শিশুকন্যাদের নাম
অ
অংশুমতী – কিরণময়ী।অংশুমালা – কিরণমালা।
অংশুমালিনী – দীপ্তিময়ী।
অকৈতব্য – ছলনাহীন।
অকল্পিতা – কল্পনাতীতা।
অকিঞ্চনা – দীনা।
অকুণ্ঠিতা – অসঙ্কুচিতা।
অক্লান্তা – ক্লান্তিহীনা।
অগ্নিবীণা – যে বীণা থেকে অগ্নির মতো দীপ্তিসম্পন্ন সুর বের হয়।
অগ্নিপ্রভা – আগুনের আভাবিশিষ্টা।
অগ্নিশিখা – আগুনের শিখা।
অগ্নিকণা – স্ফুলিঙ্গ।
অগ্নিজা – অগ্নিকন্যা।
অগ্নিশুদ্ধা – অগ্নির স্পর্শের দ্বারা শোধিতা।
অগ্নিদীপ্তা – আগুনের ন্যায় দীপ্তিময়ী।
অগ্নিদীপা – ঐ।
অগ্নিপ্রভা – আগুনের আভা।
অগ্নিহোত্রী – হোমকর্ত্রী।
অগ্রজা – অগ্রজাতা, জ্যেষ্ঠা।
অগ্রণী – শ্রেষ্ঠা, প্রধানা।
অগ্রিমা – শ্রেষ্ঠা, প্রধানা।
অঘোরকামিনী – দুর্গা।
অঙ্কনা –
অঙ্কিতা – চিত্রিতা, শোভিতা।
অঙ্গজা – কন্যা।
অঙ্গনা – সুন্দরী নারী।
অচলা – অচঞ্চলা।
অঙ্গিরা –
অচ্যুতা – লক্ষ্মী।
অজন্তা – ইতিহাসখ্যাত দর্শনীয় স্থান।
অজপা – প্রাণবায়ু।
অজয়া – সিদ্ধি।
অঞ্জনা – কাজলবর্ণা।
অজিতা – যে নারীকে জয় করা যায় নি।
অজেয়া – যে নারীকে জয় করা যাবে না।
অঞ্জু –
অঞ্জুশ্রী –
অঞ্জলি – দেবতার উদ্দেশ্যে যুক্ত করে প্রদত্ত পুষ্পাদি।
অঞ্জলিকা – অঞ্জলি, পূজিকা।
অঞ্জিতা – শোভিতা, সুন্দরী।
অঞ্জিতাক্ষি – সুলোচনা।
অটবী – অরণ্য।
অণুভা – বিদ্যুৎ।
অতসী – সোনালী রং-এর ফুলবিশেষ।
অদিতি – কশ্যপ মুনির পত্নী ও দেবগণের মাতা।
অদিতিপ্রিয়া –
অদ্বিতীয়া – অতুলনীয়া।
অদ্রিকা – স্বর্গের অপ্সরা।
অদ্রিজা – গিরিজা, পার্বতী।
অদ্বিতীয়া – অতুলনীয়া, শ্রেষ্ঠা।
অদ্রিকা – স্বর্গের অপ্সরা বিশেষ।
অধরা – যে ধরা দেয় না।
অধীরা – চঞ্চলা, অস্থিরা।
অধিশ্বরী – সম্রাঞ্জী, মহারানি।
অনঘা – পাপহীনা।
অনন্তা – দুর্গা, পৃথিবী, অসীমা।
অনন্যা – অদ্বিতীয়া।
অনন্যমনা – একাগ্রচিত্ত।
অনবদ্যা – অনিন্দনীয়।
অনমিতা – নত হয় না যে নারী।
অনমিত্রা – শত্রুহীনা।
অনর্ঘা – অমূল্যা।
অনসূয়া – শকুন্তলার সখী, ঈর্ষাহীনতা।
অনিকী – বৈদিক যুগে সিন্ধুর উপনদী।
অনাহূতা – অনিমন্ত্রিতা।
অনিন্দিতা – প্রশংসিতা।
অনিলা – বাতাসের স্ত্রীলিঙ্গ রূপ।
অনিশা – অবিরাম, সতত।
অনুগতা – অনুসৃতা, আশ্রিতা।
অনুজা – কনিষ্ঠা।
অনুজ্ঞা – অনুমতি, আদেশ, সম্মতি।
অনুতপা – অনুতপ্তা।
অনুত্তমা – সর্বোৎকৃষ্ট।
অনুত্তরা – শ্রেষ্ঠা, নিরুত্তরা।
অনুদ্ধতা – বিনীতা।
অনুনীতা – ঐ।
অনুপা – অতুলনীয়া।
অনুপমা – ঐ।
অনুপূর্বা – সৌষ্ঠবসম্পন্না।
অনুপ্রভা – বিদ্যুৎ।
অনুপ্রেরনা – শক্তিসঞ্চার।
অনুপ্রাণিতা – দৈবজ্ঞানবিশিষ্ট।
অনুমিতা – অভিন্নহৃদয়া বান্ধবী।
অনুরক্তা – অনুরাগিণী, রঞ্জিতা।
অনুরাগিণী – প্রেমিকা।
অনুরাধা – নক্ষত্রবিশেষ।
অনুষ্টুপ – ছন্দবিশেষ।
অনুলগ্না – নিবিষ্টচিত্তা।
অনুশ্রী – সূক্ষ্ম শ্রীযুক্তা।
অন্তরা – সংগীতের পদবিশেষ।
অন্নদা – অন্নপূর্ণা, ভগবতী, অন্নদাত্রী।
অন্নপূর্ণা – অন্নদা, জগজ্জননী।
অন্যতমা – বহুর মধ্যে একজন।
অন্বিতা – সংলগ্না।
অন্বেষা – অনুসন্ধান করার আকাঙ্ক্ষা।
অপরাজিতা – পুষ্পবিশেষ, দুর্গা, দূর্বা।
অপরূপা – অতুলনীয়া সুন্দরী।
অপর্ণা – দুর্গা।
অপূর্বা – উত্তমা।
অপ্সরা – সুরসুন্দরী, স্বর্গের নর্তকী বিশেষ।
অপেক্ষা – প্রতীক্ষা, ভরসা।
অবতীর্ণা – আবির্ভূতা, উত্তীর্ণা।
অবনতা – বিনতা, প্রণতা, বিনম্রা।
অব্ধিজা – লক্ষ্মী, সুরা।
অভয়া – ভয়হীনা, দুর্গা।
অভিখ্যা – মাহাত্ম্য, শোভা, আখ্যান।
অভিনন্দিতা – প্রশংসিতা, বন্দিতা।
অভিরূপা – অপরূপা, মনোরমা।
অভিষিক্তা – মন্ত্রপুত তীর্থজলে স্নাতা।
অভ্রিতা – মেঘাবৃতা।
অমলা – লক্ষ্মী।
অমলিনা – উজ্জ্বলা।
অমিতা – সুধা, অতুলনীয়া।
অমৃতকণা – সুধাবিন্দু।
অমৃতা – মৃত্যুহীনা।
অম্বা – মাতা, দুর্গা।
অম্বালিকা – মাতা, দুর্গা, পাণ্ডুর জননী।
অম্বিকা – দুর্গা, মাতা, ধৃতরাষ্ট্রের জননী।
অম্বুকণা – বারিবিন্দু।
অয়ন্তিকা – গতিসম্পন্না।
অরজা – নির্মল।
অরণি – চকমকি পাথর।
অরবিন্দিনী – পদ্মিনী।
অরুণকণা – ঊষাকিরণের অংশ।
অরুণপ্রিয়া – সূর্যপত্নী।
অরুণমালা – সূর্যকিরণমালা।
অরুণলেখা – সূর্যরশ্মি।
অরুণা – রক্তবর্ণবিশিষ্ট, জবা।
অরুণিকা – লোহিতবর্ণা।
অরুণিতা – লোহিতবর্ণা।
অরুণিমা – রক্তিমা।
অরুণী – ঊষা।
অরুন্ধতী – বশিষ্টমুনির পত্নী, দক্ষকণ্যা।
অরুষ্টা – শান্ত।
অর্কজা – যমুনা, তপতী, নদী।
অর্কপ্রিয়া – জমা, পদ্মিনী।
অর্কমিতা – নলিনী।
অর্চনা – উপাসনা, পূজা।
অর্চি – সূর্যকিরণ, অগ্নিশিখা।
অর্চিতা – উপাসিতা, পূজিতা, আরাধিতা।
অর্চিস্মিতা – পূর্ণিমা।
অর্জুনা – অনিরুদ্ধের স্ত্রী, ঊষা, শুভ্রা।
অর্জুনী – ঐ।
অর্থনা – প্রার্থনা, ভিক্ষা।
অর্থিতা – প্রার্থনা।
অর্পণা – স্থাপনা, দান।
অর্পিতা – প্রদত্তা, স্থাপিতা।
অর্যমা – সূর্য, নক্ষত্রবিশেষ।
অর্হণা– পূজা, সম্মান।
অর্হিতা – পূজিতা, সম্মানিত।
অলকা – কুবের নগরী।
অলকানন্দা – স্বর্গের গঙ্গা, মন্দাকিনী।
অলি – ভ্রমর, ভোমরা।
অলিনী – ভ্রমরী।
অলিপ্রিয়া – নলিনী।
অশনি – মেঘোৎপন্ন জ্যোতিঃ।
অশোকা – শোকশূন্য।
অশ্রু – চোখের জল।
অশ্রুকণা – চোখের জলের বিন্দু।
অশ্রুবিন্দু – চোখের জলের ফোঁটা।
অশ্রুলেখা – চোখের জলে লেখা।
অশ্লেষা – নবম নক্ষত্র।
অশ্বিনী – আদি নক্ষত্র, দক্ষ প্রজাপিতর কন্যা।
অষ্টমী – তিথি বিশেষ।
অসিতা – কৃষ্ণবর্ণবিশিষ্টা।
অসীমা – সীমাহীনা, অন্তহীনা।
অস্মিতা – অহংজ্ঞান, আমিত্ব।
অহনা – ঊষা।
অহমিকা – আমিত্ব, গর্ব, অহংকার।
অহল্যা – গৌতম মুনির পত্নী।
আ
আইভি – একপ্রকার লতা।আকাঙ্ক্ষা – কামনা।
আকাশগঙ্গা – ছায়াপথ।
আঙুর – দ্রাক্ষা।
আতর – সুগন্ধি ফুলের নির্যাস।
আত্মজা – কন্যা।
আত্রেয়ী – অত্রি মুনির পত্নী, নদীবিশেষ।
আঁখি – চোখ, নেত্র।
আঁখিয়া – ঐ।
আঁচল – শাড়ির প্রান্তভাগ।
আকুতি – আবেগ, আকুলতা।
আগমনী – উমার পিত্রালয়ে আগমন বিষয়ক গান।
আগমিতা – জ্ঞানপ্রাপ্তা, অধীতা।
আগরি – অগ্রগণ্যা, প্রধানা।
আদরিণী – স্নেহের পাত্রী, সোহাগিনী।
আদ্যা – প্রকৃতি মহাবিদ্যা, দুর্গা, কালী।
আদ্যামা – মহামায়া।
আধুনিকা – নব্যা।
আনতি – প্রণাম।
আনন্দময়ী – সদা হর্ষ-পরিপূর্ণা। আনন্দ স্বরূপিণী জগন্মাতা।
আনন্দলহরী – আনেন্দর ঢেউ।
আনন্দা – হর্ষযুক্তা।
আনন্দিতা – হর্ষিতা, আহ্লাদিতা।
আনারকলি – কচি ডালিম।
আপগা – নদী।
আপ্রী – অগ্নি।
আনমিতা – আনত।
আবিরা – ফাগ পরিপূর্ণা।
আবৃতা – আচ্ছাদিতা, পরিবৃতা।
আভা – দীপ্তি, শোভা।
আভেরী – মিশ্র রাগিণী।
আমন্ত্রিতা – নিমন্ত্রিতা, অভিনন্দিতা।
আমোদিতা – পুলকিতা, সুরভিতা।
আম্রপালী – বুদ্ধের শিষ্যা।
আয়তাক্ষী – আয়তলোচনা, সুন্দরী।
আয়তলোচনা – দীর্ঘ চক্ষুযুক্তা।
আরতি – পূজা, দেবদেবীবরণ।
আরাত্রিকা – আরতির জন্য দীপ বা পঞ্চদীপ।
আরাধনা – উপাসনা, সেবা, প্রার্থনা।
আরাধিতা – উপাসিতা।
আরাধ্যা – উপাস্যা।
আর্তি – কাতরতা।
আর্দ্রা – নক্ষত্র বিশেষ।
আর্যা – দুর্গার নামান্তর, পার্বতী, মান্যা ও শ্রেষ্ঠ নারী।
আলতা – লাক্ষারস।
আলপনা – দেবস্থানে মাঙ্গল্য চিত্র।
আলিম্পনা – আলপনা।
আলেয়া – জ্বলন্ত গ্যাস বিশেষ, প্রহেলিকা।
আলো – আলোক, দীপ্তি, প্রকাশ।
আলোকলতা – পরগাছাবিশেষ।
আলোলিকা – উলুধ্বনি।
আলোলীনা – আলোয় মিলিতা।
আলোরীনা – আলোয় বিলীনা।
আলোছায়া – আলোক ও আঁধারের মিশ্রণ।
আশা – আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশা, ভরসা।
আশান্বিতা – আশাযুক্তা, আশাবতী।
আশালতা – আশারূপ লতা।
আশাময়ী – আশাপূর্ণা।
আশাবরী – রাগিণীবিশেষ।
আশ্রয়ণী – অবলম্বী।
আশ্রমিকা – আশ্রমবাসিনী।
আশ্রিতা – আশ্রয়প্রাপ্তা, শরণাগতা।
আসক্তা – অনুরক্তা।
আহ্লাদিতা – আনন্দিতা।
অহুতি – হোম।
আহূতি – আমন্ত্রণ, আহ্বান।
ই
ইছামতী – একটি নদীবিশেষ।ইচ্ছাময়ী – পরমেশ্বরী, কালিকাদেবী।
ইজ্যা – পূজ্যা, যজ্ঞ।
ইতি – সমাপ্তি।
