
লোহিতেন্দু–লাল চাঁদ।
লোহিতেন্দুজ্যোতি–
লোহিতেন্দুবিকাশ–
লোহিতেন্দুসংকাশ–লাল চাঁদের মতো।
লৌহিত্য–ব্রহ্মপুত্র নদ।
শ
শংকর–শিব।
শংকরকুমার–কার্তিক, গণেশ।
শংকরদেব–শিব।
শংকরাচার্য–অদৈত্ববাদী বেদান্তভাষ্যকর্তা।
শংকরীকুমার–কার্তিক ও গণেশ।
শংকরীনন্দন–কার্তিক ও গণেশ।
শংকরীনাথ–শিব।
শংকরীসহায়–দুর্গা যার সহায়।
শক্তি–বল, ক্ষমতা, প্রভাব।
শক্তিধর–শক্তিশালী।
শক্তিনাথ–
শক্তিপদ–
শক্তিবর্ধন–শক্তি বাড়ায় যা।
শক্তিমান–শক্তিশালী।
শক্তিসাধক–শক্তির সাধনা করে যে।
শত্রুজিৎ–মেঘনাদ, ইন্দ্রজিৎ।
শত্রুধনু–ইন্দ্রধনু, রামধনু।
শঙ্কু–শিব, শেল, বিক্রমাদিত্যের নবরত্ন সভার অন্যতম রত্ন।
শঙ্খ–শাঁখ, শাঁখা।
শঙ্খশুভ্র–শঙ্খের মতো সাদা।
শঙ্খী–বিষ্ণু, সমুদ্র।
শচীকান্ত–ইন্দ্র।
শচীদুলাল–শ্রীচৈতন্য।
শচীনন্দন–শ্রীচৈতন্য।
শচীনাথ–ইন্দ্র।
শচীপতি–ইন্দ্র।
শচীবিলাস–ইন্দ্র।
শচীরঞ্জন–ইন্দ্র।
শচীসহায়–ইন্দ্র।
শচীন্দ্র–ইন্দ্র।
শচীশ–ইন্দ্র।
শচীশপ্রতিম–ইন্দ্রতুল্য।
শত–একশো।
শতদল–পদ্মফুল।
শতপত্র–ময়ূর।
শতদ্রু–পঞ্জাবের নদী বিশেষ।
শতদ্রুনাথ–
শতদ্রুভূষণ–
শতদ্রুশোভন–
শতদ্রুসাধন–
শত্রু–অরি।
শত্রুজিৎ–শত্রুকে জয় করেছে যে।
শত্রুঞ্জয়–শত্রুকে জয় করে যে।
শত্রুতাপন–শত্রুকে দমন করে যে।
শত্রুদমন–শত্রুকে দমন করে যে।
শপথ–প্রতিজ্ঞা, অঙ্গীকার।
শমার্থী–সন্ধিপ্রার্থী, শান্তিপ্রয়াসী।
শমিত–প্রশমিত, দমিত।
শমীক–ঋষিবিশেষ।
শম্ভ–কল্যাণময়, মঙ্গলযুক্ত।
শম্ভু–বিষ্ণু, শিব, ব্রহ্মা।
শম্ভুচরণ–
শম্ভুতোষ–শিবকে তুষ্ট করে যে।
শম্ভুপ্রসাদ–
শম্ভুমোহন–
শম্ভুরঞ্জন–
শম্ভুশংকর–শিব।
শরণ–রক্ষাকর্তা, আশ্রয়।
শরণনাথ–আশ্রয়দাতা।
শরণ্য–
শরণ্যকৃষ্ণ–
শরণ্যগোপাল–
শরণ্যনারায়ণ–
শরণ্যমাধব–
শরণ্যসাধন–
শরৎ–ঋতুবিশেষ।
শরৎচন্দ্র–শরতকালের চাঁদ।
শরৎশশী–
শরদিন্দু–
শরদ্বান–গৌতম ঋষির পুত্র।
শরদ–শরৎ ঋতু।
শরদভ্র–শরতের মেঘ।
শর্ব–মহাদেব।
শর্বরীশ–চন্দ্র।
শর্বশংকর–শিব।
শর্বরীকান্ত–চন্দ্র।
শর্বরীনাথ–চন্দ্র।
শর্ববীপ্রকাশ–রাত্রির আগমন।
শর্ববীভূষণ–চাঁদ।
শর্ববীমোহন–চাঁদ।
শর্বরীরঞ্জন–চাঁদ।
শশ–চন্দ্রকলা।
শশবিন্দু–বিষ্ণু, চন্দ্র।
শশাঙ্ক–চন্দ্র।
শশাঙ্ককান্তি–চন্দ্রের তুল্য লাবণ্য যার।
শশাঙ্কজ্যোতি–জ্যোৎস্না।
শশাঙ্কনাথ–
শশাঙ্কনারায়ণ–
শশিকর, শশীকর–চাঁদের আলো।
শশিপ্রভ, শশীপ্রভ–চন্দ্রকান্তমণি, মুক্তা।
শশিপ্রিয়, শশীপ্রিয়–মুক্তা।
শশিশেখর, শশীশেখর–শশিভূষণ, শিব।
শশিমৌলি, শশীমৌলি–শিব।
শশী–চন্দ্র।
শাওন–শ্রাবণের কোমল রূপ।
শাক্ত–শক্তির উপাসক, তান্ত্রিক, শক্তিমন্ত্রে দীক্ষিত।
শাক্য–বুদ্ধদেব।
শাক্যমুনি–বুদ্ধদেব।
শাক্যসিংহ–বুদ্ধদেব।
শাখ্যাধ্যায়ী–বেদের শাখা অধ্যয়নকারী।
শান্ত–শান্তিযুক্ত, নিবৃত্ত, সৌম্য, শিষ্ট, বিনীত।
শান্তসৌম্য–ধীরস্থির।
শান্তসুন্দর–
শান্তনব–শান্তনুতনয়, ভীষ্ম।
শান্তনু–মহারাজ প্রতীপের পুত্র।
শান্তিদেব–মঙ্গলময় দেবতা।
শান্তিময়–শান্তিপূর্ণ।
শাবন–শ্রাবণ মাস।
শাম্ব–শৈব, শম্ভু-পুত্র।
শায়ক–শর, বাণ।
শারদ–শরৎকাল, শ্বেতপদ্ম, বকুল, নবীন।
শারদীয়–শরৎকালীন, শারদ।
শালীন–লজ্জাশীল, ভদ্র, বিনীত।
শাশ্বত–নিত্য, চিরন্তন, অবিনশ্বর।
শাশ্বতকুমার–
শাশ্বতকৃষ্ণ–
শাশ্বতজীবন–যে জীবনের মৃত্যু নেই।
শাশ্বতজ্যোতি–
শাশ্বতনারায়ণ–
শাশ্বতিক–চিরন্তন।
শিঞ্জন–অব্যক্ত, মধুর ধ্বনি।
শিব–মঙ্গল, মহাদেব, শুভদ, সুন্দর।
শিবংকর–কল্যাণকর।
শিবপ্রিয়–রুদ্রাক্ষ, বিল্বপত্র।
শিবাজী–মহারাষ্ট্রের প্রবল প্রতাপান্বিত ছত্রপতি শিবাজী।
শিবাদিত্য–মহাদেব।
শিবাশিস–শিবের আশীর্বাদ।
শিমুল–শাল্মলী বৃক্ষ ও পুষ্প।
শিরোমণি–কিরীটস্থিত রত্ন।
শিলাচয়–পর্বত।
শিলাজিৎ–নৃপবিশেষ।
শিলাদ–ঋষিবিশেষ।
শিলাদিত্য–জনৈক নৃপ।
শিল্পিক–শিল্পী।
শিল্পী–কারিগর, শিল্পকর্মকারী।
শিশির–নিশাজল, নীহার।
শীতল–ঠাণ্ডা
শীতলকমল–
শীতলকান্তি–
শীতলকুমার–
শীতলকৃষ্ণ–
শীতলচন্দ্র–
শীতলরঞ্জন–
শীতলসুন্দর–
শীতলাচরণ–
শীতলাপ্রসাদ–
শীতাংশু–চন্দ্র।
শীতাদ্রি–হিমালয়।
শীতাদ্র–ঠাণ্ডা ও ভিজা।
শীর্ষ–চূড়া।
শীর্ষেন্দু–শিখরে অবস্থিত চাঁদ।
শীর্ষেন্দুকুমার–
শীর্ষেন্দুনাথ–
শীর্ষেন্দুনারায়ণ–
শুকদেব–মুনিবিশেষ।
শুক্রাচার্য–ভৃগুমুনির পুত্র–ভার্গব।
শুদ্ধস্বত্ত্ব–সাধুশীল।
শুদ্ধস্মিত–নির্মলহাস্য।
শুদ্ধোধন–বুদ্ধদেবের পিতা।
শুদ্ধচিত্ত–যার মন খুব পবিত্র।
শুদ্ধচেতা–পবিত্রচিত্ত।
শুদ্ধজ্যোতি–
শুদ্ধদেব–
শুদ্ধপ্রভ–
শুদ্ধমতি–সৎবুদ্ধিসম্পন্ন।
শুদ্ধশীল–নির্মল চরিত্রবিশিষ্ট।
শুদ্ধসত্ত্ব–পবিত্র হৃদয়বিশিষ্ট।
শুদ্ধোধন–বুদ্ধদেবের পিতা।
শুভ–কল্যাণ, সুখ, সুন্দর, মঙ্গল।
শুভংকর–মঙ্গলজনক।
শুভদীপ–মঙ্গলজনক প্রদীপ।
শুভম–শুভ, মঙ্গল।
শুভময়–মঙ্গলময়।
শুভমানস–মঙ্গলকর বাসনা।
শুভশংকর–
শুভসাধন–মঙ্গল সম্পাদন।
শুভসুন্দর–
শুভদাকুমার–
শুভদাচরণ–
শুভদাপ্রসন্ন–
শুভদাপ্রসাদ–
শুভদামোহন–
শুভদারঞ্জন–
শুভাশিস–মঙ্গলকামনাপূর্ণ আশীর্বাদ।
শুভ্র–সাদা, শ্বেত, ধবল।
শুভ্রকমল–শ্বেতপদ্ম।
শুভ্রকান্তি–ফরসা চেহারা।
শুভ্রকেতন–শ্বেত পতাকা যার।
শুভ্রতনু–ফরসা শরীর যার।
শুভ্রদীপ–
শুভ্রদ্যুতি–শ্বেত আলোর ঔজ্জ্বল্য।
শুভ্রকান্তি–বিমল, সৌন্দর্য বিশিষ্ট।
শুভ্রমাল্য–শ্বেত পুষ্পের মালা।
শুভ্রাংশু–চন্দ্র।
শুভ্রাংশুকান্তি–চাঁদের সৌন্দর্য।
শুভ্রাংশুকিরণ–জ্যোৎস্না।
শুভ্রাংশুজ্যোতি–জ্যোৎস্না।
শুভ্রাংশুপ্রকাশ–চন্দ্রোদয়।
শুভ্রাংশুপ্রতিম–চন্দ্রতুল্য।
শুভ্রাংশুবিকাশ–চন্দ্রোদয়।
শুভোদয়–মঙ্গলের অভ্যুদয়।
শুভেন্দু–মঙ্গলময় চন্দ্র।
শেখর–শিরোভূষণ, মুকুট।
শৈবাল–শ্যাওলা।
শৈল–পর্বত।
শৈলজানন্দ–শিব।
শৈলরাজ–হিমালয়।
শৈলেন–হিমালয়।
শৈলেশ–হিমালয়।
শৈলেন্দ্র–হিমালয়।
শৈলেন্দ্রশিখর–হিমালয়ের চূড়া।
শৈলেয়–পর্বতজাত।
শোণিত–রক্ত, কুমকুম, রক্তবর্ণবিশিষ্ট।
শোভন–সুন্দর, শোভাজনক, পদ্ম।
শোভাময়–সৌন্দর্যপূর্ণ।
শোভিক–শোভন, সুন্দর।
শোহন–শোভাকর, মনোরম।
শোহিত–শোভান্বিত।
শৌনক–পুরাণবক্তা মুনি বিশেষ।
শৌনিক–মৃগয়া।
শৌভিক–ইন্দ্রজালিক।
শৌভনিক–
শৌভিককুমার–
শৌভিকপ্রতিম–
শৌভিকরঞ্জন–
শৌরি–কৃষ্ণ।
শৌরিকুমার–শাম্ব।
শৌরিপ্রসাদ–
শৌরিমাধব–শ্রীকৃষ্ণ।
শৌর্য–বীরত্ব, বল, সাহস।
শৌর্যজিৎ–শৌর্য দ্বারা জয় করে যে।
শৌর্যজ্যোতি–বীরত্বের দীপ্তি।
শৌর্যনারায়ণ–
শৌর্যনিধান–বীরত্বের আধার।
শৌর্যপ্রকাশ–বীরত্ব দেখানো।
শৌর্যপ্রভ–
শৌর্যবর্ধন–বীরত্ব বাড়ায় যা।
শৌর্যবান–বীর।
শৌর্যব্রত–বীরত্ব ব্রত যার।
শৌর্যশালী–বীর।
শ্বেতকি–প্রাচীন ভারতের এক রাজা।
শ্বেতকেতু–মহর্ষি উদ্দালকের পুত্র।
শেতাম্বর–শ্বেত বসনধারী জৈন সম্প্রদায় বিশেষ।
শ্যাম–শ্রীকৃষ্ণ, কৃষ্ণবর্ণ, সবুজবর্ণ, কোকিল, মেঘ।
শ্যামচাঁদ–শ্রীকৃষ্ণ।
শ্যামগোপাল–শ্রীকৃষ্ণ।
শ্যামচন্দ্র–শ্রীকৃষ্ণ।
শ্যামচাঁদ–শ্রীকৃষ্ণ।
শ্যামতনু–
শ্যামবরন–
শ্যামমাধব–শ্রীকৃষ্ণ।
শ্যামাকান্তি–হরিৎ বা কৃষ্ণবর্ণের সৌন্দর্য।
শ্যামরায়–শ্রীকৃষ্ণ।
শ্যামল–শ্যামবর্ণযুক্ত।
শ্যামল উদয়–
শ্যামলকান্তি–শ্যামবর্ণের সৌন্দর্যযুক্ত।
শ্যামাঙ্গ–কৃষ্ণবর্ণ দেহযুক্ত।
শ্রবণ–অন্ধমুনির পুত্র।
শ্রমণ–বৌদ্ধ সন্ন্যাসী।
শ্রয়ণ–আশ্রয়।
শ্রান্ত–শান্ত, নিবৃত্ত, বিরত, শ্রমযুক্ত।
শ্রাবণ–বৎসরের চতুর্থমাস, শ্রবণা নক্ষত্র সংক্রান্ত।
শ্রাবন্ত–যুবনাশ্বের পুত্র।
শ্রী–সৌন্দর্য।
শ্রীকণ্ঠ–শিব।
শ্রীকর–শোভাজনক, রক্তোৎপল বিষ্ণু।
শ্রীকান্ত–বিষ্ণু।
শ্রীকৃষ্ণ–রাধানাথ।
শ্রীকুমার–
শ্রীজাত–
শ্রীজীব–পরমবৈষ্ণব।
শ্রীজ্যোতি–সৌন্দর্যের দীপ্তি।
শ্রীতনু–সুন্দর দেহ।
শ্রীদাম–শ্রীকৃষ্ণের বাল্য সহচর।
শ্রীধর–বিষ্ণু।
শ্রীনাথ–বিষ্ণু।
শ্রীনিবাস–বিষ্ণু।
শ্রীপতি–বিষ্ণু।
শ্রীপর্ণ–পদ্মফুল।
শ্রীনন্দন–লক্ষ্মীর পুত্র।
শ্রীপর্ণ–পদ্ম।
শ্রীমৎ–মহিমাময়।
শ্রীমন্ত–লক্ষ্মীবন্ত, সম্পদশালী।
শ্রীমান–সুশ্রী, সুন্দর, ঐশ্বর্যশালী।
শ্রীযুত–লক্ষ্মীবান, সৌন্দর্যশালী।
শ্রীরাগ–সংগীতের তৃতীয় রাগ।
শ্রীশ–বিষ্ণু।
শ্রুতর্ষি–সুশ্রুতাদি ঋষি।
শ্রুতকীর্তি–বিখ্যাত।
শ্রুতবন্ধু–ঋগ্বেদের সূক্তরচয়িতা ঋষি।
শ্রুতসেন–দ্রৌপদী ও সহদেবের পুত্র।
শ্রুতি–বেদ, শোনা।
শ্রুতিনাথ–
শ্রুতিপ্রকাশ–
শ্রুতিপ্রসাদ–
শ্রুতিবর্ধন–
শ্রুতিব্রত–
শ্রেয়–শুভ, ধর্ম, মঙ্গল, সুখ, শ্রেষ্ঠ।
শ্রেয়ম্–
শ্রেয়স্কর–হিতকর।
শ্রেয়ান–শ্রেষ্ঠ, উত্তম, সর্বপ্রধান।
শ্রোত্রিয়–বেদজ্ঞ, বেদাধ্যায়ী।
শ্রৌত–যজ্ঞাগ্নিত্রয়, বেদসম্মত।
শ্বেতকমল–সাদা পদ্ম।
শ্বেতচন্দন–সাদা চন্দন।
শ্বেতদ্বীপ–পৌরাণিক দ্বীপবিশেষ, চন্দ্রদ্বীপ।
শ্বেতবাহ–ইন্দ্র, অর্জুন।
শ্বেতাভ–সাদা আভাযুক্ত।
শ্বেতাদ্রি–ধবল, পর্বত, কৈলাশ।
শ্বৈত্য–শুভ্রতা, নির্মলতা।
ষ
ষড়ভিজ্ঞ–বুদ্ধদেব।
ষড়ানন–কার্তিকেয়।
ষষ্ঠীকুমার–
ষষ্ঠীচরণ–
ষষ্ঠীদাস–
ষষ্ঠীপদ–
ষষ্ঠীপ্রসাদ–