ইতিকথা – উপকথা, ইতিহাস, কাহিনী।
ইতু – সূর্য, সূর্যপূজার ঘট, মিত্র।
ইন্দিরা – বিষ্ণুপত্নী, লক্ষ্মী।
ইন্দু – চন্দ্র, সুধাকর।
ইন্দুকলা – চাঁদের অংশ।
ইন্দুরেখা – চন্দ্রকলা।
ইন্দুমতী – চন্দ্রাননা, সুন্দরী।
ইন্দুকলিকা – কেতকী, চন্দ্রকলা।
ইন্দুমুখী – চন্দ্রাননা, সুন্দরী।
ইন্দ্রনীলা – নীলকান্তমণি।
ইন্দ্রা – ইন্দ্রপত্নী, শচীদেবী।
ইন্দ্রাণী – শচীদেবী, দুর্গা।
ইমন – রাগিণী বিশেষ।
ইরাবতী – নীল বিশেষ, ভব নামক রুদ্রের পত্নী।
ইরা – বীণা, পৃথিবী, জল, অন্ন।
ইলা – পৃথিবী, বাণী, জল, মনুকন্যা, বুধপত্নী।
ইলিকা – পৃথিবী।
ইলোরা – শিল্প সমৃদ্ধ দর্শনীয় স্থান বিশেষ।
ইষিকা – তুলিকা, কাশ, কুশ।
ইষণা – মনন, ইচ্ছা, অন্বেষণ।
ইষ্টি – ইচ্ছা।
ঈ
ঈশ্বরী – ভগবতী।ঈশিতা – ঈশ্বরে মহিমা।
ঈশানী – দুর্গা।
ঈপ্সিতা – কাঙ্ক্ষিতা।
ঈপ্সা – ইচ্ছা।
ঈক্ষণিকা – শুভাশুভ গণনাকারিণী, দৈবজ্ঞ।
ঈক্ষা – দর্শন, দেখা।
ঈক্ষিতা – দ্রষ্টা।
ঈপ্সিতা – বাঞ্ছিতা, আকাঙ্ক্ষিতা।
ঈলা – স্তব, পৃথিবী।
ঈশা – ঈশ্বরী, দুর্গা।
ঈশানী – মহেশ্বরী, দুর্গা।
ঈশিতা – ঈশ্বরত্ব, ঈশ্বরের মহিমা, প্রভুত্ব।
ঈষিকা – তুলিকা, কাশতৃণ।
ঈষা – সীতা।
উ
উজ্জ্বলনয়না – উজ্জ্বল চক্ষুবিশিষ্ট।উচ্ছলিতা – উচ্ছলা, ব্যাপ্তা।
উচিতী – এক শ্রেণির গীত।
উচ্ছ্বসিতা – হর্ষিতা, পুলকিতা।
উজলা – উজ্জ্বল।
উজলি – ঐ।
উজাগরি – ঐ।
উজানি – জোয়ার, দুপুরবেলা।
উজ্জ্বলিতা – প্রদীপ্তা, উদ্ভাসিতা।
উজ্জয়নী – নগরীবিশেষ।
উজ্জ্বলা – নির্মলা, ভাস্বর।
উড়নি – উত্তরীয়, চাদর।
উড়ুনি – ঐ।
উড়ানি – ঐ।
উতলা – উদ্বিগ্ন, ব্যাকুল, বিহ্বল।
উত্তমা – শ্রেষ্ঠা, উৎকৃষ্টা, স্ত্রী।
উত্তমাশা – উৎকৃষ্ট আশা।
উত্তরফাল্গুনী – নক্ষত্রবিশেষ।
উত্তরা – বিরাট-রাজকন্যা, অভিমন্যুর পত্নী।
উত্তরী – উড়ানি, চাদর।
উৎকলিকা – ফুলের কুঁড়ি, ঢেউ।
উৎপলিনী – পদ্মিনী।
উৎপলাক্ষী – পদ্মলোচনা।
উৎপলা – পদ্মিনী।
উত্রী – উত্তরীয়।
উৎসা – ঝর্ণা।
উদন্যা – পিপাসা।
উদয়িনী – উদিতা।
উদারতা – বদান্যতা, মহত্ব, ঔদার্য।
উদাসিতা – উদাসীনা।
উদাসিনী – অনাসক্তা, সন্ন্যাসিনী।
উদিতা – প্রকাশিতা, আবির্ভূতা, উদয়প্রাপ্তা।
উদীর্ণা – উদগতা, শ্রেষ্ঠা।
উদ্দীপ্তা – প্রজ্বলিতা, আলোকিতা।
উন্মনা – অন্যমনস্কা, ব্যাকুলা, আনমনা।
উন্মিষিতা – প্রস্ফুটিতা, প্রকাশিতা, বিকশিতা।
উপকথা – উপাখ্যান, রূপকথা।
উপজ্ঞা – প্রথম জ্ঞান, সহজাত জ্ঞান।
উপতারা – চোখের তারার চতুর্দিকস্থ রঞ্জিত মণ্ডল, কণীনিকা-মণ্ডল।
উপনতি – নম্রতা।
উপমা – তুলনা, সাদৃশ্য।
উপমিতা – জ্ঞাতা।
উপশমা – জনৈকা বৌদ্ধ সন্ন্যাসিনী।
উপশ্রুতি – অঙ্গীকার, প্রতিজ্ঞা।
উপাসনা – আরাধনা, ভজনা, পূজা।
উপাসিতা – পূজিতা, আরাধিতা।
উপাস্যা – আরাধ্যা, পূজ্যা।
উমা – গিরিজা, দুর্গা, গৌরী।
উমাশশী – দুর্গা রূপ চাঁদ।
উমাশ্রী – উমার সৌন্দর্য।
উর্বশী – অপ্সরাগণের প্রধানা, নদী বিশেষ।
উর্বী – পৃথিবী।
উল্কা – বায়ব্য আলোক, অগ্নিকন্যা।
উল্কি – অঙ্গে আঁকা চিত্র।
উশ্রী – নদী বিশেষ।
উষসী – উষা, প্রভাতি, উষারাগরঞ্জিতা, পরমা সুন্দরী।
উষা – ভোরবেলা।
উষ্ণতা – তাপ।
ঊ
ঊর্বশী – উর্বশী দ্রষ্টব্য।ঊর্মি – তরঙ্গ, তরঙ্গময় স্রোত।
ঊর্মিকা – ক্ষুদ্র তরঙ্গ, ভ্রমরঝংকার।
ঊর্মিময়ী – তরঙ্গপূর্ণা।
ঊর্মিমালা – মালা-রূপ তরঙ্গ-শ্রেণী।
ঊর্মিলা – লক্ষ্মণের পত্নী।
ঋ
ঋজুতা – সারল্য।
ঋচা – বেদমন্ত্র, প্রশংসার যোগ্য।
ঋজুলা –
ঋজুলেখা – সরলরেখা।
ঋজ্বী – সরলা, গ্রহের গতি।
ঋতম্ভরা – সত্যনিষ্ঠ্যা।
ঋতব্রতা – সত্যই যে নারীর ব্রত।
ঋতা – পূজিতা।
ঋতায়নী – সত্যনিষ্ঠবতী, সত্যব্রতী।
ঋতি – সৌভাগ্য, শুভ, গতি।
ঋতিকা – সৌভাগ্যময়ী, প্রতিময়ী, শুভময়ী।
ঋতুপর্ণা – পৌরাণিক নামবিশেষ।
ঋতুশ্রী – বসন্ত ঋতুর শোভাবিশিষ্ট।
ঋদ্ধা – সৌভাগ্যসম্পন্না, ঐশ্বর্য-শালিনী, গুণময়ী।
ঋদ্ধি – সৌভাগ্য।
ঋদ্ধিমতী – সৌভাগ্যশালিনী।
ঋত্বিকা – যাজিকা, পূজারিণী।
ঋষী – ঋষিপত্নী।
ঋষিতা – কবির গুণ।
ঋষ্টি – কল্যাণ, শুভ।
এ
একতা – ঐক্য।
একেশ্বরী –
এষণা – অনুসন্ধান।
এষা – বাঞ্ছিতা।
একাবলী – ছন্দবিশেষ।
এণাক্ষী – মৃগনয়না।
এণী – হরিণী।
এণিকা – খুব ছোট হরিণী।
এষিতা – ইচ্ছুক, অভিলাষী।
ঐ
ঐন্দ্রিলা – গন্ধর্ব কন্যা, বৃত্রাসুরের পত্নী।
ঐশিকী – ঈশ্বর সম্বন্ধীয়।
ঐন্দ্রী – ইন্দ্রপত্নী, শচী, দুর্গা।
ঐশ্বরী – ঐশ্বরিক, দুর্গা।
ঐশ্বর্যা – সম্পদশালিনী।
ও
ওজস্বিনী – তেজস্বিনী, বলবতী, দীপ্তিময়ী।
ওজস্বিতা – তেজস্বিতা, বলশালিকা, দৃপ্ততা।
ঔ
ঔর্বাগ্নি – আগ্নেয়গিরি গর্ভস্থ অগ্নি।
ঔশনসী – শুক্রকন্যা দেবযানী।
ক
কথা–উপাখ্যান, কাহিনি, নাম-কীর্তন, বচন।
কথাকলি–ভারতীয় নৃত্য বিশেষ।
কথামালা–সত্যমিশ্রিত কল্পিত গ্রন্থবিশেষ।
কথিকা–ক্ষুদ্র কাহিনি।
কদম–সুগন্ধী ফুলবিশেষ।
কংসাবতী–নদীবিশেষ, উগ্রসেনের কন্যা।
কঙ্কনা–কাঁকন, কাঁকন পরিহিতা।
কঙ্কমালা–করতাল, বাদ্য।
কঙ্কণী, কঙ্কণীকা–ছোট ঘুঙুর, কিঙ্কিনী।
কঙ্কাবতী–রূপকথার এক রাজকন্যা।
কড়ি–সুরের চড়া পরদা, শঙ্খ-শম্বুকাদি জাতীয় সামুদ্রিক জীব-বিশেষের দেহ।
কণা, কণিকা–অত্যল্প পরিমাণ, রেণু।
কণী–কণিকা।
কদম–সুগন্ধী ফুলবিশেষ।
কনক–স্বর্ণ, সুবর্ণ।
কনকচাঁপা–ফুলবিশেষ।
কনকপ্রভা–স্বর্ণবর্ণাপ্রভা, সুবর্ণদ্যুতি।
কনকময়ী–স্বর্ণময়ী, সুবর্ণময়ী, স্বর্ণাবয়ব, হৈম।
কনকমালা–সোনার হার।
কনকরেখা, কনকলেখা–স্বর্ণরেখা, সুবর্ণরেখা।
কনকলতা–স্বর্ণলতা।
কনকাঞ্জলি–বিসর্জনের আগে দেবীকে স্বর্ণাদি অর্পণ, বিবাহ বা অন্য অনুষ্ঠানে মাঙ্গলিক সোনা দান।
কন্যাকুমারী–ভারতের দক্ষিণস্থ অন্তরীপ।
কন্যকা–তনয়া, অবিবাহিতা কন্যা।
কনীনিকা–নয়নমণি, চোখের তারা।
কনয়া–কনক, সুবর্ণ।
কনকাবতী–রূপকথার এক রাজকন্যা।
কপর্দিনী–পার্বতী।
কপালকুণ্ডলা–বঙ্কিচন্দ্রের উপন্যাসের নায়িকা।
কপালিনী–ভাগ্যবতী, কালিকাদেবী।
কপোতী, কপোতিকা–স্ত্রী পারাবত।
কপোতাক্ষী–পারবতের মতো চোখ যার।
কপোতেশ্বরী–দুর্গা, পার্বতী।
কবি–কাব্য রচয়িতা, পণ্ডিত, একশ্রেণীর সংগীত।
কবিতা–পদ্য, কাব্য, রচনা, ছন্দোবদ্ধ রচনা, শ্লোক।
কবুতরী–স্ত্রী পারাবত।
কমনীয়া–মনোহরা, রমণীয়া।
কমলকলি–পদ্মের কুঁড়ি।
কমলপর্ণা–পদ্মের পাপড়ি।
কমললতা–পদ্মের লতা।
কমলমালা–পদ্মের হার।
কমলকুমারী–পদ্মস্থিতা কুমারীরূপা চণ্ডী।
কমলা–লক্ষ্মীদেবী, উত্তমা স্ত্রী, দশমহাবিদ্যার অন্যতমা।
কমলাক্ষী–পদ্মের মতো চক্ষুবিশিষ্ট।
কমলিনী–পদ্মিনী, শ্রীরাধিকা।
কমলিকা–সদ্য প্রস্ফুটিত পদ্ম, বরনারী।
কমলাসনা–লক্ষ্মীদেবী।
করবী–মধুর গন্ধ বিশিষ্ট ফুল বিশেষ।
করতোয়া–শিবের করতলপতিত জল হইতে উৎপন্ন নদী।
করুণা–দয়া, অনুকম্পা, অনুগ্রহ।
করুণাময়ী–দয়াবতী।
কর্ণিকা–কর্ণভূষণ, লেখনী।
কর্বুরী–দুর্গা।
কল্লোলিনী–তরঙ্গিণী, মহাতরঙ্গবতী নদী।
কল্লোলিতা–মহাতরঙ্গযুক্তা, অতিশয় আনন্দিতা।
কল্যাণীয়া–মঙ্গলাস্পদা।
কল্যাণী–শুভদা, মঙ্গলময়ী।
কল্যাণময়ী–মঙ্গলময়ী, শুভঙ্করী।
কল্পিতা–আরোপিতা, উদ্ভাবিতা।
কল্পনা–অনুমান, রচনা, উদ্ভাবনী শক্তি।
কলি–কুঁড়ি, কলিকা, কোরক।
কলিকা–ঐ।
কলাবতী–রাধিকার জননী।
কলস্বনা–মধুরাস্ফুট শব্দকারিণী।
কলধ্বনি–কাকলি।
কলকণ্ঠী–মধুর স্বরবিশিষ্ট, সুকণ্ঠী।
কস্তুরা–ঝিনুক, যে ঝিনুকে মুক্তা জন্মে।
কস্তুরী–সুগন্ধ দ্রব্যবিশেষ।
কস্তুরিকা–মৃগনাভি।
কহিনী–কাহিনী, বৃত্তান্ত।
কাকলি–অব্যক্ত মধুর ধ্বনি, কলধ্বনি, পাখির রব।
কাঙ্ক্ষা–ইচ্ছা, অভিলাষ।
কাঙ্ক্ষিতা–ঈপ্সিতা।
কাজরী–পল্লিসংগীত বিশেষ।
কাজল–প্রসাধনী হিসেবে চোখে লাগানোর কালো কালিবিশেষ। অঞ্জন।
কাঞ্চন–সুবর্ণ, সোনা, ফুল বিশেষ।
কাঞ্চনিকা–সুবর্ণময়ী।
কাঞ্চনাক্ষী–সুবর্ণবর্ণ নয়ন বিশিষ্ট।
কাঞ্চনমালা–সোনার মালা।
কাঞ্চনপ্রভা–সুবর্ণদ্যুতি-যুক্তা।
কাঞ্চনজঙ্ঘা–হিমালয়ের শৃঙ্গ।
কাদম্বিনী–সরস্বতী, কোকিলা, সংস্কৃত-সাহিতে্যর নায়িকার নাম।