ষষ্ঠীব্রত–
ষষ্ঠীমোহন–
ষষ্ঠীরঞ্জন–
ষষ্ঠীলাল–
ষোড়শীবল্লভ–
ষোড়শীমোহন–
ষোড়শীরঞ্জন–
স
সংকর্ষণ–সজোরে আকর্ষণ, বলরাম।
সংকল্প–মানসকর্ম, মনোরথ, অভিপ্রায়, প্রতিজ্ঞা।
সংকেত–নিয়ম, লক্ষণ, সূত্র, ইঙ্গিত।
সংগত–অনুমত, সমীচীন, মিলিত, উচিত।
সংগীত–গান, গীতবাদ্য।
সংগুপ্ত–সুরক্ষিত।
সংগ্রাম–যুদ্ধ, প্রতিদ্বন্দ্বিতা।
সংবর্ত–মহাপ্রলয়, মেঘবিশেষ।
সংবর্তি–দীপশিখা।
সংবর্ধন–সসম্মান অভ্যর্থনা, সম্মান প্রদর্শন।
সংবেদী–সচেতন, অনুভূতি সম্পন্ন, অনুভূতিপ্রবণ।
সংযম–নিয়ম, রোধ, ইন্দ্রিয় দমন, যোগ, ব্রতপালন।
সংযুক্ত–সংলগ্ন, বিশিষ্ট, মিলিত, একত্রীকৃত।
সংরাগ–তীব্র অনুরাগ বা প্রেম, আসক্তি।
সংশ্রয়–অবলম্বন, আশ্রয়।
সংশ্রুত–সম্যকশ্রুত, প্রতিজ্ঞাত।
সংসত্য–সতত সত্য, সর্বদা সফল।
সংহর্ষ–সম্যক হর্ষ, সন্তুষ্টি, রোমাঞ্চ।
সংহিত–মিলিত, সংকলিত।
সকরুণ–সদয়, কৃপালু।
সকাল–প্রাতঃকাল, প্রভাত, সত্বর।
সক্ষম–সমর্থ, সরল।
সগৌরব–গৌরবযুক্ত।
সঘন–সমর্থ, সবল।
সজন–সজ্জন, ভদ্র, সাধু।
সজল–জলপূর্ণ, আর্দ্র।
সজীব–জীবন্ত, প্রাণবন্ত, উৎসাহ, উদ্দীপনাযুক্ত।
সঞ্চয়–সংগ্রহ, সদ্ভাব।
সঞ্চয়ন–সম্যক চয়ন।
সঞ্চরণ–বিচরণ, পথ।
সঞ্চলন–আন্দোলন, দোলন।
সঞ্চার–প্রসার, আবির্ভাব।
সঞ্জয়–বিদুরের পুত্র। বিজয়।
সঞ্জীব–প্রাণসঞ্চারণ, শিব, গ্লানিকর।
সঞ্জীবন–জীবন সঞ্চারকারী।
সত্যনন্দ–গৌতম মুনির পুত্র।
সতীর্থ–সহাধ্যায়ী, একপাঠী।
সতৃষ্ণ–পিপাসাযুক্ত, অতিশয় আগ্রহ-যুক্ত।
সত্তম–অত্যুত্তম, সাধুত্তম।
সত্য–সৎ, জ্ঞান, বিজ্ঞান, বিষ্ণু, প্রতিক্ষা, দিব্য।
সত্যদর্শী–যিনি সত্য দেখতে পান বা বুঝতে পারেন।
সত্যপ্রিয়–সত্যানুরাগী।
সত্যব্রত–সত্যনিষ্ঠ, ভীষ্ম।
সত্যবান–সত্যপরায়ণ, পরম ধার্মিক রাজা বিশেষ।
সত্যান্বেষী–সত্যানুসন্ধানকারী।
সত্যাশ্রয়ী–সত্যনিষ্ঠ, সত্যপ্রিয়।
সদয়–দয়ালু, অনুগ্রহকারী, সুপ্রসন্ন।
সদানন্দ–চির আনন্দময়, শিব, ব্রহ্ম।
সদাব্রত–অন্নসত্র।
সদাশিব–মহাদেব, অতি উদার, প্রসন্ন।
সদিচ্ছা–মঙ্গলকামনা।
সদীশয়–সদাত্মা, মহাপ্রাণ, উদার হৃদয়।
সদীশ্বর–পরমাত্মা।
সনক–ব্রহ্মার মানসপুত্র বিশেষ।
সনৎ–ব্রহ্মা।
সনন্দ–আনন্দযুক্ত, ব্রহ্মার পুত্র।
সনাতন–ব্রহ্মার পুত্র, শিব, বিষ্ণু, নিত্য, শাশ্বত।
সনাথ–প্রভুযুক্ত, সহায়বিশিষ্ট।
সন্তোষ–প্রীতি, তৃপ্তি, পরিতৃপ্তি, আনন্দ।
সন্দর্শন–সম্যক দর্শন, নিরীক্ষণ।
সন্দীপন–প্রজ্বালক, উৎসাহক, প্রজ্বালন।
সন্দীপ্ত–প্রজ্বলিত।
সন্ধিত–সংহিত, সন্ধি দ্বারা বদ্ধ, মিলিত।
সন্ধ্যাংশু–সন্ধ্যারাগ।
সন্ধ্যাদীপ–সাঁজের বাতি।
সন্ধ্যারাগ–অস্তগমানোন্মুখ সূর্যের আলোকচ্ছটা।
সন্ন্যাসী–সর্বত্যাগী, বিরাগী, চতুর্থাশ্রমী।
সন্মিত্র–সৎ বন্ধু।
সপ্তক–সুরের স্বরগ্রাম।
সপ্তকিরণ–অগ্নি।
সপ্তদ্বীপ–পুরাণোক্ত সাতটি দ্বীপ বা পৃথিবীর সাতটি বিভাগ।
সপ্তর্ষি–ব্রহ্মার মানসপুত্র রূপে খ্যাত সাত ঋষিশ্রেষ্ঠ, নক্ষত্রপুঞ্জ।
সপ্তলোক–পুরাণোক্ত সপ্ত ঊর্ধ্বলোক।
সপ্ত সাগর–পুরাণোক্ত সাতটি সমুদ্র।
সপ্তসিন্ধু–
সপ্তার্ণিব–
সপ্তাংশু–অগ্নি।
সপ্তাশ্ব–সূর্য।
সপ্রতিভ–প্রতিভান্বিত।
সপ্রভ–দীপ্ত।
সপ্রাণ–প্রাণবন্ত।
সবল–বলবান।
সবিনয়–বিনীত, বিনয়যুক্ত।
সবিকাশ–বিকাশপ্রাপ্ত, প্রফুল্ল।
সবুজ–হরিৎবর্ণবিশিষ্ট, তরুণ।
সবুজাভ–সবুজের আভাযুক্ত।
সব্যসাচী–যিনি উভয় হস্তেই শরচালনায় সমর্থ, অর্জুন।
সমঞ্জস–সমুচিত, সমীচীন, যথার্থ।
সমদর্শী–ভেদজ্ঞানরহিত, পণ্ডিত।
সমন্বয়–মিলন, সংগতি, সামঞ্জস্য।
সমপ্রাণ–অভিন্ন-হৃদয়, সুহৃদ।
সমর–যুদ্ধ, সংগ্রাম।
সমরেশ–সমরকুশলী।
সমর্থন–প্রতিপোষণ।
সমর্পণ–স্বত্ব ত্যাগপূর্বক দান, উৎসর্গ, অর্পণ।
সমাশ্রয়–আশ্রয়, অবলম্বন।
সমাদর–অতিশয় আদর, সম্মান, সংবর্ধনা।
সমিদ্ধ–প্রজ্বলিত।
সমীক–সমর।
সমীক্ষণ–সম্যক দর্শন, অনুসন্ধান।
সমীর–বায়ু।
সমীরণ–
সমীহ–সম্ভ্রম, সম্মানপূর্ণ ব্যবহার, খাতির।
সমুচ্ছ্বাস–প্রবল উচ্ছ্বাস।
সমুজ্জ্বল–অত্যন্ত উজ্জ্বল।
সমুদয়–সম্যক উদয়, সম্যক উত্থান, অভ্যুদয়।
সমুদ্যম–সম্যক উদ্যম, বিশেষ চেষ্টা।
সমুদ্র–সাগর, বারিধি, পারাবার, জলধি, রত্নাকর।
সমুন্নত–অতিশয় উন্নত, মহৎ, সমৃদ্ধ।
সমুন্নয়–উদ্ভাবন, সমুত্থান।
সমৃদ্ধ–সম্যক বৃদ্ধিপ্রাপ্ত, সম্পন্ন।
সম্পৃক্ত–সংসৃষ্ট, সংযুক্ত, মিলিত, গ্রথিত।
সম্প্রীত–প্রণয়যুক্ত, সন্তুষ্ট, আহ্লাদিত।
সম্বরণ–সংযমন, ইন্দ্রিয় সংযম, বরণ।
সম্বল–পাথেয়।
সম্বিৎ, সম্বিত–চৈতন্য, সম্মান, অভ্যর্থনা।
সম্বুদ্ধ–জাগরিত, সচেতন, সম্যক জ্ঞানী, উদ্বুদ্ধ।
সম্ভাবন–চিন্তা, ধ্যান, পূজা।
সম্ভ্রম–মান, সম্মান, মর্যাদা।
সম্ভ্রান্ত–মর্যাদাশালী, অভিজাত, গৌরবান্বিত।
সম্রাট–রাজাধিরাজ, সার্বভৌম নৃপতি।
সরল–সোজা, সহজ, সাধু, উদার।
সরসিজ–সরোজ, পদ্ম।
সরাগ–রঞ্জিত, অনুরক্ত, অভিলাষী।
সর্বজ্ঞ–সকল বিষয়ে অভিজ্ঞ, শিব, ব্রহ্ম।
সর্বদর্শী–সর্বদ্রষ্টা, জগদীশ্বর, বৃদ্ধ।
সর্বপ্রিয়–সকলের প্রীতিভাজন।
সর্বময়–পরমেশ্বর।
সর্বংসহ–সকল সহিষ্ণু।
সর্বাদৃত–সকলের আদৃত।
সর্বানন্দ–সকল বিষয়ে আনন্দ।
সর্বোত্তম–সর্বাপেক্ষা উৎকৃষ্ট।
সলিল–জল, বারি।
সল্লোক–সজ্জন, সাধু ব্যক্তি।
সসাগর–আসমুদ্র।
সসীম–সীমাযুক্ত।
সহজ–সহোদর, সহজাত, সোজা, সরল।
সহন–সহিষ্ণু, প্রতীক্ষা, সহ্যকরণ।
সহস্রাংশু–সূর্য।
সহস্রাক্ষ–বিষ্ণু, ইন্দ্র।
সহায়–সহকারী, সমর্থক, সাথী, অবলম্বন।
সহায়ক–পরিপোষক, সাহায্যকারী।
সহিষ্ণু–ক্ষমাবান, সহনশীল।
সহৃদয়–সদাশয়, আন্তরিক, রসজ্ঞ, হৃদয়বান।
সাংখ্য–কপিল মুনির উদ্ভাসিত দর্শনশাস্ত্র।
সাকাঙ্ক্ষ–আকাঙ্ক্ষাযুক্ত।
সাক্ষর–বিদ্বান।
সাগর–সমুদ্র।
সাগরনীল–নীলবর্ণময় সমুদ্র।
সাগ্নিক–অগ্নিহোত্রী, নিয়ত যজ্ঞকারী।
সাগ্রহ–আগ্রহপূর্ণ।
সাত্ত্বিক–নিষ্কাম, নিরীহ, সাধু, সরল, ব্রহ্মা।
সাত্যকি–যদু বংশীয় বীরবিশেষ, কৃষ্ণের সারথি।
সাত্যবত–বেদব্যাস।
সাত্বত–বিষ্ণু, বলদেব।
সাদর–আদরবিশিষ্ট।
সাধক–আরাধক, সেবক, পূজক।
সাধন–সাধনা, সিদ্ধি, আরাধনা।
সানন্দ–আনন্দযুক্ত।
সানু–বিদ্বান, কিশলয়, সূর্য।
সানুময়–সবিনয়।
সানুভব–আত্মানুভব।
সানুরাগ–অনুরাগপূর্ণ।
সান্ত–অসীম।
সান্তপন–ব্রতবিশেষ।
সান্ত্বন–প্রবোধ, প্রবোধদান, প্রণয়।
সান্দ্র–মনোরম, কানন।
সান্ধ্য–সায়ংকালীন।
সান্ধ্যদীপ–সন্ধ্যার প্রদীপ, সাঁজবাতি।
সান্ধ্যাকাশ–সন্ধ্যাকালীন আকাশ।
সান্নিধ্য–সন্নিধান, সমীপ্য।
সান্ন্যাসিক–সন্ন্যাসী।
সাপ্তপদীন–সখ্য, মিত্রতা, সৌহার্দ্য।
সাফল্য–সফলতা।
সাবর্ণ–দ্বিতীয় মনু।
সাবিত্র–সূর্য, মহাদেব।
সাম–চতুর্বেদের অন্যতম, সামবেদ মন্ত্র, সামগান।
সাম্য–সমদর্শিতা, সান্ত্বনা, সমতা।
সায়ন্তন–সন্ধ্যাকালীন।
সায়ম–সায়ংকাল।
সায়র–সমুদ্র।
সায়াহ্ন–সন্ধ্যা, সাঁঝ।
সারঙ্গ–পুষ্প, পদ্ম, রাগবিশেষ, চন্দন, পৃথিবী, শঙ্খ, মণি।
সারণিক–পথিক, পান্থ।
সারথি–রথচালক।
সারল্য–সরলতা।
সারস–জলচর পাখিবিশেষ, চন্দ্র, পদ্ম।
সারস্বত–সরস্বতী সম্বন্ধীয়, বিদ্বান, মুনিবিশেষ।
সার্থক–অর্থযুক্ত, চরিতার্থ, সফল।
সার্বভৌম–সম্রাট, বিশ্ববিখ্যাত, জগদ্ব্যাপী।
সাহচর্য–সহায়তা, সঙ্গ।
সাহজিক–প্রকৃতিসিদ্ধ, স্বাভাবিক।
সাহসাঙ্ক–রাজা বিক্রমাদিত্য।
সাহসিক–সাহসযুক্ত, সাহসী।
সাহেব–প্রভু, মহাশয়, রাজপুরুষ, বাবু, সম্ভ্রান্ত বা সম্মানিত ব্যক্তি।
সিঞ্চন–সেচন।
সিতকর–চন্দ্র।
সিতাংশু–
সিতাব্জ–শ্বেতকমল।
সিতাভ–চন্দ্র, শুভ্র।
সিতাশ্ব–অর্জুন।
সিতিকণ্ঠ–নীলকণ্ঠ, শিব, ময়ূর।
সিদ্ধদেব–মহাদেব।
সিদ্ধান্ত–জ্যোতিষশাস্ত্র বিশেষ, নির্ধারণ।
সিদ্ধার্থ–কৃতার্থ, সফলকাম, বুদ্ধদেব।
সিন্ধু–প্রসিদ্ধ নদ, সাগর, রাগ বিশেষ।
সিন্ধুনন্দন–চন্দ্র।
সীমান্ত–প্রান্ত, শেষ।
সুকণ্ঠ–মধুর কণ্ঠস্বর বিশিষ্ট।
সুকবি–উৎকৃষ্ট কবি।
সুকান্ত–সুন্দর কান্তিবিশিষ্ট।
সুকুমার–সুন্দর বালক, স্নিগ্ধ।
সুকৃৎ–ধার্মিক, সৌভাগ্যবান।
সুকৃত–সৎকর্ম, বদান্যতা, দয়া, ধার্মিক, সৌভাগ্যশালী।
সুকোমল–অতিশয় নরম, অতি মধুর বা স্নিগ্ধ।
সুখময়–সুখপূর্ণ।
সুখসিন্ধু–সুখসাগর, অপার সুখ।
সুখসিন্ধু–সুখবাসর, চরম সৌভাগ্যদয়।
সুগত–বুদ্ধদেব, সুন্দর গতিযুক্ত।
সুচন্দন–উৎকৃষ্ট চন্দন বৃক্ষ।
সুচরিত–সচ্চরিত্র, সুস্বভাব, উত্তম চরিত্র।
সুচিত্রিত–সুন্দরভাবে অঙ্কিত।
সুছন্দ–সুন্দর, সুগঠন।
সুজন–ধার্মিক, সজ্জন, ভদ্র।
সুজয়, সুজেয়–সহজে জয়সাধ্য।
সুজল–নির্মল জল।
সুজাত–সদ্বংশজাত, সৎপুরুষ।
সুজান–চতুর, বিজ্ঞ, সুপুরুষ, সৎপুরুষ, সমঝদার।
সুজিত–সহজে জেতব্য।
সুতনু–সুন্দর দেহযুক্ত, সুঠাম।
সুতান–সুন্দর সুরবিশিষ্ট।
সুদক্ষ–অত্যন্ত দক্ষ।
সুদক্ষিণ–অতি সরল বা উদার, অতি নিপুণ।
সুদর্শন–শোভাজনক, বিষ্ণুর চক্র, দেখিতে উত্তম।
সুদামা–পর্বত, সমুদ্র, মেঘ, অতিশয় দানশীল।
সুদিন–শুভদিন, সৌভাগ্যের উদয়, সুসময়।
সুদৃক, সুদৃশ–সুনয়ন, সুন্দর চক্ষুবিশিষ্ট।