কাদম্বা–কলহংসী।
কাত্যায়নী–দুর্গা।
কানন–অরণ্য, উপবন, উদ্যান।
কাননকুসুম–বনফুল।
কানুপ্রিয়া–রাধা।
কান্তা–স্ত্রী, সুন্দরী রমণী, প্রিয়া।
কান্তি–দীপ্তি, শোভা, লাবণ্য।
কান্তিময়ী–সুন্দরী।
কাবেরী–নদীবিশেষ।
কামাক্ষী–কামাখ্যাদেবী।
কামিনী–রমণী, সুগন্ধী, ফুলবিশেষ।
কালিকা–কালী।
কালিনী–দুঃখিনী।
কালিন্দী–যমুনানদী, কৃষ্ণের পত্নী।
কিংবদন্তী–জনশ্রুতি জনরব।
কিঙ্কিণী–ঘুঙুর, কটিভূষণ, দেবতার স্তুতিবিশেষ।
কিন্নরী–বীণাবিশেষ।
কিরণকণা–অতি ক্ষুদ্রাংশ আলোকরশ্মি।
কিরণময়ী–আলোকরশ্মিযুক্তা, ভাস্বরা।
কিরণমালা–আলোকরশ্মির মালা।
কিশোরী–অপ্রাপ্তবয়স্কা নারী, নবযৌবনা।
কীর্তনা–খ্যাতি যশঃ।
কীর্তনী–যে নারী কৃষ্ণলীলা বিষয়ক সংগীত গায়।
কীর্তি–সুখ্যাতি, সুনাম, গৌরব।
কীর্তিময়ী–সুখ্যাতি-সম্পন্না, যশস্বিনী।
কুঁড়ি–মুকুল, কোরক, কলিকা।
কুন্তলা–কেশবতী কন্যা।
কুন্তি, কুন্তী–পাণ্ডুরাজার পত্নী, কর্ণ ও পঞ্চ পাণ্ডবের জননী।
কুন্দ–কুঁদফুল, শ্বেতবর্ণের পুষ্পবিশেষ।
কুন্দকলি–কুঁদফুলের কুঁড়ি।
কুন্দমালা–কুঁদফুলের মালা।
কুন্দনন্দিনী–কুন্দপুষ্পবৎ সুন্দরী কন্যা।
কুন্দিনী–পদ্মপুষ্পসমূহ।
কুবলিয়নী–পদ্মিনী।
কুমকুম–সুগন্ধি কুসুমবিশেষ, প্রসাধানী বিশেষ।
কুমুদী–উৎপলিনী, শালুক।
কুমুদিনী–উৎপলিনী, জ্যোৎস্না।
কুমুদবতী–উৎপলিনী।
কুমারিকা–কুমারী, নবমল্লিকা, অন্তরীপ বিশেষ।
কুশলা–নিপুণা, মঙ্গলযুক্তা।
কুসুম–ফুল।
কুসুমকলি–ফুলের কুঁড়ি।
কুসুমকানন–ফুলবাগান।
কুসুমমালিকা–ফুলের ছোট মালা, ছন্দবিশেষ।
কুসুমাঞ্জলি–পুষ্পাঞ্জলি, ফুল নিবেদন।
কুসুমিতা–পুষ্পিতা।
কুহরিতা–কোকিলের মধুর রব।
কুহু– ঐ।
কুহেলিকা, কুহেলী–কুয়াশা।
কৃতধী–স্থিরবুদ্ধি, প্রজ্ঞাবতী।
কৃতি–রচনা, সাধনা, ছন্দবিশেষ।
কৃতিকা–সৃষ্টিকর্ত্রী।
কৃতী–সদ্গুণসম্পন্ন, পণ্ডিত, দক্ষ।
কৃত্তি–বুদ্ধদেবের জনৈকা উপাসনাকারিণী।
কৃত্তিকা–নক্ষত্রবিশেষ।
কৃপা–করুণা, দয়া, আজ্ঞা।
কৃপাময়ী–দয়াবতী, করুণাময়ী।
কৃষ্টি–সংস্কৃতি, অনুশীলন, বিদ্বান।
কৃষ্ণকথা–শ্রীকৃষ্ণ-প্রচারিত ধর্মকথা।
কৃষ্ণকলি–ফুলবিশেষ।
কৃষ্ণচূড়া–প্রসিদ্ধ পুষ্পবিশেষ।
কৃষ্ণপ্রিয়া–রাধা।
কৃষ্ণা–দ্রৌপদী, নদীবিশেষ।
কেকা–ময়ূরের ডাক।
কেতকী–কেয়াফুল।
কেয়া–পুষ্পবিশেষ।
কৈকেয়ী–রাজা দশরথের মধ্যমা পত্নী।
কৈরবী–চন্দ্রকিরণ, জো্যৎস্না।
কোইলি–কোকিলা।
কোঙ্কণা–পরশুরামের জননী, রেণুকা।
কোকিলা–সুকণ্ঠী পাখিবিশেষ।
কোমলতা–লালিতা, মাধুর্য।
কোমলিকা–স্নিগ্ধা।
কোমলিনী–কোমলতাবিশিষ্ট।
কোয়েনা–নদীবিশেষ।
কোয়েলা–কোকিলা।
কোয়েলিয়া–ঐ।
কোহিলি–ঐ।
কৌমারী–মাতৃকাবিশেষ।
কৌমারিকা–রাগবিশেষ।
কৌমুদী–চন্দ্রিকা, জ্যোৎস্না।
কৌশল্যা–কোশল রাজকন্যা, রামের জননী।
কৌশিকী–দুর্গা, আদ্যাশক্তি, জগদ্ধাত্রী।
ক্রন্দসী–আকাশ ও পৃথিবী, স্বর্গ-মর্ত।
ক্রান্তি–অগ্রগতি, বিপ্লব, অয়ন বৃত্ত।
ক্ষণদা–রাত্রি।
ক্ষণদ্যুতি–বিজলী।
ক্ষণপ্রভা–ঐ।
ক্ষণিকা–ঐ।
ক্ষমা–সহিষ্ণুতা, তিরিক্ষা, মার্জনা।
ক্ষমাবতী–ক্ষমাশীলা।
ক্ষমিত্রী–ক্ষমাশীলা।
ক্ষমিনী–ঐ।
ক্ষান্তি–তিতিক্ষা, সহিষ্ণুতা।
ক্ষিতিজা–সীতা।
ক্ষিতিরেখা–দিগন্তরেখা।
ক্ষীরাব্ধিজা–লক্ষ্মী।
ক্ষেমঙ্করী–মঙ্গলদায়িকা দেবী বিশেষ।
ক্ষৌণি–পৃথিবী।
ক্ষিতি–পৃথিবী।
খ
খচিতা–শোভিতা, অলঙ্কৃতা।
খনা– জ্যোতিষ ও গণিতে পারদর্শিনী প্রখ্যাতা বঙ্গনারী। মিহিরের স্ত্রী।
খঞ্জনা, খঞ্জনিকা–পক্ষিণী বিশেষ।
খুকি–ছোট মেয়ে, শিশুকন্যা।
খুকু–ঐ।
খুল্লনা–চণ্ডীমঙ্গলখ্যাত ধনপিত সদাগরের স্ত্রী।
খুশবু–ভালো গন্ধ।
খুশি–আনন্দ।
খেয়ালি–কল্পনাপ্রিয়।
খেয়াতরী–নদী পারাপারের নৌকা।
খেয়া–নৌকার পাড়ি। নৌকা।
খেয়ালি–ভাবুক, কল্পনাপ্রিয়।
গ
গঙ্গোত্রী–হিমালয়ের প্রান্তবর্তী গঙ্গার অবতরণ স্থান।
গঙ্গা–ভারতবর্ষের বিখ্যাত নদী, ভীষ্ম-জননী, দেবীবিশেষ।
গজগামিনী–স্ত্রী হস্তীর মতো ধীর গমনভঙ্গী যার।
গন্ধেশ্বরী–গন্ধবণিকদের কুলদেবতা।
গরবিনী–গৌরববতী, গর্বিতা।
গরিমা–গৌরব, মাহাত্ম্য।
গহনা–অলংকার।
গাথা–কবিতা, শ্লোক, ছন্দোবদ্ধ রচনা, গীত, কীর্তন।
গাথিকা–সংগীতকারিণী।
গান্দিনী–গঙ্গানদী, যিনি পৃথিবীকে পবিত্রা করেন।
গান্ধর্বী–দুর্গা।
গুণময়ী–গুণান্বিতা, গুণসম্পন্না।
গুনগুন–গুঞ্জন, ভ্রমর-ঝংকার।
গুর্জরী–রাগিণী বিশেষ।
গৈরিকা–গেরুয়া-বসনা।
গোদাবরী–পবিত্র নদী বিশেষ।
গোধূলি–সূর্যাস্তকাল।
গোপা–বুদ্ধদেবের পত্নী।
গোপালী–জনৈক ব্রজবালা।
গোপিকা–গোপনারী, রক্ষাকর্ত্রী।
গোমতী–নদীবিশেষ।
গোরি, গোরী–গৌরবর্ণা, সুন্দরী, রাধিকা।
গোলাপি–গোলাপফুলের গন্ধ বা বর্ণযুক্ত।
গাগরি–কলসি।
গাত্রী–গায়িকা।
গৌতমী–গৌতমবংশীয়া স্ত্রী, দুর্গা, দ্রোণাচার্যের পত্নী, গোদাবরী নদী।
গৌরবান্বিতা–মহিমান্বিতা, গর্বিতা।
গৌরাঙ্গী–গৌরবর্ণদেহবিশিষ্টা।
গৌরবী–গৌরবযুক্তা।
গৌরী–দুর্গা।
ঘ
ঘৃতকুমারী–ওষধিবিশেষ।
ঘৃতাচী–অপ্সরা বিশেষ।
ঘুঙুর–কিষ্কিণী, নূপুর।
ঘূর্ণি, ঘূর্ণিকা–দেবযানীর সখী।
চ
চকিতা–চমকিতা।
চকোরী–পাখি বিশেষ।
চঞ্চরিকা, চঞ্চরী–ভ্রমরী।
চঞ্চলা–লক্ষ্মীদেবী, চপলা।
চঞ্চলিতা–চাঞ্চল্যযুক্তা।
চণ্ডালিকা–দুর্গা, রবীন্দ্রনাথের নৃত্যনাটে্যর নাম।
চণ্ডিকা–দুর্গা।
চণ্ডী–ঐ।
চতুর্থী–তিথি বিশেষ।
চন্দনা–এক জাতীয় টিয়াপাখি, নদীবিশেষ।
চন্দ্রকণা–চাঁদের কণা। ছোট চাঁদ।
চন্দ্রকান্তা–চন্দ্রপত্নী, জ্যোৎস্না।
চন্দ্রপ্রভা–জ্যোৎস্না, চাঁদের মতো প্রভাসম্পন্না।
চন্দ্রমণি–চাঁদের মতো উজ্জ্বল রত্ন।
চন্দ্রমল্লিকা–প্রসিদ্ধ পুষ্পবিশেষ।
চন্দ্রমা–চাঁদ।
চন্দ্রমালতী–ফুলবিশেষ।
চন্দ্রমালা–ঐ।
চন্দ্রমুখী–চাঁদের মতো (সুন্দর) মুখ যার, চাঁদবদনী।
চন্দ্ররেখা, চন্দ্রলেখা–শশীকলা, অপ্সরাবিশেষ, ছন্দবিশেষ।
চন্দ্ররূপা–চাঁদের মতো রূপ যার।
চন্দ্রা–জ্যোৎস্না।
চন্দ্রাননা–চাঁদের মতো (সুন্দর) মুখ বিশিষ্ট্য।
চন্দ্রাণী–চন্দ্রপত্নী।
চন্দ্রাবতী–অপ্সরাবিশেষ।
চন্দ্রাবলী–রাধিকা, জ্যোৎস্না।
চন্দ্রিকা–জ্যোৎস্না, ছন্দবিশেষ।
চন্দ্রিমা–চাঁদ, জ্যোৎস্না।
চম্পকমালা–চাঁপাফুলের মালা। ছন্দবিশেষ।
চম্পকলতা–রাধিকার সখী।
চম্পকবর্ণা–চাঁপাফুলের মতো রং যার।
চম্পাবতী–রূপকথার রাজকন্যা।
চম্পাকলি–চাঁপাফুলের কঁুড়ি।
চম্পা–চাঁপাফুল, কর্ণের পত্নী।
চয়নিকা–গল্পসংগ্রহ, রবীন্দ্রনাথ রচিত কবিতা সংগ্রহ গ্রন্থবিশেষ।
চর্চিতা–পূজিতা।
চাঁপা–ফুলবিশেষ।
চান্দনিয়া–চন্দ্রকিরণময়, জো্যৎস্না উদ্ভাসিত।
চান্দনী–চন্দনা পাখি।
চান্দ্রী–জ্যোৎস্না, চন্দ্রপত্নী।
চান্দ্রেয়ী–চন্দ্রা, চন্দ্রসম্বন্ধীয়া।
চামেলি–পুষ্প বিশেষ।
চারিমা–চারুতা, কমনীয়তা, লালিত্য।
চারু–সুন্দর, মনোরম, কোমল, শোভাময়, সুদর্শন।
চারুনেত্রা–সুনয়না।
চারুব্রতা–সুব্রতা।
চারুলতা–সুলতা।
চারুশীলা–সুশীলা, সৎস্বভাবা।
চারুহাসিনী–যে নারীর হাসি মনোহর।
চিত্তরঞ্জিনী–মনোহরা, মনোমোহিনী।
চিত্রকলা–ছবি আঁকার শিল্প।
চিত্রবিভা–ছবির দীপ্তি।
চিত্ররথা–প্রাচীন ভারতের নদীবিশেষ।
চিত্ররেখা–ছবি।
চিত্রশ্রী–ছবির সৌন্দর্য।
চিত্ররেখা, চিত্রলেখা–অপ্সরা বিশেষ।
চিত্রলতা–মঞ্জিষ্ঠা।
চিত্রা–নক্ষত্র বিশেষ, মায়া, অপ্সরা বিশেষ, নদী বিশেষ।
চিত্রাক্ষী–বিচিত্র নয়নবিশিষ্টা।
চিত্রাঙ্গদা–অর্জুন-পত্নী।
চিত্রিতা, চিত্রার্পিতা–চিত্রপটে অঙ্কিতা।
চিত্রিণী–কামশাস্ত্রে বর্ণিত চারপ্রকার স্ত্রী জাতির অন্যতমা।
চিত্রিতা–অঙ্কিতা।
চিত্রোপলা–প্রাচীন ভারতের নদীবিশেষ।
চিন্তা–ধ্যান, উপাসনা, শ্রীবৎসরাজার পত্নী।
চিন্ময়ী–জ্ঞানময়ী, চৈতন্যময়ী, পরমেশ্বরী।
চিরন্তনী–চিরকালীন, চিরস্থায়ী।
চুনি, চুনী–রক্তবর্ণ বহুমূল্য রত্ন বিশেষ, পদ্মরাগমণি।
চুমকি–চকমকে ছোট ছোট পাত বা বুটি।
চুয়া–সুগন্ধ ঘন নির্যাসবিশেষ।
চূর্ণি, চূর্ণী–নদী বিশেষ।
চৈতালি–চৈত্রমাস সম্বন্ধীয় বা জাত, বসন্তবায়ু।
চৈতি–ঐ।
চৈত্রাবলী, চৈত্রী–চৈত্র পূর্ণিমা।
চেতনা–চৈতন্য, জ্ঞান।
ছ
ছবি–শোভা, চিত্র, প্রতিকৃতি, আলেখ্য, দীপ্তি।
ছন্দ–পদ্যবন্ধ, রচনার মাত্রা বা তাল।
ছন্দবাণী–ছন্দযুক্ত কথা।
ছন্দমঞ্জরী–সংস্কৃত কাব্যগ্রন্থ।
ছন্দময়ী–ছন্দযুক্তা।
ছন্দা, ছন্দিতা–ঐ।
ছায়া–প্রতিবিম্ব, প্রতিরূপ, প্রভা, মহামায়া।
ছায়াদেবী–গায়ত্রীদেবী।
জ
জগজ্জননী–পরমেশ্বরী, দুর্গাদেবী, জগন্মাতা।
জগৎগৌরী–মনসাদেবী।
জগজ্জয়িনী–ভুবনজয়কারিণী।
জগতী–পৃথিবী।
জগত্তারিণী–জগতের উদ্ধারকর্ত্রী।
জগদম্বিকা–জগজ্জননী, দুর্গা।
জগদীশ্বরী–পরমেশ্বরী।
জগদম্বা–দুর্গা দেবী।
জগদ্ধাত্রী–জগন্মাতা, দুর্গা।
জগন্ময়ী–বিশ্বব্যাপিনী, আদ্যাশক্তি।
জগন্মোহিনী–পরমাসুন্দরী, ভুবনমোহিনী।
জগন্মাতা–আদ্যাশক্তি।
জনা–নীলধ্বজ রাজার পত্নী, প্রবীরের জননী।
জপমালা–জপ করার মালা।
জবা–পুষ্পবিশেষ।
জয়জয়ন্তী–সংগীতের রাগিণী বিশেষ।
জয়তী–জয়লক্ষ্মী।
জয়দা–জয়দায়িনী।
জয়নী–ইন্দ্রকন্যা।
জয়ন্তী–দুর্গা, ইন্দ্রের কন্যা, জন্মোৎসব।
জয়মালা–জয়ের নিদর্শন রূপে প্রাপ্ত মাল্য।
জয়লক্ষ্মী, জয়শ্রী–বিজয়ের অধিষ্ঠাত্রী, দেবী।
জয়দীপা–সংগীতের রাগবিশেষ।
জয়দুর্গা–দুর্গার রূপবিশেষ।
জয়ন্তিকা–বরণীয় ব্যক্তির সম্মানে অনুষ্ঠিত উৎসব।
জয়ন্তী–ঐ।
জয়প্রদা–জয়দাত্রী।
জয়প্রিয়া–কার্তিকেয়ের কল্যাণদায়িনী অনুচরী।
জয়লক্ষ্মী–জয়শ্রী।
জয়ললিতা–ঐ।
জয়শ্রী–জয়লক্ষ্মী।
জয়স্নাতা–ঐ।
জয়াবতী–চণ্ডীমঙ্গল কাবে্য উল্লিখিত এক রাজকন্যা।
জয়া–পার্বতী, পার্বতীর সখী।
জয়ী–জয়লাভ করেছে যে।
জয়িতা–জয়ের অধিকারিণী।
জয়িনী–বিজয়িনী।
জাগরণী–জাগরণ গান।
জাগরিতা–চেতনাপ্রাপ্তা।
জাগরী–নিদ্রাহীন, জাগরিতা।
জাগরিণী–ঐ।
জাগর্তি–সচেতনতা, চেতনা।
জাগৃতি–ঐ।
জানকী–সীতা।
জাহ্নবী–গঙ্গাদেবী।
জিগীষা–জয়াভিলাষ।
জিতা–যে নারীকে জয় করা হয়েছে।
জিনা–জয় করা।
জিনিয়া–ফুল বিশেষ।
জীনা–ঐ।
জীবনপ্রভা–জীবনের জো্যতি।
জুঁই–সুগন্ধি ফুল বিশেষ।
জৈত্রী–জয়ত্রী গাছের ফুল।
জোছনা–জ্যোৎস্নার কোমল রূপ।
জোনাকি–দীপ্তিযুক্ত পতঙ্গ বিশেষ।
জ্ঞানদা, জ্ঞানদাময়ী–জ্ঞানদাত্রী, সরস্বতী।
জ্ঞানাঞ্জনা–জ্ঞানরূপ কাজল পরিহিতা।
জ্ঞানবতী–জ্ঞানযুক্তা, জ্ঞানশালিনী।
জ্ঞানময়ী–পরমেশ্বরী, জ্ঞানসমৃদ্ধা।
জ্যোতি–দীপ্তি, চৈতন্য।
জ্যোতির্ময়ী–দীপ্তিশালিনী।
জ্যোতিষ্মতী–রাত্রি।
জ্যোৎস্না–চন্দ্রকিরণ, চন্দ্রিকা।
জ্যোৎস্নাময়ী–চন্দ্রকিরণ-বিশিষ্টা।
জ্যোৎস্নী–চাঁদনিরাত।
জ্যোৎস্নিকা–চন্দ্রিকাময় রজনী।
জ্যোতি–দীপ্তি।
জ্যোতিপ্রিয়া–ঐ।
জ্যোতির্ময়ী–দীপ্তিমতী।
জ্যোতিষ্মতী–দীপ্তিময়ী।
ঝ
ঝরনা, ঝর্ণা–নির্ঝর, পর্বতাদি নিঃসৃত জল, ফোয়ারা।
ঝরনাধারা–ঝরনার প্রবাহ।
ঝংকারিণী–ঝঙ্কারকারিণী, গঙ্গা।
ঝংকৃতা–গুঞ্জিতা, তারাদেবী।
ঝামরী–রবীন্দ্রকাব্যে ব্যবহৃত নাম।
ঝিকমিক, ঝিকিমিকি–আলোর চঞ্চল দীপ্তি। মৃদু ঝলমল করার ভাব।
ঝিনুক–শুক্তি, শম্বুক।
ঝিমিক–বিদ্যুতের চমক।
ঝিলমিল–মৃদু ঝিকমিক করার ভাব।
ঝিলিক–অত্যন্ত ক্ষণস্থায়ী আলোকচ্ছটা।
ঝিল্লি, ঝিল্লিকা–সূর্যরশ্মির তেজ বিশেষ।
ঝুম, ঝুমুর–ঘুঙুর, নূপুর ইত্যাদির মৃদুমধুর ধ্বনি।
ঝুমকা–আলোকচ্ছটা।
ঝুমকি–
ঝুমা, ঝুমি, ঝুমু–ঘরোয়া নাম।
ঝুলন–শ্রীকৃষ্ণের দোলন উৎসব।
ট
টগর–ফুলবিশেষ।
টগরী–ঐ।
টিয়া–পাখি বিশেষ।
টায়রা–অলংকার বিশেষ।
টিকলি–ঐ।
টুক, টুকটুকি–ঘরোয়া নাম।
টুকলি, টুটু–ঐ।
টুকাই, টুকান–ঐ।
টুকি, টুকু–ঐ।
টুনটুনি–ছোট পাখি বিশেষ।
টুনা, টুনি, টুনু–ঘরোয়া নাম।
টুপা, টুপু, টুপুর–ঐ।
টুবলি, টুম্পা, টুয়া–ঐ।
টুলটুল, টুলটুলি, টুলি, টুলু–ঐ।
টুসি–ক্ষুদ্র বিন্দু।
টুসকি–আঙুল দিয়ে লঘু আঘাত।
টুসু–উৎসব বিশেষ।
টাপুর–বৃষ্টি পড়ার শব্দ।
টুপুর–বৃষ্টি পড়ার শব্দ।
ড
ডালিম–ফুলবিশেষ।
ডালিয়া–ফুলবিশেষ।
ডলি, ডলু–ঘরোয়া নাম।
ডোলা–দোলা।
ডালি–ফল-পুষ্পাদি রাখার আধার। উপহার বা অর্ঘ্য
ডুলু, ডুলি–ঘরোয়া নাম।
ডোনা, ডোরা–ঘরোয়া নাম।
ত
তটিনী–নদী।
তগর–টগর ফুল।
তড়িৎপ্রভা, তড়িৎলতা–বিদ্যুৎ।
তড়িৎশিখা–বিদ্যুতের ঝলক।
তড়িন্ময়ী–বিদ্যুৎস্বরূপা।
তড়িল্লেখা–রেখার মতো বিদ্যুৎ।
তথা–দৃষ্টান্ত, যথার্থ, প্রকৃত।
তনয়া–কন্যা, মেয়ে।
তনিমা–সূক্ষ্মতা।
তনু–সুন্দর ও সূক্ষ্ম কমনীয়।
তনুকা–তন্বী।
তনুজা–তনয়া, কন্যা।
তনুশ্রী–দেহের কান্তি, সুন্দরী।
তনুরুচি–দেহের কান্তি।
তনুদ্ভবা–কন্যা।
তন্দ্রা–নিদ্রার আবেশ।
তন্দ্রিত–নিদ্রার আবেশযুক্তা।
তন্বী–যার দেহ সূক্ষ্ম কিন্তু মনোরম, সুন্দরী।
তন্মনা–অনন্যমনা।
তন্ময়ী–অনন্যমনষ্কা।
তপতী–সূর্যকন্যা।
তপস্যা–কঠোর সাধনা, ব্রত।
তপস্বিনী–সাধনাকারিণী, তাপসী।
তপারতি–তপস্যার আরতি।
তপোময়ী–তপঃপ্রধানা, ঈশানী।
তমসা–অন্ধকার, নদীবিশেষ।
তমস্বিনী–অন্ধকারযুক্ত রাত্রি।
তমা–রাত্রি।
তমালিকা, তমালিনী–তমালবহুল স্থান।
তমি, তমী–রাত্রি।
তমিস্রা–অন্ধকারময়ী।
তমোহা–সূর্য, চন্দ্র, দীপশিখা।
তরঙ্গ–ঊর্মি, ঢেউ।
তরঙ্গকণা–ঢেউয়ের অংশবিশেষ।
তরঙ্গমালা–ঊর্মিমালা।
তরঙ্গিতা, তরঙ্গিনী–ঢেউযুক্তা।
তরঙ্গিণী–নদী।
তরস্বিনী–বেগবতী, বলশালিনী।
তরলা, তরলিকা–চঞ্চলা।
তরি, তরী–তরণী, নৌকা।
তরু–গাছ।
তরুছায়া–গাছের ছায়া।
তরুণা–নবীনা, যৌবনশালিনী, অভিনব সৌন্দর্যমণ্ডিতা।
তরুণিমা–নবীনতা।
তরুলতা–কুঞ্জলতা।
তর্ষিতা–আকাঙ্ক্ষিতা, পিপাসিতা।
তাথৈ–নৃত্যের বোলবিশেষ।
তাধিনা–নৃত্য বা তবলার বোলবিশেষ।
তানিয়া–ঘরোয়া নাম।
তাপসী–তপস্বিনী।
তাপ্তী–নদী বিশেষ।
তামসী–রাত্রি, তমোগুণান্বিতা।
তাম্রপর্ণী–নদীর নাম।
তারকা–নক্ষত্র।
তারকেশ্বরী–মহামায়া।
তারণি–খেয়া, নৌকা।
তারা–নক্ষত্র, দুর্গা।
তারিণী–দুর্গা, ত্রাণকর্ত্রী।
তিতলি–প্রজাপতি।
তিতিক্ষা–ক্ষমা, সহিষ্ণুতা।
তিতির–পাখিবিশেষ।
তিথি–চান্দ্রদিন, সময়, ক্ষম।
তিসি–তৃষ্ণা।
তিষ্যা–তিষ্যনক্ষত্রযুক্ত পূর্ণিমা।
তিস্তা–নদীবিশেষ।
তিলোত্তমা–পুরাণ কথিতা সুন্দরী।
তিলকা–চন্দনাদির চিত্রিত ফোঁটা।
তিয়াসা–পিপাসা, তৃষ্ণা।
তুতন, তুতান–স্তুতি, স্তব, স্তোত্র।
তুলতুল–অত্যন্ত কোমলতার ভাব।
তুলতুলি–ঘরোয়া নাম।
তুলসী–পবিত্র গাছবিশেষ।
তুলি, তুলিকা–চিত্রকরের লেখনী।
তুষারকণা–নীহারবিন্দু।
তুহিনা–জ্যোৎস্নাময়ী।
তৃষিতা–তৃষ্ণাযুক্তা, পিপাসিতা।
তৃণাঞ্জনা–
তৃপ্তা–সন্তুষ্টা, আনন্দিতা।
তৃতীয়া–তিথিবিশেষ।
তৃণা–তৃণময়ী, তৃণসম্বন্ধীয়া।
তৃষ্ণা–পিপাসা।
তৈষী–পুষ্যানক্ষত্রযুক্ত পূর্ণিমা রাত্রি।
তোড়া–স্তবক।
তোড়ী–প্রাতঃকালের রাগিণীবিশেষ।
তোতা–টিয়াপাখি।
তোষিণী–সন্তোষকারিণী।
তোষিতা–তর্পিতা, সন্তুষ্টা।
ত্রপিতা–বিনীতা, খ্যাতিসম্পন্না।
ত্রয়ী–ঋক, সাম ও যজু–এই তিন বেদ ব্রহ্মা বিষ্ণু মহেশ্বর, দুর্গা, ত্রিশক্তিযুক্ত।
ত্রাত্রী–রক্ষাকর্ত্রী।
ত্রিগুণা–দুর্গা, মায়া।
ত্রিগুণাত্মিকা–আদ্যাশক্তি।
ত্রিধারা–গঙ্গা।
ত্রিনয়না, ত্রিনয়নী, ত্রিনেত্রা–দুর্গা, কালী।
ত্রিলোচনা–ঐ।
ত্রিপর্ণা–বেলপাতা।
ত্রিস্রোতা–তিস্তা নদী।
ত্র্যম্বকা–দুর্গা।
দ
দত্তা–অর্পিতা।
দনুজদলনী–দুর্গা।
দময়ন্তী–নলরাজের পত্নী।
দয়া–করুণা, অনুকম্পা, কৃপা, অনুগ্রহ।
দয়াময়ী–করুণাময়ী।
দয়িতা–প্রণয়িনী।
দরদি–সমব্যথী।
দরদিয়া–সমব্যথী।
দরবারি–উচ্চাঙ্গ সংগীতের রাগবিশেষ।
দরিয়া–নদী, সমুদ্র।
দর্বিতা–গর্বিতা।
দর্শনা–দর্শনীয়া।
দশভুজা–দুর্গা।
দশমী–তিথিবিশেষ।
দাক্ষায়ণী–দক্ষকন্যা সতী।
দাপিনী–গর্বিতা।
দামিনী–বিদ্যুৎ।
দিউলি–মাটির ছোট প্রদীপ।
দিগ্বালিকা–দিগঙ্গনা, আকাশসুন্দরী।
দিগ্বিজয়া, দিগ্বিজয়িনী–সংগ্রামের বা পাণ্ডিতে্যর চতুর্দিক জয়কারিণী।
দিগম্বরী–শিবপত্নী কালিকাদেবী।
দিগন্তিকা–দিগন্তরেখা।
দিগঙ্গনা–দিকসমূহের অধিষ্ঠাত্রী দিব্যাঙ্গনা, দিগ্বধূ।
দিঠি–দৃষ্টি, চক্ষু।
দিতি–অদিতির ভগিনী।
দিতিপ্রিয়া–
দিৎসা–দানাভিলাষ।
দিদৃক্ষা–দর্শনাভিলাষ।
দিন–ধর্ম, দিবস।
দিনমণি–সূর্য।
দিবা–দিবস।
দিবামণি–সূর্য।
দিব্যশ্রী–স্বর্গীয় সৌন্দর্যযুক্তা।
দিব্যাঙ্গনা–অপ্সরা।