সুধাংশু–চন্দ্র।
সুধাকর–
সুধাময়–অমৃতময়, মধুর।
সুধাসিন্ধু–অমৃতসাগর, সপ্তসমুদ্রের অন্যতম।
সুধী–পণ্ডিত, সুবুদ্ধি, বিদ্বান, সুবুদ্ধিবিশিষ্ট।
সুধীর–শান্ত, নম্র।
সুনন্দ–আনন্দদায়ক, শ্রীকৃষ্ণের পার্শ্বচর।
সুনয়ন–সুন্দর চক্ষুবিশিষ্ট।
সুনীতি–উত্তম নীতি, নীতিমান।
সুনীথ–সুশীল, সাধু, ধর্মশীল।
সুনীল–চমৎকার বা গাঢ় নীল।
সুন্দর–শোভন, মনোহর, রমণীয়, রূপবান।
সুপদ্ম, সুকমল–সুন্দর শতদল।
সুপর্ণ–সুন্দর পাখাবিশিষ্ট, সুন্দর পাতাবিশিষ্ট।
সুপর্ণক–পক্ষীরাজ।
সুপ্রকাশ–স্পষ্টভাবে প্রকাশিত।
সুপ্রজ্ঞ–অতিশয় বুদ্ধমান।
সুপ্রতীক–সুপরিজ্ঞাত।
সুপ্রভ–উজ্জ্বল প্রভাবিশিষ্ট।
সুপ্রভাত–শুভসূচক প্রাতঃকাল, অতিশয় দীপ্তিশালী।
সুপ্রসন্ন–পরিতুষ্ট, সম্যক তুষ্ট।
সুপ্রিয়–অতিশয় প্রিয়।
সুপ্রীত–সন্তুষ্ট, অতিতুষ্ট।
সুফল–সুপরিণাম।
সুবর্ণ–কাঞ্চন, মোহর, সুরূপ, স্বর্ণ।
সুবর্ণকোমল–স্বর্ণনির্মিত পদ্ম।
সুবর্ণদ্বীপ–সুমুত্রা দ্বীপ।
সুবর্ণময়–স্বর্ণনির্মিত।
সুবিনয়–যথোচিত বিনয়।
সুবিনীত–অত্যন্ত বিনীত।
সুবাস–উত্তম গন্ধ, সৌরভ, সৌরভযুক্ত।
সুবীণ–বীণাবাদনে পটু।
সুবীর–মহাবীর।
সুবোধ–সাতিশয়, বুদ্ধিমান, সৎবুদ্ধি সম্পন্ন, শিষ্ট, জাগরণ।
সুবোধন–সম্যক জাগরণ।
সুব্রত–যে সুষ্ঠুভাবে ব্রত পালন করে।
সুভগ–সৌভাগ্যবান, শ্রীমান, প্রিয়, ঐশ্বর্যশালী।
সুভদ্র–পরম কল্যাণযুক্ত, বিষ্ণু, নৃপতি বিশেষ।
সুভাষ–সুবচন।
সুভাষিত–মধুরভাষী, জ্ঞানগর্ভ কথা, সুন্দরভাবে কথিত, নীতিবাক্য, বাগ্মী, হিতবাচন।
সুভাস–সুন্দর দীপ্তিযুক্ত।
সুমঙ্গল–পরমকল্যাণ, বিশেষ শুভ।
সুমত–সুবুদ্ধি, সদভিপ্রায়।
সুমন–প্রসূন, ফুল, উদারচিত্ত, সুন্দর মন।
সুমিত–ভাল বন্ধু, মঙ্গলকামী সাথী।
সুমিত্র–
সুমোহন–মনোমুগ্ধকর।
সুরজ–সূর্য।
সুরক্ত–অতিশয় অনুরক্ত, শোভন, রাগযুক্ত।
সুরঞ্জিত–উত্তমরূপে রঞ্জিত, অতি রঞ্জিত।
সুরথ–চন্দ্রবংশীয় নৃপতি বিশেষ।
সুরভিত–সুবাসিত, যশস্বী, সৌরভবিশিষ্ট।
সুরম্য–অতিশয় রমণীয়, মনোহর।
সুরর্ষি–দেবর্ষি।
সুরাচার্য–দেবগুরু, বৃহস্পতি।
সুরোত্তম–সূর্য, দেবশ্রেষ্ঠ।
সুলক্ষণ–উত্তম লক্ষণযুক্ত।
সুললিত–সুকোমল, অতিসুন্দর।
সুলোচন–সুন্দর চক্ষুবিশিষ্ট।
সুশান্ত–সুধীর, অতিশয় শিষ্ট।
সুশীল–সৎস্বভাববিশিষ্ট, সচ্চরিত্র, ভদ্র।
সুশোভন–অতি সুন্দর, সুন্দর শোভাযুক্ত, সর্বাঙ্গ সুন্দর।
সুস্নাত–মাঙ্গল্য দ্রবা দ্বারা উত্তমরূপে কৃত-স্নান।
সুস্নিগ্ধ–সুশীতল, সুকোমল, বিলক্ষণ, স্নেহযুক্ত।
সুস্মিত–মনোরম মৃদুহাস্যযুক্ত।
সুস্বপন–সুখস্বপ্ন, শুভসূচক স্বপ্ন।
সুহাস–শোভন হাসিযুক্ত।
সুহিত–সন্তুষ্ট, অতিহিতকর।
সুহৃদ–সহায়, মিত্র, সহৃদয়।
সুহৃদয়–নির্মলচিত্ত, উদারচিত্ত, প্রশস্তমনা।
সুহৃদ্বর–শ্রেষ্ঠ সুহৃদয়, মিত্রপ্রধান।
সুনৃত–সত্য এবং প্রিয় বক্তা, সত্য, শুভ মঙ্গল।
সূর্য–আদিত্য, রবি, ভাস্কর, বালির পুত্র।
সূর্যকর–রৌদ্র।
সূর্যকিরণ–
সূর্যপ্রভ–সূর্যের ন্যায় জ্যোতিষ্মান।
সূর্যাংশু–সূর্যকিরণ।
সূর্যালোক–সূর্যের কিরণ।
সূর্যোদয়–সূর্যের প্রকাশ।
সৃজক–স্রষ্টা।
সৃজন–সৃষ্টি, রচনা।
সৃজনশীল–সৃজনীশক্তিবিশিষ্ট।
সৃজিত–সৃষ্ট।
সেবক–সেবাকারী, পূজক, ভক্ত।
সেবিত–পূজিত, উপাসিত।
সৈকত–সিকতাময় তট, বালুভূমি, সিকতাবান, পুলিন।
সৈনিক–যোদ্ধা।
সোপান–আরোহণী।
সোম, সোমন্–মহাদেব, বায়ু, চন্দ্র, বায়ু, পর্বত, জল, অমৃত।
সোমেশ্বর–শিব।
সোমসিদ্ধু–নারায়ণ।
সোমাংশু–জ্যোৎস্না।
সোহন–শোভন।
সোহং–ব্রহ্ম ও আমি অভিন্ন।
সোহাগ–আদর, অতি স্নেহ।
সৌগত–বৌদ্ধ।
সৌগতিক–বৌদ্ধ সন্ন্যাসী।
সৌন্দর্য–শোভা, সুন্দরতা, মনোহারিতা।
সৌবর্ণ–কাঞ্চনময়, স্বর্ণনির্মিত।
সৌভগ–সৌভাগ্য, সৌন্দর্য।
সৌভদ্র–অভিমন্যু।
সৌভিক–ঐন্দ্রজালিক, জাদুকর।
সৌভ্রাত্র–ভ্রাতৃপ্রীতি।
সৌমনস্য–প্রসন্নতা, ভালবাসা।
সৌমিত্র–সুমিত্রার পুত্র, লক্ষ্মণ বা শত্রুঘ্ন।
সৌম্য–সুন্দর, মনোহর, চন্দ্রপুত্র, বুধগ্রহ, প্রশান্ত।
সৌম্যকান্তি–প্রিয়দর্শন।
সৌম্যদর্শন–সুন্দরদর্শন।
সৌরকর–সূর্যকিরণ।
সৌরত্য–সহানুভূতি, দয়া।
সৌরভ–সুগন্ধ, সৌন্দর্য, কুম্কুম্।
সৌরভ্য–ঐ। শোভা।
সৌহার্দ্য–প্রণয়, প্রীতি, মিত্রতা, সৌজন্য।
সৌহিত্য–সন্তোষ, পরিতৃপ্তি।
সৌহৃদ্য–মিত্রতা।
স্তবন–স্তব, স্তুতিকরণ।
স্নিগ্ধ–স্নেহযুক্ত, শীতলকারক, আরামদায়ক।
স্নিগ্ধকান্তি–কোমল মাধুরি, কমনীয় জ্যোতি।
স্নেহময়–স্নেহবিশিষ্ট।