দিয়া–দীপ, প্রদীপ।
দিশারি–পথপ্রদর্শক।
দীক্ষা–মন্ত্রোপদেশ, ইষ্টমন্ত্র দান, শিক্ষা।
দীক্ষিতা–দীক্ষাপ্রাপ্তা।
দীধিতি–কিরণ, আলোক।
দীনা–বিনীতা।
দীপছায়া–প্রদীপের ছায়া।
দীপমালা–দীপরাজি, দীপাবলি।
দীপময়ী–দীপালোক শোভিতা।
দীপশিখা–প্রদীপের শিষ, কাজল।
দীপা–দীপ্তি।
দীপান্বিতা–দীপালোক শোভিতা, দীপদান উৎসব।
দীপাবলী, দীপালী, দীপালিকা–দীপরাজি, দীপদান উৎসব।
দীপিতা–জ্যোৎস্না, প্রদীপ, রাগিণীবিশেষ।
দীপিকা, দীপ্তা–আলোকিতা।
দীপ্তি–আলোক, দ্যুতি, প্রভা।
দীপ্তিশ্রী–প্রভান্বিতা।
দীপ্যময়ী–দীপ্তিময়ী।
দীপ্রা–দীপ্তিশালিনী।
দুঃখিতা–দুঃখপ্রাপ্তা, অনুতপ্তা।
দুর্গা–দুর্গতিনাশিন দেবী, শিবপত্নী পরমা প্রকৃতি।
দুর্গেশনন্দিনী–শিবকন্যা।
দুলকি–দুলে দুলে যাওয়ার ভঙ্গি। দোলায়িত মৃদু গমনভঙ্গি।
দুলদুল–দুলতে থাকার ভাব।
দুলন, দোলন–আন্দোলন, ঝুলন।
দুলা, দোলা–ঐ।
দুলারি, দুলালি–প্রিয়তমা, আদরিণী।
দুষ্টু–(আদরে) দুরন্ত।
দুহিতা–কন্যা, নন্দিনী।
দুতী–সংবাদবাহিকা।
দূরদর্শিনী–বিজ্ঞা, ভবিষ্যদ্দর্শিনী।
দুরাগতা–দূর থেকে এসে উপস্থিত।
দুর্বা–ছোট ঘাস বিশেষ।
দৃপ্তা–গর্বিতা, তেজঃপূর্ণা, প্রজ্জ্বলিতা।
দৃশদ্বতী–দুর্গা, নদীবিশেষ।
দৃষ্টি–দর্শন, চক্ষু, জ্ঞান।
দেবকন্যা–দেবদুহিতা।
দেবকী–কৃষ্ণজননী।
দেবজয়ী, দেবজিতা–দেবতাদের জয় করেছে যে।
দেবদত্তা–দেবোদ্দেশে প্রদত্তা। দেবতা কর্তৃক প্রদত্তা।
দেবদর্শিনী–দেবতাকে প্রত্যক্ষ করে যে নারী।
দেবদীপা–দেবতার পূজায় প্রদত্ত দীপালোক বা প্রদীপ।
দেবদীপ্তা, দেবদ্যুতি–দেবতাদের আলোকে আলোকিতা।
দেবদূতী–দেবতাদের সংবাদবাহিকা।
দেবনদী–গঙ্গা, যমুনা, সরস্বতী।
দেবপ্রিয়া–দেবতাগণের প্রিয়পাত্রী।
দেবব্রতা–দেবতাদের উদ্দেশে ব্রত পালনকারিণী।
দেববানি–দেবতার বাণী, দৈববাণী।
দেবমালা–দেবতার পূজার জন্য গাঁথা ফুলের মালা।
দেবযানী–শুক্রাচার্যের কন্যা।
দেবরঞ্জনা–দেবতাগণের মনোরঞ্জনকারিণী, অপ্সরা বিশেষ।
দেবরানী–দেবরাজ ইন্দ্রের পত্নী শচী।
দেবশ্রী–দেবতাদের ন্যায় সৌন্দর্যযুক্তা।
দেবস্মিতা–দেবতার ন্যায় মৃদু হাসিযুক্তা।
দেবাঙ্গনা–দেবরমণী।
দেবার্চনা–দেবতার উদ্দেশে আরাধনা।
দেবাঞ্জনা–দেবার্চনায় ব্যবহৃত অঞ্জন বিশিষ্টা।
দেবাঞ্জলি–দেবতার উদ্দেশে অঞ্জলি।
দেবাত্মজা–দেবকী।
দেবানী–দেবপত্নী।
দেবারতি–দেবতার আরতি।
দেবাশ্রিতা–দেবতার শরণাগতা, দেবানুগৃহীতা।
দেবিকা–সরযূ নদী।
দেবী–দুর্গা, পরমেশ্বরী, রানি, দেবকন্যা।
দেবেন্দ্রাণী–ইন্দ্রপত্নী, শচী।
দেবোপমা–দেবতুল্যা।
দেয়া–মেঘ।
দেয়ালী–দীপাবলী।
দেয়াসিনি–দেবসেবিকা, পূজারিণী।
দেহা–প্রদীপ, দীপ।
দোপাটি–পুষ্পবিশেষ।
দোয়েল–পাখিবিশেষ।
দোলনচাঁপা–ফুলবিশেষ।
দোলন–দুলতে থাকা।
দোলিকা, দোলী–ছোট দোলা।
দ্রৌপদী–দ্রুপদরাজকন্যা, পাঞ্চালী।
দ্বিতীয়া–তিথিবিশেষ।
দ্বীপমতী–নদী।
দ্যুতি–দীপ্তি।
দ্যোতি–ঐ।
দ্যোতিতা–প্রদীপ্তা, শোভিতা।
দৈবকী–কৃষ্ণের মাতা।
ধ
ধনিষ্ঠা–নক্ষত্র বিশেষ।
ধরণী–পৃথিবী।
ধরিত্রী–পৃথিবী।
ধর্মিষ্ঠা–ধর্মের প্রতি নিষ্ঠাশীলা।
ধারা–বৃষ্টি।
ধীমতী–বুদ্ধিমতী।
ধীরা–নম্রস্বভাবা।
ধূপছায়া–ময়ূরকণ্ঠী রং যুক্ত।
ধৃতাবতী–প্রাচীন ভারতের নদীবিশেষ।
ধৃতি–স্থিরচিত্ততা।
ধৃতিমতী–স্থিরচিত্তা।
ধ্রুবকা–গানের ধুয়া।
ধ্রুবতারা–নক্ষত্রবিশেষ।
ধ্রুবরেখা–বিষুবরেখা।
ধ্রুবা–গানের ধুয়া, সতী, নীতি।
ধরণী–পৃথিবী।
ধুনি–নদী, ধ্বনি।
ন
নগনন্দনী–পার্বতী।
নন্দনা–কন্যা।
নন্দা–দুর্গাদেবী।
নন্দিতা–আনন্দিতা।
নন্দিনী–কন্যা, গঙ্গা, দুর্গা।
নওলী–নবীনা।
নতি–নম্রতা, প্রার্থনা, বিনয়, প্রণাম।
নদী–তরঙ্গিণী, স্রোতস্বিনী।
নবনীতা–ননীর ন্যায় কোমল অঙ্গ-বিশিষ্টা।
নবমল্লিকা, নবমালিকা–মালতিফুল।
নবমিতা–নতুন বান্ধবী।
নবমী–তিথি বিশেষ।
নবাগতা–অভ্যাগতা।
নবান্বিকা–নয় সংখ্যক অম্বিকামূর্তি।
নবীনা–তরুণী, আধুনিকা।
নবোদয়া–নতুন আবির্ভাব।
নবোদিতা–সদ্য উদিতা, নব্য আবির্ভূতা।
নভোনীলা–আশমানি রং বিশিষ্টা।
নভোমণি–সূর্য।
নমসিতা–পূজিতা, নমস্কৃতা।
নমস্যা–প্রণম্যা, পূজ্যা।
নমিতা–প্রণমিতা, বিনীতা, নমস্কৃত্য।
নম্রতা–শিষ্টতা, বিনয়, কোমলতা।
নম্রা–বিনীতা, অনুদ্ধতা, কোমলা।
নয়নতারা–নেত্রতারকা।
নয়না–চোখ। নেত্রবতী।
নয়নী, নয়ানী–চক্ষুবিশিষ্টা।
নর্মদা–নদী বিশেষ।
নলিনী–কুমুদিনী, পদ্মিনী।
নাগরিকা, নাগরী–বিদগ্ধা, প্রণয়িনী, রসিকা রমণী।
নান্দী–মঙ্গলাচরণ, দেববন্দনা, অভু্যদয়।
নারায়ণী–মহাশক্তি দুর্গা, গঙ্গা, লক্ষ্মীদেবী।
নিতা–নিমন্ত্রণ।
নিত্যা–পার্বতী, শক্তিবিশেষ।
নিদর্শনা–কাব্যলঙ্কার বিশেষ।
নিদ্রা–ঘুম।
নিবারণী–নাশিনী।
নিবেদিতা–উৎসর্গীকৃতা, সমর্পিতা, দেবতার উদ্দেশে প্রদত্তা।
নিভা–নির্বাপিত হওয়া।
নিভৃতা–একান্ত, নির্জন, নিরালা।
নিমন্ত্রিতা–আহূতা।
নিয়তি–বিধির বিধান।
নিয়তী–দুর্গা।
নিরঞ্জনা–নির্মলা, পূর্ণিমা তিথি।
নিরুপমা–অতুলনীয়া, অনুপমা।
নিরূপা–রূপহীনা।
নির্ঝরিণী–নদী।
নির্মলা–মলিনতাশূন্য, পবিত্রা।
নিশা–রাত্রি, রজনী।
নিশানি–অভিজ্ঞান, নিরর্শন, পরিচয়।
নিশি–রাত্রি, রজনী।
নিশিদিন–দিবারাত্রি।
নিশিগন্ধা–রজনীগন্ধা ফুল।
নিশিপুষ্পা–শেফালিকা।
নিশীথিনী–রাত্রি, গভীর রাত্রি।
নিষ্কৃতি–মুক্তি।
নিষ্ঠা–দৃঢ় আস্থা, ভক্তি বা মনোযোগ, শ্রদ্ধা।
নিষ্ঠিতা–নিষ্ঠাযুক্তা।
নীতা–গৃহীতা।
নীতি–ন্যায়সংগত বিধান, প্রথা, রীতি।
নীপরীথি–কদমফুলের বাগান।
নীপমালা–কদমফুলের মালা।
নীপা–কদম।
নীরজা–কমলিকা, মুক্তা।
নীরদা–মেঘ।
নীরা–সলিলা।
নীরাজনা–দেবতার আরতি, আরাধনা, আরাত্রিক।
নীলা–নীলবর্ণ রত্ন, রাগিণী বিশেষ।
নীলাঞ্জনা–বিদ্যুৎ।
নীলম–
নীলিমা–নীলবর্ণ, নীলত্ব।
নীলী–নীলবর্ণ বিশিষ্ট।
নীলাক্ষী–নীলচক্ষুবিশিষ্ট।
নীহার–তুষার।
নীহারবিন্দু–তুষারের ফোঁটা।
নীহারিকা–দূরস্থ নক্ষত্রপুঞ্জ।
নুরি–তোতাজাতীয় পাখি বিশেষ।
নূতন–অভিনব, নবীন।
নূপুর–পায়ের অলংকার, ঘুঙুর।
নূপুরছন্দ–নূপুরের ছন্দ যার পায়ে বাজে এমন নারী।
নৈপালী–নবমল্লিকা, শেফালিকা।
নৈরঞ্জনা–বুদ্ধগয়া সন্নিহিত নদী।
নেহা–স্নেহ, প্রীতি, আদর।
নেহালি, নিয়ালি–নবমালিকা ফুল, নবমল্লিকা।
প
পঙ্কজনলিনী–পদ্মফুল।
পঙ্কজা–পদ্মফুল।
পঙ্কজিনী–পদ্মিনী।
পঞ্চালিকা–মাটি, ধাতু বা কাঠ দিয়ে তৈরি পুতুল।
পাঞ্চালি–পাঞ্চাল রাজকুমারী দ্রৌপদী।
পঞ্চদীপা–পঞ্চপ্রদীপে সজ্জিতা।
পঞ্চমী–তিথিবিশেষ, ব্রতবিশেষ, রাগিণীবিশেষ।
পত্রমঞ্জরী–গাছের পাতার অগ্রভাগ।
পত্রলেখা–প্রাচীন সাহিতে্য উল্লিখিত রমণী।
পত্রাবলি, পত্রালি–পাতার শ্রেণী।
পত্রিণী–নতুন পাতা, কচি পাতা।
পত্রী–পাখি।
পক্ষিণী–বিহঙ্গী, পূর্ণিমা।
পতত্রী–পাখি।
পতিতপাবনী–পতিতের উদ্ধারিণী গঙ্গা।
পদাবলি–বৈষ্ণব কবিদের রচিত গীতিকবিতাসমূহ।
পদ্ম আঁখি, পদ্মলোচনা–পদ্মতুল্য নয়নবিশিষ্টা।
পদ্মকলি–পদ্মের কুঁড়ি বা কোরক।
পদ্মগন্ধা–পদ্মের সৌরভসম্পন্না।
পদ্মপ্রিয়া–মনসাদেবী।
পদ্মবর্ণা–পদ্মফুলের বর্ণবিশিষ্টা।
পদ্মশ্রী–বোধিসত্ত্ববিশেষ।
পদ্মা–লক্ষ্মীদেবী, বীণাপাণি, মনসাদেবী।
পদ্মাক্ষী–পদ্মের মতো চোখবিশিষ্টা।
পদ্মাবতী–মনসাদেবী, পৌরাণিক নদী বিশেষ।
পদ্মালয়া, পদ্মাসনা–লক্ষ্মীদেবী।
পদ্মিনী–শ্রেষ্ঠা এবং সুলক্ষণা নারী, কমলিনী।
পবিতা–শুদ্ধা।
পবিত্রা–শুদ্ধা, তুলসী, নদীবিশেষ।
পম্পা–নদীবিশেষ, সরোবর বিশেষ।
পয়মন্তী–সৌভাগ্যবতী।
পয়স্বিনী–নদী।
পয়োষ্ণী–নদীবিশেষ।
পরন্তপা–শত্রুদমনকারিণী।
পরমা–শ্রেষ্ঠা, মহতী।
পরমমায়া–মহামায়া, পরমেশ্বরী।
পরমাপ্রকৃতি–আদ্যাশক্তি।
পরিকথা–আখ্যায়িকা।
পরী, পরি–পরমাসুন্দরী নারী।
পর্ণশ্রী–পুষ্পদলের সৌন্দর্য।
পর্ণমঞ্জরী–পল্লবাঙ্কুর।
পর্ণা, পর্ণী–পত্রযুক্তা।
পর্ণাশা–মহাভারতোক্ত মহানদী বিশেষ।
পলি–নদীর এক ধরনের মৃত্তিকা।
পল্লিবিতা–কিশলয়, মণ্ডিতা।
পল্লিবিনী, পল্লবী–ঐ।
পল্লীশ্রী–গ্রাম্য, সোন্দর্য।
পাখি–পক্ষী, বিহঙ্গ।
পাতা–পর্ণ, রক্ষক।
পাপড়ি–ফুলের দল।
পাপিয়া–সুকণ্ঠী পাখি বিশেষ।
পাপকী–অগ্নিপত্নী।
পাবনী–গঙ্গানদী, তুলসী, ত্রাণকর্ত্রী।
পায়রী–পারাবতী।
পারগতা–উত্তীর্ণা, পবিত্রা।
পারদর্শিনী–নিপুণা, বিশেষজ্ঞা, দূরদর্শিনী।
পারমিতা–বুদ্ধত্ব লাভের জন্য প্রয়োজনীয় দ্বাদশগুণের অধিষ্ঠাত্রী দেবী।
পারানী–খেয়ার কুড়ি।
পারুল–সুগন্ধি ফুলবিশেষ।
পার্থিবী–সীতা।
পার্বণী–উৎসব দিবসের পারিতোষিক।
পার্বতী–দুর্গাদেবী।
পার্ষতী–দ্রৌপদী।
পিউ–পাপিয়া পাখির ডাক।
পিউলি–ফুলবিশেষ।
পিকী–কোকিলা।
পিঙ্গলিকা–বলাকা।
পিঙ্গাক্ষী–পিঙ্গলবর্ণ চক্ষুবিশিষ্টা।
পিনাকিনী–সপ্তস্বরা যন্ত্র।
পিপাসা–তৃষ্ণা, আশা, আকাঙ্ক্ষা।
পিপাসিতা, পিপাসিনী–তৃষ্ণার্ত, আশান্বিতা।
পিয়া–প্রণয়িণী, ভালবাসার পাত্রী।
পিয়ালি–ফুলবিশেষ।
পিয়ালী–রবীন্দ্রকাব্যে ব্যবহৃত নাম। পিয়াল গাছের সারি।
পিয়াসা–পিপাসা, তৃষ্ণা, আকাঙ্ক্ষা।
পিয়াসী–তৃষ্ণার্ত, অভিলাষী।
পুণ্যা–তুলসী।
পুণ্যতোয়া–যে নদীর জল পবিত্র, গঙ্গা।
পুণ্যশীলা–পুণ্যকর্ম সাধনের স্বভাববিশিষ্টা, ধার্মিক।
পুণ্যশ্লোকা–সীতা, দ্রৌপদী।
পুতলি–পুতুল নয়নতারা।
পুত্তলিকা–পুতুল।
পুত্রিকা–কন্যা, দত্তাকন্যা, পুতুল।
পুনর্ভবা–নদীবিশেষ।
পুরঞ্জনী–বুদ্ধি।
পুরন্দরা–গঙ্গা।
পুরবী–রাগিণীবিশেষ।
পুরষ্কৃতা–সম্মানিতা, সমাদৃতা, পূজিকা।
পুরাতনী–সনাতনী, পুরনো কালের গান।
পুলকিতা–আনন্দিতা, রোমাঞ্চিতা।
পুলোমা–ভৃগুমনির পত্নী ও চ্যবনমুনির জননী।
পুষ্প–ফুল।
পুষ্পা–ফুল।
পুষ্পপ্রিয়া–ফুল পছন্দ করে যে।
পুষ্পবৃষ্টি–উপর থেকে ফুলের বর্ষণ।
পুষ্পমঞ্জরি–ফুলের মুকুল।
পুষ্পমধু–ফুলের মধু।
পুষ্পরাগ–পদ্মরাগমণি।
পুষ্পরেণু–পরাগ।
পুষ্পমালা–ফুলের মালা।
পুষ্পমালিকা–ফুলের মালা।
পুষ্পিকা–গ্রন্থের শেষে প্রদত্ত বিষয়বস্তুর পরিচয়।
পুষ্পলা, পুষ্পা–পুষ্পিতা।
পুষ্পাঞ্জলি–এক আঁজলা ফুল, অঞ্জলিপূর্ণ পুষ্প।
পুষ্পিতা–কুসুমিতা।
পুষ্যা–নক্ষত্রবিশেষ।
পূজনীয়া–পূজ্যা, আরাধ্যা।
পূজয়িত্রী–পূজাকারিণী।
পূজা–আরাধনা, উপাসনা, অর্চনা।
পূজারিণী–উপাসিকা, পূজাকারিণী।
পূজিতা–অর্চিতা, আরাধিতা।
পূজ্যা–আরাধ্যা, পূজনীয়া।
পূর্ণিমা–পূর্ণিমাতিথি।
পূর্ণা–দশমী, অমাবস্যা ও পূর্ণিমাতিথি, পঞ্চমী।
পূর্বাশা–নদীবিশেষ, সফল মনোরথ।
পূর্বরাগ–প্রথমানুরাগ।
পূর্বা–প্রথমা, জে্যষ্ঠা।
পূর্বাশা–প্রাচী, পূর্বদিক।
পূষা–সূর্য, পৃথিবী।
পৃথা–কুন্তী।
পৌষালী–পৌষমাসে জাত।
পৌরাণী–পুরাণ সম্বন্ধীয়া।
পৌষী–পৌষমাসের পূর্ণিমা।
প্রকাশিতা–উদ্ভাসিতা, দীপ্তা, শোভিতা।
প্রকৃতি–জগতের নির্মিতর মূল, স্বভাব, নারী, মায়া, দেবী, জননী, দুর্গা, রাধিকা।
প্রকৃষ্টা–শ্রেষ্ঠা, উৎকৃষ্টা, উত্তমা।
প্রখ্যা–খ্যাতি, যশ।
প্রগতি–উন্নতি, ক্রমোন্নতি, অগ্রসরণ।
প্রগন্ধা–প্রকৃষ্ট গন্ধবিশিষ্টা।
প্রগাতা–সঙ্গীতাভিজ্ঞ, উদ্গাতা।
প্রচেতা–প্রকৃষ্টচিত্ত, প্রশান্তচিত্ত, বরুণ, প্রজাপতি বিশেষ।
প্রজাপতি–বিচিত্রবর্ণের সুদর্শন পতঙ্গবিশেষ।
প্রজ্ঞা–সরস্বতী, জ্ঞান, বুদ্ধি।
প্রজ্ঞাপারমিতা–বৌদ্ধদেবী বিশেষ।
প্রজ্জ্বলিতা–প্রদীপ্তা।
প্রণতা–নম্রা।
প্রণতি–প্রণাম, নম্রতা।
প্রণয়িনী–অনুরাগিণী, প্রণয়বতী।
প্রণীতা–যজ্ঞের অগ্নি, কথিতা।
প্রণুতা–প্রশংসিতা।
প্রততি–বিস্তৃতি, ব্যাপ্তি।
প্রতিকৃতি–ছবি, প্রতিবিম্ব, প্রতিনিধি।
প্রতিজ্ঞা–দৃঢ় সংকল্প, অঙ্গীকার, প্রতিশ্রুতি।
প্রতিভা–অসাধারণ তীক্ষ্ণণী, সৃজনশীল প্রজ্ঞা, প্রভা।
প্রতিমা–প্রতিকৃতি, দেবমূর্তি, প্রতিমূর্তি।
প্রতিশ্রুতি–প্রতিজ্ঞা।
প্রতিষ্ঠা–গৌরব, সম্মান, প্রশংসা, সুকীর্তি।
প্রতীক্ষা–অপেক্ষা, আশা, পূজা।
প্রতীচী–পশ্চিমদিক।
প্রতীতি–জ্ঞান, বোধ, খ্যাতি, সম্মান, বিশ্বাস, প্রীতি।
প্রত্যয়ী–বিশ্বাসকারী, বিশ্বাসী।
প্রত্যাশা–আশা, কামনা, প্রতীক্ষা, ভরসা।
প্রথমা–প্রধানা, শ্রেষ্ঠা, নবীনা, অভিনব।
প্রথা–রীতি, বিস্তার।
প্রথিতা–প্রখ্যাতা।
প্রদত্তা–অর্পিতা।
প্রদা–বিশেষ দান, দাত্রী।
প্রদাত্রী–অর্পণকারিণী।
প্রদীপ্তা–আলোকিতা, প্রকাশিতা, প্রভাময়ী।
প্রদৃপ্তা–অতিশয়, গর্বিতা।
প্রবাহিণী–স্রোতস্বিনী, নদী।
প্রবীণা–নিপুণা, বহুদর্শিনী, বিশেষজ্ঞা।
প্রভা–দীপ্তি, ঔজ্জ্বল্য, কিরণ।
প্রভাতি–প্রাতঃকালের সংগীত, প্রতাঃকালীন।
প্রভান্বিতা, প্রভাসিতা–দীপ্তিসম্পন্না।
প্রমদা–মনোহারিণী নারী, সুন্দরী রমণী।
প্রমনা–সন্তষ্টমনা, হৃষ্টচিত্ত।
প্রমা–যথার্থ জ্ঞান, সত্য জ্ঞান, স্থির বিশ্বাস।
প্রমাতা–বিশুদ্ধা জ্ঞান।
প্রমাথিনী–অপ্সরা বিশেষ।
প্রমিতা–জ্ঞাতা।
প্রমিতি–সত্যজ্ঞান।
প্রমীলা–নিদ্রাবেশ, ইন্দ্রজিৎ-পত্নী।
প্রয়াসী–প্রচেষ্টাশীল, অভিলাষী।
প্রশংসিতা–সুখ্যাতিপ্রাপ্তা।
প্রশস্তি–বন্দনা, প্রশংসা।
প্রসিতা–সুশুভ্রা, প্রসক্তা।
প্রাচী–পূর্বদিক।
প্রাজ্ঞা–বুদ্ধমতী, বিদূষী।
প্রাঞ্জলি–বদ্ধাঞ্জলি।
প্রণেশা–প্রাণাধিকা, প্রিয়তমা।
প্রার্থনা–নিবেদন, আবেদন, যাচ্ঞা।
প্রার্থিকা, প্রার্থিনী–প্রার্থনাকারিণী।
প্রিয়ংবদা–মধুর ভাষিণী, শকুন্তলার সখা।
প্রিয়দর্শিনী–যে সকলেক প্রীতির চোখে দেখে। সুন্দরী।
প্রিয়ভাষিণী–মিষ্টভাষিণী, হিতবাদিনী।
প্রিয়ংকরী–হিতকারিণী।
প্রিয়া–প্রীতির পাত্রী, প্রণয়িনী।
প্রিয়াংকা–হিতকারিণী, প্রীতিভাজনেসু।
প্রীতা–তৃপ্তা, তুষ্টা, আনন্দিতা।
প্রীতি–হর্ষ, আনন্দ, প্রেম, তৃপ্তি, অনুরাগ।
প্রীতিকণা–প্রীতির অংশ বিশেষ।
প্রীতিপূর্ণা–আনন্দময়ী, প্রেমময়ী।
প্রীতিমতী–আনন্দবল্লরী।
প্রীতিময়ী–প্রীতিযুক্তা।
প্রীতিলতা–স্নেহলতা।
প্রৈতি–প্রাণের অন্তর্গূঢ়, শক্তি।
প্রেষণা–প্রেরণা।
প্রেরণা–উৎসাহ সঞ্চার।
প্রেমময়ী–প্রণয়ে পরিপূর্ণা।
প্রেমমাধুরী–প্রেমের মাধুর্য।
প্রেমী–প্রেমবিশিষ্ট, অনুরক্ত।
প্রেয়সী–প্রিয়তমা, প্রেমিকা।
প্রেমলতা–প্রীতিলতা।
ফ
ফুল–পুষ্প, কুসুম।
ফাল্গুনী–ফাল্গুন মাসের পূর্ণিমা।
ফল্গুনী–নক্ষত্রবিশেষ।
ফুলকি–অগ্নিস্ফুলিঙ্গ।
ফুলটুকি–অস্ট্রেলিয়া দ্বীপজাত ক্ষুদ্র পাখি বিশেষ।
ফুলটুসি–তুলতুলে।
ফুলন–বিকশিতা, পুষ্পিতা।
ফুলরেণু–ফুলের পরাগ।
ফুল্লরা–কালকেতুর স্ত্রী।
ফুল্লশ্রী–প্রস্ফুটিত শোভাময়ী।
ফোয়ারা–ঝরণা, প্রস্রবণ ঊর্ধ্বমুখী জলধারা।
ফুলেশ্বরী–নদীর নাম।
ব
বংশিকা–বাঁশি।
বঁধুয়া–বন্ধু / প্রিয়।
বকুল–সুগন্ধি সাদা ফুল বিশেষ।
বনজ্যোৎস্না–মল্লিকা ফুল।
বনজোছনা–বনের জ্যোৎস্না।
বউল–বকুল, মুকুল, মঞ্জরী।
বউলি, বৌলি–বকুল ফুল।
বকম–পায়রার ডাক।
বনচন্দ্রিকা–বনমল্লিকা, বনে প্রতিফলিত জ্যোৎস্না।
বনচ্ছায়া–বনের ছায়া।
বনফুল–বনের ফুল।
বনপ্রিয়া–কোকিলা।
বনবীথি, বনবীথিকা–বনমধ্যস্থিত তরুসারি।
বনমল্লিকা–বেলফুল, বেলি, কাঠমল্লিকা।
বনশ্রী–সৌন্দর্য বা বনের শোভা।
বনলতা–বনের লতাবিশেষ।
বনাগ্নি–দাবানল।
বনানী–সুবিস্তৃত অরণ্য, মহাবন।
বনাশ্রিতা–বনবাসিনী, তাপসী।
বনিতা–প্রার্থিতা, প্রিয়া, সেবিতা।
বনতি, বস্তি–মনের মিল, সদ্ভাব।
বন্দনা–স্তব, স্তুতি, প্রণাম, পূজা।
বন্দনমালা, বন্দনমালিকা–মঙ্গলসূচক মালা।
বন্দনীয়া–পূজ্যা, প্রণম্যা।
বন্দিতা–পূজিতা, প্রশংসিতা।
বন্দ্যা–বন্দনীয়া।
বন্যা–বান, বনানী, জলপ্লাবন।
বভ্রবী–দুর্গা।
বরণীয়া–পূজনীয়া, প্রার্থনীয়া, বন্দনীয়া।
বরদা–দুর্গা, সরস্বতী।
বরষা–বৃষ্টি।
বরাঙ্গনা–উত্তমা নারী, সুন্দরী নারী।
বরিষা–বর্ষাকাল, বর্ষা।
বরিষ্ঠা–শ্রেষ্ঠা, সর্বাগ্রে বরণীয়া।
বরিহা–বর্ষা, শ্রেষ্ঠ।
বরুণানী–বরুণের পত্নী।
বরেণ্যা–বরণীয়া, শ্রেষ্ঠা।
বর্ণতুলি, বর্ণতুলিকা–লেখনি।
বর্ণমালা–যে কোনও ভাষার অক্ষরসমূহ।
বর্ণালি–আলোকরশ্মির নানা রঙে বিভক্ত অবস্থা।
বর্ণময়ী–নানা রংযুক্তা।
বর্ণিনী–লেখিকা, রমণী, মহিলা চিত্রকর।
বর্তিকা–প্রদীপ, তুলি।
বর্ষাণি–বৃষ্টিধারা, ধারাপাত।
বলাকা–স্ত্রী-বক, বকের সারি।
বল্লুকা–প্রবাহিনী, নদী।
বল্লরি–মুকুল, লতা, মঞ্জরী।
বল্লভা–প্রিয়া, কান্তা, দয়িতা।
বসন্তী–কোকিল, ফিকে হলুদ রং।