স্নেহসিন্ধু–অপার স্নেহ।
স্নেহসিক্ত–বাৎসল্যরসে অভিষিক্ত।
স্নেহাশিস–স্নেহযুক্ত আশীর্বাদ।
স্পন্দন–নিয়মিত কম্পন, স্ফুরণ, আন্দোলন।
স্পন্দিত–কম্পিত, আন্দোলিত।
স্পর্শন–যোগকরণ, বায়ু, গ্রহণ, মিলন।
স্মরণ–ধ্যান, চিন্তা, স্মৃতি।
স্মরজিৎ–মদনভস্মকারী শিব।
স্মরণীয়–স্মরণের যোগ্য, স্মর্তব্য।
স্মিতোজ্জ্বল–মৃদু হাসিতে শোভামান।
স্মৃতিমান–মেধাবী, স্মরণশক্তিবিশিষ্ট।
স্বগত–মনোগত, আত্মগত।
স্বচ্ছন্দ–স্বাধীন, অবাধ, স্বতন্ত্র, নির্দ্বন্দ্ব।
স্বজন–আত্মীয়, মিত্র।
স্বদেশ–মাতৃভূমি, জন্মভূমি।
স্বপন–নিদ্রিতাবস্থায় অনুভব, কল্পনা।
স্বপ্ন–
স্বপ্নময়–কাল্পনিক, স্বপ্নবিজড়িত।
স্বপ্নরঙিন–বর্ণময় স্বপ্ন।
স্বপ্নলোক–কল্পলোক, স্বপ্নজগৎ, অলীক অথচ সুন্দর দেশ, স্বপ্নরাজ্য।
স্বপ্নসুন্দর–স্বপ্নের ন্যায় সুন্দর।
স্বপ্নাদ্য–স্বপ্নলব্ধ।
স্বপ্নিল–স্বপ্নময়।
স্বপ্নোদয়–স্বপ্নে আবির্ভাব।
স্বপ্রকাশ–আপনা থেকে ব্যক্ত বা প্রকটিত।
স্ববশ–আত্মবশ, স্বাধীন।
স্বয়ংপ্রভ–স্বীয় প্রভায় প্রভান্বিত, স্বীয় জ্যোতিতে প্রদীপ্ত।
স্বয়ম্ভুব–ব্রহ্মা।
স্বরাজ–স্বায়ত্তশাসন, স্বাধীনতা।
স্বরূপ–প্রকৃত রূপ, প্রকৃতি, পণ্ডিত, স্বাভাবিক অবস্থা।
স্বর্ণকমল–রক্তপদ্ম।
স্বর্ণবিন্দু–স্বর্ণরেণু, বিষ্ণু।
স্বর্ণময়–সুবর্ণে গঠিত।
স্বর্ণাক্ষর–স্বর্ণের ন্যায় উজ্জ্বল অক্ষর।
স্বর্ণাভ–সুবর্ণের আভাযুক্ত।
স্বর্ণেন্দু–সোনার চাঁদ।
স্বস্তিক–শুভসূচক চিহ্নবিশেষ, মাঙ্গলিক বজ্রচিহ্নবিশেষ।
স্বাগত–শুভাগমন।
স্বাগতম–
স্বাধিকার–আপনার অধিকার।
স্বাধীন–নিজাধীন, স্বতন্ত্র, স্ববশ, অবাধ।
স্বাধ্যায়–জপ, বেদ, বেদাধ্যয়ন।
স্বানুভব–আত্মানুভূতি।
স্বানুরূপ–আপনার অনুরূপ।
স্বাপ্ন–স্বপ্নকল্পিত।
স্বায়ত্ত–নিজাধীন, স্বাধীন।
স্বায়ম্ভুব–স্বয়ম্ভুর পুত্র।
স্বারব্ধ–স্বকৃত।
স্বাহাপ্রিয়–অগ্নি।
স্বৌজস–স্বকীয় তেজ।
হ
হংস–হাঁস।
হংসধ্বজ–
হংসবাহন–ব্রহ্ম।
হংসরাজ–
হর–শিব।
হরকুমার–কার্তিক, গণেশ।
হরতোষ–শিবকে তুষ্ট করে যে।
হরদেব–শিব।
হরনাথ–শিব।
হরনয়ন–শিবচক্ষু, ত্রিনয়ন।
হরলোচন–
হরষ–আনন্দ।
হরাদ্রি–কৈলাস, পর্বত।
হরি–কৃষ্ণ, নারায়ণ, সূর্য, চন্দ্র, বিষ্ণু, ইন্দ্র, বায়ু।
হরিচন্দন–শ্বেতচন্দন, জ্যোৎস্না।
হরিণাক্ষ–হরিণের মতো সুন্দর চক্ষুবিশিষ্ট।
হিরণাঙ্ক–চন্দ্র, মৃগাঙ্ক।
হিরতাশ্ম–মরকতমণি।
হরিদশ্ব–সূর্য।
হরিদেব–বিষ্ণু।
হরিনারায়ণ–বিষ্ণু, ভগবান।
হরিনীল–ইন্দ্রনীল নামক মণি।
হরিনেত্র–শ্বেতপদ্ম।
হরিপ্রসাদ–কৃষ্ণচন্দন, হরিভক্ত।
হরিশচন্দ্র–সূর্যবংশীয় রাজা ত্রিশঙ্কুর পুত্র।
হরিষ–আনন্দ।
হরিহর–বিষ্ণু ও শিব, সংযুক্ত হরিহর মূর্তি।
হর্ষ–আনন্দ।
হর্ষক–আনন্দজনক।
হর্ষমান–পুলকিত, হৃষ্ট।
হর্ষিত–
হর্ষোদয়–আনন্দের আবির্ভাব।
হসন্ত–হাস্যযুক্ত, ফুল্ল, বিকশিত, প্রস্ফুটিত।
হাম্বির–রাত্রিকালীন রাগিণী বিশেষ।
হারাধন–হারানো ধন বা সম্পদ।
হার্দিক–হৃদ্গত, আন্তরিক।
হিতকর–মঙ্গলজনক।
হিতঙ্কর–
হিতব্রত–মঙ্গলকর ব্রতবিশেষ।
হিতার্থী–হিতকামনাকারী।
হিতেন–মঙ্গলকারী।
হিতৈষী–হিতসাধনে ইচ্ছুক।
হিন্দোল–দোল, ঝুলন, রাত্রিকালীন রাগবিশেষ।
হিমজ্যোতি–চন্দ্র।
হিমপ্রভ–
হিমবান–হিমালয়।
হিমঘ্ন–সূর্য।
হিমাংশু–চন্দ্র।
হিমাংশুকান্তি–চাঁদের সৌন্দর্য।
হিমাংশুকিরণ–জ্যোৎস্না।
হিমাংশুজ্যোতি–জ্যোৎস্না।
হিমাংশুপ্রকাশ–চন্দ্রোদয়।
হিমাংশুপ্রতিম–চন্দ্রতুল্য।
হিমাংশুপ্রভ–চন্দ্রের প্রভাবিশিষ্ট।
হিমাংশু বিকাশ–চন্দ্রোদয়।
হিমাংশুভূষণ–শিব।
হিমাংশুশেখর–শিব।
হিমাদ্রি–হিমালয় পর্বতশ্রেণী।
হিমায়ন–শীতল করা।
হিমালয়–জগদ্বিখ্যাত পর্বতশ্রেণী।
হিমানীশ–হিমালয়।
হিমাব্জ–নীলোৎপল।
হিরণ–স্বর্ণ।
হিরণকমল–সোনার পদ্মফুল।
হিরণজ্যোতি–সোনার উজ্জ্বলতা।
হিরণবরণ–সূর্যবর্ণবিশিষ্ট।
হিরণপ্রভ–স্বর্ণের ন্যায় কিরণবিশিষ্ট।
হিরণমুকুট–সোনার মুকুট।
হিরণ্ময়–স্বর্ণনির্মিত, সোনালি।
হিরণ্য–স্বর্ণ।
হিরণ্যকান্তি–স্বর্ণবর্ণ লাবণ্যবিশিষ্ট।
হিলোল, হিল্লোল–দোলন, তরঙ্গ।
হিল্লোলিত–আন্দোলিত, তরঙ্গিত।
হীরক–বহুমূল্য উজ্জ্বল রত্নবিশেষ।
হীরককান্তি–হীরের ন্যায় লাবণ্য ও সৌন্দর্যবিশিষ্ট।
হীরকজ্যোতি–হীরের উজ্জ্বলতা।
হীরকপ্রতিম–হীরের মতো।
হীরকবরণ–হীরের ন্যায় বর্ণবিশিষ্ট।
হীরকাংশু–হীরের উজ্জ্বলতা।
হীরকোজ্জ্বল–হীরের মতো উজ্জ্বল।
হীরামন–শুকপাখি, তোতাপাখি বিশেষ।
হৃদকমল–হৃদয়রূপ পদ্ম।
হৃদ্বোধ–হৃদয়ের মর্মানুধাবন।
হৃদয়–বক্ষের অভ্যন্তর ভাগ, চিত্ত, মন, অন্তঃকরণ।
হৃদয়বল্লভ–প্রাণপ্রিয়।
হৃদয়বান–উদারচিত্ত।
হৃদয়ঙ্গম–হৃদয়গত, হৃদ্য, মনোগত, বোধগম্য।
হৃদয়রঞ্জন–মনের আনন্দ সাধনাকরী।
হৃদয়বরণ–বর্ণময় চিত্ত।
হৃদয়ানন্দ–মনের আনন্দ।
হৃদয়েশ–প্রাণেশ্বর, প্রেমের পাত্র।
হৃদাকাশ–হৃদয়রূপ আকাশ।
হৃষিত–হৃষ্ট, পুলকিত, প্রফুল্ল।
হৃষীকেশ–বিষ্ণু নারায়ণ, কৃষ্ণ।
হেম–স্বর্ণ।
হেমকমল–স্বর্ণপদ্ম।
হেমকান্তি–স্বর্ণপ্রভা, স্বর্ণাভ।
হেমকেশ–শিব।
হেমকুট–সুমেরু পর্বত।
হেমচন্দ্র–সোনার চাঁদ।
হেমজ্যোতি–সোনার দীপ্তি।
হেমদীপ–সোনার প্রদীপ।
হেমপ্রতিম–স্বর্ণতুল্য।
হেমপ্রভ–সোনার দীপ্তিবিশিষ্ট।
হেমবরন–সোনার মতো।
হেমময়–স্বর্ণনির্মিত।
হেমন্ত–হিমঋতু।
হেমন্তকুমার–
হেমন্তপ্রসাদ–
হেমন্তরঞ্জন–
হেমাঙ্গ–সব্রহ্মা, বিষ্ণু, স্বর্ণবর্ণ অঙ্গ বিশিষ্ট।
হেমাঙ্গকিশোর–
হেমাঙ্গকুমার–
হেমাঙ্গজ্যেতি–
হেমাংশুপ্রসাদ–
হেমাঙ্গভূষণ–
হেমাঙ্গরঞ্জন–।
হেমময়–স্বর্ণনির্মিত।
হেমাঙ্ক–স্বর্ণালংকার-ভূষিত।
হেমাদ্রি–সুমেরু পর্বত, হেমবর্ণ পর্বত।
হেমাদ্রিকুমার–
হেমাদ্রিনাথ–
হেমাদ্রিনারায়ণ–
হেমাদ্রিরঞ্জন–
হেমাদ্রিশংকর–
হেমাদ্রিশিখর–
হেমাভ–সুবর্ণের আভাযুক্ত, সুবর্ণালোক, সোনালি আলো।
হেরম্ব–গণেশ।
হেরম্বচন্দ্র–
হেরম্বনাথ–
হেরম্বপ্রসাদ–
হেরম্বরঞ্জন–
হৈমকিরণ–স্বর্ণজ্যোতি।
হৈমন্ত–হেমন্ত সম্বন্ধীয়, হেমন্তকালীন, হেমন্ত ঋতু।
হৈমন্তিক–হেমন্তকালীন।
হোত্র–হোম, যজ্ঞ।
হোত্রী–হোমকর্তা, যাজ্ঞিক।
হোত্রীয়–হোম সম্বন্ধীয়।
হোমাগ্নি–যজ্ঞের আগুন, হোমানল।
বেদ, উপনিষদ, পুরাণ থেকে সংগৃহীত শিশুপুত্রদের আরও কিছু নাম ঃ-
অংশু, অগ্নি, অভিজিৎ, অগস্তা, অদ্রি, অমিত্রতপন, অরিন্দম, অলীন, অশ্বল, অসিত অসিতদেব, আরুণী, ইন্দ্র, উগ্রসেন, উদ্দালক, উপকেতু, কক্ষীবন্ত, কপিল, কৃষাণু, কৌশিক, গালভ, গৌতম, জামদগ্নি, তুর্বায়ন, দেবদাস, দেবল, পুরুমিত্র, পুরুরুবা, পুরুবসু, পৌণ্ডরীক, ফল্গু, বাৎসায়ন, বামদেব, বিশ্ববার, বিশ্বামিত্র, বৃহদ্বসু, বৌধায়ন, ভদ্রসেন, ভরদ্বাজ, ভার্গব, ভৃগু, শঙ্কু, শতপতি, শতানীক, শম্বর, শমী, শাকল্য, শাণ্ডিল্য, শৌনক, শ্রবণদত্ত, শ্রুতসেন, শ্বেতকেতু, সত্যকাম, সত্যশ্রবা, সত্রাজিৎ, সনক, সুদেব, সোম।
রামায়ণ থেকে সংগৃহীত :
অংশুমান, অঙ্গদ, অজ, অনরণ্য, অনুবল, অসমঞ্জ, ইন্দ্রজিৎ, কুশ, কুশধ্বজ, তরণীসেন, দশরথ, দিলীপ, নীল, পৃথু, বরদত্ত, বামদেব, বদি্যুন্মালী, বিভাস, বীরবাহু, ভগীরথ, ভদ্র, ভরত, মণিভদ্র, মারীচ, মাল্যবান, মেঘনাদ, যুবনাশ্ব, রঘু, রত্নাকর, রাঘব, রামচন্দ্র, লক্ষ্মণ, লব, লোমপদ, শত্রুঘ্ন, শতাবর্ত, সগর, সম্পাতি, সুপ্রতাপ, সমুন্ত্র, সুমালী, সুমিত্র, সুষেণ, হরিশ্চন্দ্র, হারীত।
মহাভারত থেকে সংগৃহীত :
অংশুমান, অঙ্গারপর্ণ, অধিরথ, অনিরুদ্ধ, অঞ্জনপর্বা, অন্যবিন্দু, অশ্বত্থামা, অভিমন্যু, অর্জুন, অরুণি, ইন্দ্রাভ, উগ্রসেন, উত্তর, উপসুন্দ, উশীনর, ঋচিক, ঋতুপর্ণ, একলব্য, কঙ্ক, কনকধ্বজ, কর্ণ, কুশিব, কৌশিব, কৃতবর্মা, কৃপাচার্য, গালব, চন্দ্রকেতু, চিত্ররথ, চিত্রসেন, জন্মেজয়, জয়দ্রথ, জরাসন্ধ, ত্রিগর্ত, দুষ্মন্ত, দ্যুমৎসেন, দেবব্রত, দ্রোণাচার্য, দ্বিজনাথ, ধনঞ্জয়, ধর্মদ্বজ, ধৃতরাষ্ট্র, ধৃষ্টদ্যুম্ন, ধৌম্য, নকুল, নহুস, নিমি, নিরামিত্র, নীলদ্ধজ, পদ্মনাভ, পরাশর, পরাবসু, পরীক্ষিৎ, পার্থ, পুরু, পুরুমিত্র, পুরুরবা, প্রদ্যুম্ন, প্রবীর, ফাল্গুনী, বজ্রদত্ত, বসুমান, বভ্রুবাহন, বিকর্ণ, বিচিত্রবীর্য, বিদুর, বিশাখ, বিশ্বাবসু, বীতহব্য, বীতহোত্র, বীরকেতু, বীরভদ্র, বৃষকেতু, বৃষসেন, ভরত, ভানুমান, ভীমসেন, ভীষ্ম, ভূরিশ্রবা, মতঙ্গল, বন্দপাল, মরুদত্ত, মহাভৌম, মালবক, মিত্রবর্ধন, মিত্রবান, মিত্রধর্মা, মৈত্রেয়ী, যযাতি, যুধামন্যু, যুধিষ্ঠির, রুরু, রন্তিদেব, শতানিক, শতানীক, শত্রুঞ্জয়, শম্বর, শর্যাতি, শল্য, শান্তনু, শাল্ব, শিবি, শুকদেব, শ্বেতকেতু, শ্রুতায়ু, শ্রতায়ুধ, শোনাজিৎ, সংযাতি, সঞ্জয়, সত্যসেন, সব্যসাচী, সহদেব, সম্বরণ, সাত্যকি, সাবর্ণি, সুদর্শন, সুদেব, সুধন্বা, সুধর্মা, সুনাভ, সুবর্ণ, সুবাহু, সুমিত্র, সুরপ্রবীর, সুশর্মা, সুষেণ, সুহোত্র, সোমদত্ত, সৌদাস, সৌবীর, হয়গ্রীব।
পালি ও প্রাকৃত সাহিত্য থেকে সংগৃহীত :