বসন্তবাহার–সংগীতের মিশ্র রাগবিশেষ।
বসন্তমালতী–বসন্তকালে প্রস্ফুটিত মালতী ফুল।
বসুদা, বসুধা–পৃথিবী।
বসুমতী–ঐ।
বহ্নিশিখা–আগুনের শিখা।
বহ্নিপ্রিয়া–স্বাহা।
বহ্নি–অগ্নি, চিত্রক।
বহতা–প্রবহমান, বহমান।
বাঁশরি–বেণু, মুরলী, বংশী।
বাগীশা, বাগীশ্বরী–সরস্বতী।
বাগেশ্রী–সংগীতের রাগিণী বিশেষ।
বাগদেবী–সরস্বতী।
বাঙ্মতী–নদী বিশেষ।
বাঙ্ময়ী–সরস্বতী।
বাণী–কথা, স্মরণীয়, উক্তি, সরস্বতী, সংবাদ।
বাতি–প্রদীপ, আলো, দীপ।
বাভ্রবী–দুর্গা।
বামা–দুর্গা, লক্ষ্মী।
বামিকা–চণ্ডিকা।
বারিকণা, বারিবিন্দু–জলের ফোঁটা।
বারুণী–শতভিষা নক্ষত্র, বরুণপত্নী।
বারিষা–বর্ষা।
বালুকা–বালি।
বাসবী–ইন্দ্রাণী।
বাসন্তী–দুর্গা, মাধবীলতা, নবমল্লিকা।
বাসবদত্তা–পুরাণ কথা নায়িকা।
বাসন্তিকা–বসন্ত সম্বন্ধীয়া, মাধবী।
বাহিনী–নদী, প্রবাহিনী।
বাহারি, বাহারিয়া–মনোহর, সুন্দর।
বাহার–রাগিণী বিশেষ, প্রবাহ, সৌন্দর্য।
বিওলা–নীললোহিত বর্ণ।
বাহুদা–নদী বিশেষ।
বিকশিতা–প্রস্ফুটিতা, প্রকাশপ্রাপ্তা।
বিকাশিনী–প্রকাশলীলা, প্রফুল্লা।
বিক্রান্তা–শৌর্যবতী নারী, বীরনারী।
বিখ্যাতা–প্রসিদ্ধা।
বিচিত্রা, বিচিত্রিতা–মনোরমা, নানা বর্ণে রঞ্জিতা, নানা বর্ণবিশিষ্টা।
বিচ্ছুরিতা–অনুরঞ্জিতা।
বিজয়লক্ষ্মী–জয়শ্রী।
বিজয়া–দুর্গা, দুর্গার সখী।
বিজয়িনী, বিজেত্রী–জয়প্রাপ্তা, জয়যুক্তা।
বিজলি–সৌদামিনী, তড়িৎ চঞ্চলা।
বিজুরি–ঐ।
বিজ্ঞা–বিশেষজ্ঞা, বিদূষী।
বিজ্ঞাতা–সুপ্রসিদ্ধা।
বিততি–প্রসার, বিস্তৃতি।
বিতস্তা–পাঞ্জাবের নদীবিশেষ।
বিদগ্ধা–পণ্ডিতা, মর্মজ্ঞা, নিপুণা, রসজ্ঞা।
বিদিতা–পরিজ্ঞাতা, অবগতা, প্রার্থিতা, বিখ্যাতা।
বিদিশা–প্রাচীন নগরী বিশেষ।
বিদীপ্তা–বিশেষভাবে আলোকিতা।
বিদুলা–প্রাচীনকালের যশস্বিনী বীরাঙ্গনা বিশেষ।
বিদূষী–পণ্ডিতা, বিদ্যাবতী।
বিদ্যুন্মালা–বিদ্যুৎসমূহ।
বিদ্যুৎলতা, বিদ্যুৎলেখা–বিদ্যুৎস্ফুরণ।
বিদ্যুৎপ্রভা–বিদ্যুতের ন্যায় প্রভাবিশিষ্টা।
বিদ্যা–পাণ্ডিত্য, দুর্গা, সরস্বতী, তত্ত্বজ্ঞান।
বিধাত্রী–ঈশ্বরী, বিধানকর্ত্রী।
বিধায়িকা, বিধায়িনী–বিধানকর্ত্রী।
বিনতা–বিনম্রা, প্রণতা।
বিনতি–নম্রতা, প্রণতি।
বিনম্রা–বিনয়াবনতা।
বিনমিতা–বিনীতা, বিনয়নম্রা।
বিনয়া–নম্রতা।
বিনীতা–শিক্ষিতা, বিনম্রা।
বিনোদিনী–আনন্দপ্রদা, সুন্দরী, শ্রীরাধিকা।
বিনোদিতা–আমোদিতা।
বিন্দু–কণা, ফোঁটা।
বিন্ধ্যবাসিনী–দুর্গা।
বিপত্তারিণী–বিপদ থেকে ত্রাণকারিণী, লৌকিক দেবীবিশেষ।
বিপাশা–পাঞ্জাবের নদীবিশেষ।
বিপুলা–পৃথিবী, বেহুলা।
বিবেকিতা–হিতাহিত বিবেচনা।
বিভা–প্রভা, দীপ্তি।
বিভাবরী–রাত্রি।
বিভাসা–দীপ্তি।
বিভাসিতা–উদ্ভাসিতা।
বিভূষিতা–বিশেষরূপে শোভিতা।
বিমলা–নির্মলা, পবিত্রা।
বিরজা–কৃষ্ণ ও রাধিকার সখীবিশেষ, যযাতি রাজার জননী, নদীবিশেষ।
বিরাগিনী–উদাসীনা।
বিরাজ–সগৌরবে অবস্থান।
বিরাজিতা–শোভিতা, প্রকাশিতা।
বিরূপাক্ষী–দুর্গা।
বিশাখা–রাধিকার সখীবিশেষ, নক্ষত্র বিশেষ।
বিশালাক্ষ্মী–ভগবতী, দুর্গা, আয়তলোচনা।
বিশিষ্টা–অতিশয় সভ্যা, বিখ্যাতা, অসামান্যা।
বিশ্বেশ্বরী, বিশ্বোদরী–জগদ্ধাত্রী, দুর্গা।
বিশ্বসিতা, বিশ্বস্তা–বিশ্বাসযোগ্যা।
বিশ্বম্ভরা–পৃথিবী।
বিশ্বশ্রী–সারা জগতে মান্য।
বিশুদ্ধা–পবিত্রা, নির্মলা।
বিশ্রুতা–প্রখ্যাতা, প্রসিদ্ধা।
বিশ্ববিশ্রুতা–সারা জগতে প্রসিদ্ধা।
বিষ্ণুক্রান্তা–কৃষ্ণবর্ণ অপরাজিতা ফুল।
বিষ্ণুপ্রিয়া–নারায়ণী, লক্ষ্মী, চৈতন্যদেবের পত্নী।
বিসকুসুম–পদ্ম।
বিহগী, বিহঙ্গা, বিহঙ্গী–পক্ষিণী।
বিহঙ্গমী–রূপকথার পাখিবিশেষ, ব্যঙ্গমী।
বিহ্বলা–অভিভূতা।
বীণা–সপ্ততারযুক্ত বাদ্যযন্ত্র বিশেষ।
বীণাপাণি–সরস্বতী।
বীণাবতী–ঐ।
বীতি–দীপ্তি, মুক্তি, গতি।
বীথি, বীথিকা–সারি, পঙ্ক্তি, দৃশ্যকাব্যবিশেষ।
বীরা–বীর্যবতী, শ্রেষ্ঠা।
বীরাঙ্গনা–বীরনারী, শৌর্যবতী নারী।
বুলবুল, বুলবুলি–সুকণ্ঠ পাখিবিশেষ।
বৃতস্বতী–প্রাচীন ভারতের নদী বিশেষ।
বৃতি–বরণ, প্রার্থনা।
বৃত্যা–বরণীয়া, বরেণ্যা।
বৃদ্ধি–প্রসার, উন্নতি, সমৃদ্ধি।
বৃন্দা–তুলসী, রাধিকার সখীবিশেষ, রাধিকার নামান্তর।
বৃন্দাবনেশ্বরী–রাধিকা।
বৃন্দারিকা–প্রধানা, উৎকৃষ্টা, সুন্দরী।
বৃষ্টি–বর্ষণ।
বৃষ্টিবিন্দু–বৃষ্টির জলের ফোঁটা।
বৃষ্টিস্নাতা–বৃষ্টির জলে সিক্তা।
বৃহদ্বতী–প্রাচীন ভারতের নদীবিশেষ।
বেণি, বেণী–দুই ধারার বা দুয়ের মিলন, জলপ্রবাহ, নদীবিশেষ।
বেণু–বংশী, বাঁশি।
বেদিতা–বেত্তা, জ্ঞাতা।
বেদি, বেদিকা–যজ্ঞাদি করণার্থ পরিষ্কৃত ভূমি, বিদ্বান।
বেদবতী–কুশধ্বজ রাজার কন্যা, বেদজ্ঞা।
বেদমাতা–গায়ত্রী, দুর্গা।
বেদজ্ঞা–বেদের বিষয়ে পাণ্ডিত্য।
বেলা–মল্লিকা, সমুদ্রের তীর, জোয়ার-ভাটা, দিনমান, সীমা।
বেহুলা–চাঁদ সদাগরের সাধ্বী পুত্রবধূ।
বৈকালী, বৈকালিনী–দেবতার উদ্দেশে নিবেদিত সায়ংকালীন নৈবেদ্য।
বৈকুণ্ঠবাসিনী–লক্ষ্মী।
বৈজয়ন্তী–পঞ্চবর্ণময়ী মালা, পতাকা।
বৈদর্ভী–দময়ন্তী।
বৈদেহী–সীতা।
বৈশাখী–বিশাখা নক্ষত্রযুক্ত পূর্ণিমা।
বৈশালী–প্রাচীন ভারতের মহানগরী বিশেষ।
বোধিকা, বোধিনী–জ্ঞানদানকারিণী।
বোধিতা–জ্ঞানপ্রাপ্তা, চেতনাপ্রাপ্তা।
ব্রজকিশোরী, ব্রজসুন্দরী–শ্রীরাধিকা।
ব্রজেশ্বরী–ঐ।
ব্রততী–লতা, বিস্তা।
ব্রতিনী–তপস্বিনী।
ব্রতসিদ্ধা–ব্রতপালনে সফল নারী।
ব্রহ্মময়ী–কালিকাদেবী, কালী।
ব্রহ্মাণী–ব্রহ্মার পত্নী, ব্রহ্মার শক্তি, দেবীবিশেষ।
ব্রহ্মাঞ্জলি–বেদ পাঠকালীন প্রদত্ত অঞ্জলি।
ব্রাহ্মী–দুর্গা, সরস্বতী, মাতৃকাবিশেষ, ব্রহ্মার শক্তি, ব্রহ্মজ্ঞা, রোহিণী নক্ষত্র।
ব্রহ্মচারিণী–দুর্গা, ব্রহ্মচর্য পালনকারিণী।
ব্রহ্মজ্ঞা–ব্রহ্মজ্ঞানসম্পন্না।
ভ
ভক্তি–শ্রদ্ধা, অনুরাগ, প্রেম।
ভগবতী–দুর্গাদেবী।
ভজনা–উপাসনা।
ভদ্রকালী–দুর্গার রূপভেদ।
ভদ্রসোমা–গঙ্গা।
ভদ্রা–সূর্যকন্যা, সুন্দরী, অভিমন্যুর জননী সুভদ্রা।
ভদ্রাণী–শিবানী, দুর্গা।
ভবতারিণী–দুর্গা।
ভবতী–মান্যা, পূজনীয়া।
ভবানী–পার্বতী।
ভবারাধ্যা–জগৎপূজ্যা, ভগবতী।
ভরণী–নক্ষত্র বিশেষ।
ভাগীরথী–জাহ্নবী, গঙ্গা।
ভাগ্যবতী–সৌভাগ্যশালিনী।
ভাগ্যলক্ষ্মী–ভাগ্যের অধিষ্ঠাত্রী দেবী।
ভাতি–শোভা, দীপ্তি।
ভানুমতী–কান্তিময়ী, সুন্দরী, দুর্যোধনের মহিষী।
ভারতী–সরস্বতী, বাণী।
ভার্গবী–পার্বতী, লক্ষ্মী, দুর্গা।
ভালবাসা–অনুরাগ, প্রীতি, স্নেহ, প্রেম।
ভাসন্তী–তারা, নক্ষত্র।
ভাস্বতী–দীপ্তি, দীপ্তিময়ী।
ভীমা–দুর্গা, নদীবিশেষ।
ভুঁই–ভূমি, মৃত্তিকা, মাটি, ঠঁাই, দেশ।
ভুঁইচাঁপা–লালচে রঙের সুগন্ধি ফুল বিশেষ।
ভুবনমোহিনী–বিশ্বমুগ্ধকারিণী।
ভুবনেশ্বরী–জগদীশ্বরী, দশমহাবিদ্যার অন্যতমা।
ভুসুতা–সীতা।
ভূপালি–সংগীতের রাগিণী বিশেষ।
ভূপুত্রী–সীতা।
ভূমি–পৃথিবী, মৃত্তিকা, দেশ।
ভূমিজা–সীতা।
ভূষিতা–শোভিতা।
ভৈমী–দময়ন্তী।
ভৈরবী–দুর্গা, শঙ্করী, সতী, রাগিণী বিশেষ।
ভোমোরা–অলি।
ভোরা–বিভোর।
ভোলী–বিহ্বলা।
ভৌমী–বিহ্বলা।
ভ্রমর–ভোমরা।
ভ্রমরা–অলি।
ভ্রমরী–অলিনী, মধুকরী।
ভ্রামরী–দুর্গা।
ভ্রান্তি–বিস্মৃতি।
ম
মউল–মুকুল / মহুয়া।
মউ–মধু।
মঘবতী, মঘোনী–ইন্দ্রাণী।
মঙ্গলচণ্ডী–দুর্গা।
মঙ্গলময়ী–মঙ্গল করে যে নারী।
মঙ্গলশ্রী–কল্যাণময় সৌন্দর্য।
মঙ্গলা–শুভদায়িনী, দুর্গা, পতিব্রতা, নারী।
মঙ্গল্যা–ভগবতী, দূর্বা, দুর্গা।
মঙ্গলারতি–শুভ আরতি।
মঙ্গলিতা–শুভ অনুষ্ঠান।
মঞ্জরি–মুকুল, অঙ্কুর।
মঞ্জরিতা–অঙ্কুরিতা, মুকুলবিশিষ্টা।
মঞ্জিষ্ঠা–লতাবিশেষ।
মঞ্জীর–নূপুর।
মঞ্জিমা–সৌন্দর্য, শোভা, মনোজ্ঞতা।
মঞ্জু–মনোহর, সুন্দর।
মঞ্জুশ্রী–মনোহর-ধ্বনি, দেবতা বিশেষ।
মঞ্জুলা–মনোহরা, মনোজ্ঞা।
মঞ্জুষা–পার্বত্য লতাবিশেষ।
মণি–বহুমূল্য রত্ন, চোখের তারা, শ্রেষ্ঠ।
মণিকর্ণিকা–কানের গয়না বিশেষ।
মণিকা–রহুমূল্য রত্ন।
মণিকুন্তলা–যে নারীর কেশ মণিমাণিক্য দ্বারা শোভিতা।
মণিপ্রভা–রত্নের দীপ্তি।
মণিমালা–রত্নময় হার, দীপ্তি, কমলা।
মণিমালিকা–মণিময় হার।
মণিরাগ–রত্নকান্তি।