অকলঙ্ক, অজাতশত্রু, অতীশ, অনমিত্র, অনন্তাজিন, অভিরাম, অমরিন্দ, অমিতোদন, অমিতোভব, অরিন্দম, অরুণপাল, অরুণাভ, আনন্দ, ইন্দ্রসোম, উগ্রসেন, উজ্জয়, উদয়, উদয়ন, উত্তরপাল, উত্তীয়, উপতিস্র, উপশান্ত, উপসেন, উপানন্দ, কাশ্যপ, কুমারজীব, কুমারসেন, চন্দ্রভানু, চিত্রভানু, জয়সেন, জয়বাহু, জ্যোতিপাল, ত্রিদিব, দর্ভসেন, দিশাম্পতি, দীপঙ্কর, দীপায়ন, দেবরাজ, দেবল, ধর্মকীর্তি, ধর্মপাল, ধর্মসেন, নন্দন, নাগসেন, পদ্মপ্রভ, পুনর্বসু, প্রসেনজিৎ, বসুবন্ধু, ব্রহ্মদত্ত, বাসব, বিজয়বাহু, বিন্দুসার, বিম্বিসার, বৈদিহক, ভদন্ত, মঘবা, মেঘবাহন, মৈত্রেয়নাথ, শঙ্খপাল, শুদ্ধবাস, শুদ্ধোধন, শ্রীবল্লভ, সঞ্জীব, সুদত্ত, সুনন্দ, সুপ্রভ, সুপ্রিয়, সুভৌম, সুমিত্র।
সংস্কৃত কাব্য নাটক থেকে সংগৃহীত :
অগ্নিমিত্র, অচ্যুত, অজ, অমরু, অহিদত্ত, আনন্দবর্ধন, উদারক, কপিঞ্জল, কুমারপালিত, কুমারগুপ্ত, কর্ণদেব, কেয়ূরক, কোশদাস, চন্দ্রকেতু, চন্দ্রপাল, চন্দ্রসেন, চন্দ্রাপীড়, চারুদত্ত, চিত্রভানু, জয়সেন, জয়াদিত্য, জাবালি, তারাপীড়, দিবাকর, দেবসেন, ধর্মপাল, ধর্মবর্ধন, পুণ্ডরীক, প্রবরসেন, বিরূপাক্ষ, বিশ্বরূপ, বিষ্ণুবর্ধন, বীতপাল, বীরবর্মা, ভদ্রসেন, ভারবী, মকরকেতু, মকরন্দ, মণিভদ্র, মধুকর, মন্দপাল, মন্দারক, মহীদত্ত, মাধবগুপ্ত, রাজবাহন, রাজশেখর, রাজ্যবর্ধন, শক্তিকুমার, শুকনাশ, শ্রীহর্ষ, শ্বেতকেতু, সত্যবর্ম, সাতবাহন, সারস্বত, সিতবর্মা, সিন্ধুসেন, সুমন্ত্র, সুমিত্র, সোমদত্ত, সৌম্য।
বৈষ্ণব সাহিত্য থেকে সংগৃহীত :
অংশুমান, আয়ান, উজ্জ্বল, উদ্ধব, কুসুমাপীড়, কৃষ্ণ, দেবপ্রস্থ, নন্দ, পুণ্ডরীক, প্রিয়ব্রত, বলরাম, বসুদাম, বসুদেব, বাসুদেব, বিজয়, ভদ্রসেন, মধুমঙ্গল, মাধব, মুকুন্দ, শ্রীদাম, শ্রীবাস, সুদাম, সুবল, সুভদ্র।
লোক-সাহিত্য থেকে সংগৃহীত :
কঙ্ক, কালকেতু, কর্ণসেন, চন্দ্রধর, চাঁদ, জয়ানন্দ, ধনপতি, ধর্মকেতু, মহামদ, মাধব, মুরারী, লক্ষ্মীন্দর, শ্রীপতি, শ্রীমন্ত, সুন্দর।
বঙ্কিমসাহিত্য থেকে সংগৃহীত :
অভিরাম, অমরনাথ, কৃষ্ণকান্ত, গোবিন্দলাল, চন্দ্রচূড়, চন্দ্রশেখর, জগৎসিংহ, জীবানন্দ, দেবেন্দ্রনারায়ণ, দুর্গাদাস, ধীরানন্দ, নবকুমার, নগেন্দ্রনাথ, নিশাকর, পুরন্দর, প্রতাপ, ব্রজেশ্বর, বিষ্ণুরাম, বীরেন্দ্র, ভবানন্দ, ভবানী, মহেন্দ্র, মণিকলাল, মাধবীনাথ, মৃন্ময়, রঙ্গরাজ, রমানন্দ, রুক্মিণীকুমার, শচীকান্ত, শচীন্দ্র, শশিশেখর, শান্তশীল, সীতারাম, হরবল্লভ, হরলাল, হেমচন্দ্র।
রবীন্দ্ররচনা থেকে সংগৃহীত :
অভীক, অমর, অমল, অমিত, অশোক, অতীন, অক্ষয়, অপূর্ব, অনিল, অবিনাশ, আদিত্য, আশু, ইন্দ্রকুমার, ঈশান, উদয়, উমানাথ, কিশোর, কুমার, কৃষ্ণদয়াল, গোরা, গৌর, চন্দ্রকান্ত, চন্দ্রনাথ, জয়সিংহ, জলধর, জয়োত্তম, তারাপদ, তারাপ্রসন্ন, দক্ষিণারঞ্জন, দেবদত্ত, ধনঞ্জয়, ধ্রুব, নক্ষত্ররায়, নন্দকিশোর, নবীনমাধব, নরেশ, নলিনাক্ষ, নিখিলেশ, নিবারণ, নীরদ, নীলকণ্ঠ, নীলকান্ত, পরেশ, পুণ্ডরীক, পূর্ণচন্দ্র, ফটিক, বিপিন, বিনোদবিহারী, বিভূতি, বিশ্বজিৎ, বৈকুণ্ঠ, বেণুগোপাল, বৈদ্যনাথ, মণিভূষণ, মধুসূদন, মহিম, মহীন্দ্র, মহেন্দ্র, মোহনলাল, মোহিতমোহন, যতিশঙ্কর, রঞ্জন, রণজিৎ, রত্নেশ্বর, রমেন, রমেশ, রাজকুমার, রাজীব, রেবতীরমণ, লক্ষেশ্বর, ললিত, শৈলেন্দ্র, শোভনলাল, শঙ্কর, শেখর, শ্রীবিলাস, সঞ্জয়, সন্দীপ, সনৎকুমার, সুধাকান্ত, সুপ্রিয়, সুবর্ণ, সুভদ্র, সোমপাল, সোমশঙ্কর, হিমাংশুমালী, হেমন্ত।
শরৎ সাহিত্য থেকে সংগৃহীত :
অতুল, অবিনাশ, অমরনাথ, অমূল্য, অজিত, অপূর্ব, অরুণ, আনন্দ, আশু, ইন্দ্রনাথ, কাশীনাথ, কুঞ্জবিহারী, কুমার, কেদার, গগন, গুণেন্দ্র, গোকুল, চন্দ্রনাথ, জীবানন্দ, তারাদাস, দেবদাস, দিবাকর, দ্বিজদাস, নবীন, নরেন, নির্মল, নীলাম্বর, পরেশ, প্রিয়নাথ, বিনোদ, বিপিন, বিলাস, বিপ্রদাস, বিশ্বেশ্বর, বেণীমাধব, ব্রজকিশোর, ব্রজেন্দ্র, মণিশঙ্কর, মণীন্দ্র, মহিম, মাধব, মৃতু্যঞ্জয়, যতীন, রমেশ, রাজেন, রাসবিহারী, ললিতমোহন, শ্যামলাল, শক্তিনাথ, সারদাচরণ, শিবচরণ, শিবনাথ, শৈলেশ, শ্রীকান্ত, সতীশ, সদানন্দ, সতে্যন্দ্র, সুরেন্দ্র, সুরেশ, সৌমেন, হরিশ, হরেন্দ্র।
দারুন সুন্দর করে সাজিয়ে তুলেছেন। অনেক ধন্যবাদ।
উত্তরমুছুনপূর্যা নামের অথ
উত্তরমুছুনকঈ
উত্তরমুছুনপ্রহর্না অরথ
উত্তরমুছুন