মণিহার–রত্নময় হার।
মণিমা–মহিমা।
মণিয়া–বিবিধ বর্ণের পাখিবিশেষ।
মণিমঞ্জুষা–রত্নের পেটিকা।
মণিমঞ্জরী–মণিরাজি।
মণিমণ্ডিতা–মণির দ্বারা শোভিতা।
মতি–জ্ঞান, বুদ্ধি, স্মৃতি, চিত্ত।
মতিয়া–সাদা গোল পাপড়িযুক্ত বেলফুল।
মধুঋতু–বসন্তকাল।
মধুকরী–ভ্রমরী।
মধুছন্দা–মধুর ছন্দযুক্তা।
মধুপ্রিয়া–ভ্রমরী।
মধুবন–কোকিল, প্রমোদকানন, বৃন্দাবনের একটি বন।
মধুরাতি–মনোরম রজনী, বসন্তরজনী, জো্যৎস্নাময়ী রজনী।
মধুব্রতা–ভ্রমরী।
মধুমতী–মাধুর্যময়ী, ছন্দবিশেষ, নদীবিশেষ।
মধুমন্তী–সংগীতের রাত্রিকালীন রাগিণী বিশেষ, মধুযুক্তা।
মধুযামিনী–মধুরাতি।
মধুমালতি–ফুল বিশেষ।
মধুমিতা–প্রিয় বন্ধু।
মধুরাই–মাধুরীময়।
মধুরিমা–মাধুর্য, লাবণ্য।
মধুময়ী–মাধুর্যপূর্ণা, লাবণ্যবিশিষ্টা।
মধুলীনা–ভ্রমরী।
মধুশ্রিতা–মধুপূর্ণা।
মধুশ্রী–বসন্তলক্ষ্মী।
মধুশ্রেয়া–মধুশ্রেষ্ঠা।
মধুসিক্তা–মধুময়ী।
মধুরা–মনোহরা।
মনসা–দেবীবিশেষ, নাগমাতা।
মনস্বিনী–প্রশান্ত হৃদয়া, পণ্ডিতা।
মনস্বিতা–প্রাজ্ঞতা, উদারতা।
মনীষা–প্রতিভা, প্রজ্ঞা, তীক্ষ্ণধী।
মনীষিণী–বুদ্ধিমতী, বিদূষী, প্রতিভাসম্পন্না।
মনীষিতা–বুদ্ধিমত্তা, মনস্বিতী।
মনোজা–মনোজাতা।
মনোজবা–দেবীবিশেষ।
মনোজ্ঞা–মনোহরা, রমণীয়া।
মনোমোহিনী–মনোমুগ্ধকারিণী।
মনোরঞ্জিকা–মনের আনন্দদায়িকা।
মনোরমা–চিত্তহারিণী।
মনোলোভা–মনোহারিণী, যুথিকা, সুবর্ণা।
মন্দাকিনী–স্বর্গের গঙ্গা, নর্মদা নদী, ছন্দবিশেষ।
মন্দাক্রান্তা–সংস্কৃত ছন্দবিশেষ।
মন্দিরা–বাদ্যযন্ত্র বিশেষ।
মন্দোদরী–সুন্দরী।
মমতা–স্নেহ, মায়া, আসক্তি।
মমতাময়ী–স্নেহশীলা, মায়াপূর্ণা।
ময়না–সুকণ্ঠ পাখিবিশেষ।
ময়নামতী–প্রাচীন সাহিতে্যর চরিত্র।
ময়ূরমালা–কিরণসমূহ।
ময়ূরমালী–সূর্য।
ময়ূরপঙ্খী–নদীবিশেষ।
ময়ূরী–পক্ষিণী বিশেষ।
মরমিয়া, মরমী–দরদি।
মরালী–রাজহংসী।
মরীচি–কিরণ, সপ্তর্ষিমণ্ডলের অন্যতম নক্ষত্র।
মর্মজ্ঞা–নিগূঢ় অর্থ নির্ণয়ে সমর্থা।
মল্লারী–বসন্ত ঠাটের রাগিণী বিশেষ।
মল্লিকা–শ্বেতবর্ণ, সুগন্ধী পুষ্পবিশেষ।
মহতী–মহত্ববিশিষ্ট, শ্রেষ্ঠা, প্রধানা, উন্নতহৃদয়া।
মহনীয়া–মহতী, পূজনীয়া।
মহাদেবী–ভগবতী, মহশ্বেরী।
মহানন্দা–নদীবিশেষ।
মহাপ্রাজ্ঞা–পরম প্রজ্ঞাবতী।
মহাপ্রাণা–অত্যুদার হৃদয়া।
মহামায়া–কমলা, দুর্গা, প্রকৃতি।
মহালক্ষ্মী–নারায়ণী, রাধিকা।
মহাশ্বেতা–সরস্বতী, দুর্গা, শ্বেত অপরাজিতা।
মহাগৌরী–দুর্গা।
মহারানি–রাজমহিষী।
মহিতা–অর্চিতা, সম্মানিতা।
মহিমা–গৌরব, মাহাত্ম্য।
মহিষী–রানি, সম্রাজ্ঞী।
মহীজা–সীতা।
মহীয়সী–অতি মহতী।
মহুয়া–মধুরাস্বাদ ফল বিশেষ, মউল।
মহেন্দ্রাণী–ইন্দ্রাণী, শচী।
মহেশ্বরী–ভবানী।
মহোন্নতা–অতিশয় মহতী।
মাণ্ডবী–রামানুজ ভরতের পত্নী।
মাতৃকা–মাতা, ধাত্রী।
মাতন–প্রবল উৎসাহ বা উদ্দীপনা।
মাদ্রী–মদ্ররাজকন্যা, কনিষ্ঠ পাণ্ডব নকুল ও সহদেবের জননী।
মাধবী, মাধবিকা–মাধবের পত্নী, তুলসী, দুর্গা, পুষ্পলতা।
মাধুরী–মাধুর্য, মধুরতা, সৌন্দর্য, শোভা, মিষ্টতা, উৎকৃষ্টতা।
মানদা–সম্মানদাত্রী।
মাননা–মাননীয়া।
মানসী–মনঃকল্পিতা, বিদ্যাধরী বিশেষ।
মানিতা–পুজিতা, সম্মানিতা।
মানিনী–অভিমানবতী, মান্যা, গর্বিণী।
মায়া–মমতা, স্নেহ, মোহ, করুণা, দুর্গা, কমলা।
মায়াবতী–বুদ্ধদেবের জননী, মায়াযুক্তা, মায়াকারিণী।
মায়াবিনী–মোহাবিষ্টা, যাদুকরী।
মার্জনা–ক্ষমা।
মার্জিতা–সভ্যা, শুদ্ধা।
মালঞ্চ–পুষ্পোদ্যান।
মালতী–সুগন্ধযুক্ত সাদা ফুলবিশেষ, চামেলি ফুল, মুকুল, ছন্দবিশেষ জো্যৎস্না, নদী বিশেষ।
মালতীলতা–জাতিলতা, ছন্দবিশেষ।
মালশ্রী–সংগীতের রাগিণী বিশেষ, শ্যামাসংগীত বিশেষ।
মালা–মালা, হার, ছন্দোবিশেষ।
মালিকা–ক্ষুদ্র মালা, মল্লিকা ফুল।
মালিনী–মাল্যভূষিতা, দুর্গা, ছন্দবিশেষ।
মাল্যবতী–মালাধারিণী, নদীবিশেষ।
মাহলী–মল্লিকা।
মাহেন্দ্রী–ইন্দ্রাণী।
মাহেশী–দুর্গা।
মাহেশ্বরী–ঐ।
মিটি–মৃত্তিকা, মাটি।
মিঠি–মধুর।
মিতা–সখা, বন্ধু, সুহৃদ।
মিতালি–বন্ধুত্ব, মিত্রতা, সখ্য।
মিতিনী–সখী।
মিতি–জ্ঞান।
মিত্তিকা–মাটি, ভূমি।
মিত্রা–বান্ধবী, সখী, শত্রুঘ্নের জননী সুমিত্রা।
মিনতি–বিনীত প্রার্থনা বা নিবেদন, অনুরোধ।
মিলিতা–সংযুক্তা, ঐক্যবদ্ধা, সম্মিলিতা।
মিষ্টি–সুমধুর, প্রীতিপ্রদ।
মিহিকা–শিশির, হিমানী।
মীনা–কশ্যপপত্নী।
মীনাক্ষী–মাছের চোখের মতো সুন্দর নয়নবিশিষ্টা, কুবেরকন্যা।
মীরা–স্বনামধন্যা কৃষ্ণ-সাধিকা ও গায়িকা।
মুকুতা–মুক্তা, মোতি।
মুকুলিকা–মুকুল, ঈষৎ বিকশিত।
মুকুলিতা–মুকুল-বিশিষ্টা, অর্ধ-প্রস্ফুটিতা।
মুক্তা–মোতি, ঝিনুকের গর্ভে জাত রত্নবিশেষ।
মুক্তাবলী–মোতির মালা।
মুক্তামালা–ঐ।
মুক্তালতা–মোতির মালা।
মুক্তাময়ী–মোতিখচিতা।
মুক্তি–মোক্ষ, ত্রাণ, নিষ্কৃতি, স্বাধীনতা।
মুগ্ধা–মোহিতা, বিদগ্ধা নারী।
মুঞ্জরিতা–মুকুলিতা, পুষ্পিতা।
মুঞ্জরী–পদ্মকেশর, ফুল।
মুদিতা–আহ্লাদিতা, প্রীতা।
মুনিয়া–নানা রঙের পাখিবিশেষ।
মুনিকন্যা–ঋষি-দুহিতা।
মূর্ছনা–সংগীতের সপ্তসুরের অবরোহণের ক্রম, সুরের সুমধুর কম্পন বিশেষ, কণ্ঠের স্বর তরঙ্গ বা বিস্তার।
মৃগনয়না–হরিণের মতো সুন্দর চক্ষু বিশিষ্টা।
মৃগানেত্রী, মৃগাক্ষী–ঐ।
মৃণালিনী–পদ্মিনী।
মৃণালী–পদ্ম।
মৃত্তিকা–মাটি, ভূমি।
মৃদুতা–নম্রতা, শান্ততা, কোমলতা।
মৃদুলা–কোমলতা, ধীরা।
মৃন্ময়ী–মৃত্তিকা রচিত দেবী।
মেঘজা–বৃষ্টি।
মেঘদীপা–বিদ্যুৎ।
মেঘনা–নদীবিশেষ।
মেঘনীলা–নীলমেঘা।
মেঘপরী–পরী-তুল্য কল্পমেঘ।
মেঘপুষ্পা–বৃষ্টিজল।
মেঘবর্ণা–মেঘের মতো রংযুক্তা।
মেঘবহ্নি–বজ্রাগ্নি।
মেঘবালিকা–বালিকা-তুলা, কল্পমেঘ।
মেঘমল্লারিকা–সংগীতের রাগিণী বিশেষ।
মেঘমায়া–মোহময় মেঘ।
মেঘমালা–রূপকথার নায়িকা, মেঘের সারি।
মেঘমিতা–ময়ূর।
মেঘরঞ্জনী–রাগিণী বিশেষ।
মেঘলা–মেঘবিশিষ্ট, মেঘাচ্ছন্ন।
মেঘলেখা–মেঘের সারি, মেঘমালা।
মেঘা–বৃষিধারণকারিণী।
মেঘান্তিকা–শরৎঋতু।
মেঘাবৃতা–মেঘাচ্ছন্না।
মেঘাগ্নি–বিদ্যুৎ।
মেঘাশ্রয়ী–বৃষ্টি।
মেধা–ধীশক্তি, বোধশক্তি, স্মৃতিশক্তি।
মেধাবতী–বুদ্ধিমতী।
মেধাবিনী–ধীশক্তিসম্পন্না, ব্রহ্মাণী।
মেনকা–হিমালয়পত্নী, শকুন্তলার জননী।
মৈত্রী–বন্ধুত্ব, সৌহার্দ্য।
মৈত্রেয়ী–যাজ্ঞবল্ক্য, পত্নী।
মৈথিলী–সীতা।
মৈত্রায়ণী–যজুর্বেদের একটি শাখার নাম।
মোক্ষদা–দুর্গা।
মোতি–মুক্তা।
মোতিয়া–বেলি জাতীয় পুষ্প বিশেষ।
মোদিতা–আনন্দিতা, হর্ষিতা, সুবাসিতা।
মোদিনী–আনন্দিতা, আনন্দদায়িনী।
মোম–মধুত্থ।
মোহনা–এক জাতীয়া যুথী, মুগ্ধকারিণী। নদীর যে অংশ অন্য নদীতে বা সাগের মিলিত হয়েছে।
মোহনী–এক জাতীয় যূথী, পরমাসুন্দরী।
মোহনিয়া–মুগ্ধকার, মোহজনক।
মোহিনী–মুগ্ধকারিণী, পরমাসুন্দরী।
মোহিতা–মুগ্ধা।
মৌ–পুষ্পরস, মধু।
মোঝুরি–
মৌমিতা–
মৌটুসকি–মধুমুখী, মধুরভাষিণী।
মৌটুসি–ছোট রঙিন পাখি বিশেষ।
মৌলি–ধরিত্রী, ভূমি, শিখা, শীর্ষ মুকুট।
মৌসুমি–দক্ষিণ-পশ্চিমের বায়ুস্রোত-সম্বন্ধীয়, বর্ষাকালীন, ঋতুগত, মরশুমি।
য
যজ্ঞেশ্বরী–দুর্গা।
যমুনা–নদী বিশেষ।
যশস্বতী–যশস্বী নারী।
যশস্বিনী–যশস্বী নারী।
যশোগীতি–যশপ্রকাশক গান।
যশোদা–শ্রীকৃষ্ণের পালিকা মাতা।
যশোধরা–খ্যাতিসম্পন্না।
যশোমতী–যশোদা।
যাজ্ঞসেনী–দ্রৌপদী।
যাদবী–যদুবংশীয়া নারী।
যামিনী–রাত্রি।
যূথিকা–জুঁই ফুল।
যূথী–জুঁই ফুল।
যোগমায়া–আদ্যাশক্তি।
যোগশিখা–একটি উপনিষদের নাম।
যোগসিদ্ধি–যোগসাধনায় সাফল্য।
যোগাদ্যা–আদ্যাশক্তি।
যোগিনী–তপস্বিনী, দুর্গার সখী, তিথিবিশেষ।
যোগিতা–যোগসিদ্ধা নারী।
যোগেশ্বরী–দুর্গা।
যোজনগন্ধা–কস্তুরী।
যোষিতা–নারী, পত্নী।
যৌবনশ্রী–যৌবনের সৌন্দর্য।
র
রক্তিমা–লাল রঙের আভা।
রক্তিকা–কুঁচফুল।
রক্তকরবী–লাল রঙের করবী ফুল।
রক্তজবা–লাল রঙের জবা ফুল।
রক্তকাঞ্চন–লাল কাঞ্চন নামক পুষ্প।
রক্তবৃন্তা–শেফালিকা, শিউলি ফুল।
রক্তরেণু–সিন্দুর, পলাশপুষ্প।
রক্তিমা–রক্তবর্ণত্ব, লাল আভা।
রক্ষিকা–রক্ষাকারিণী।
রঙিনা–রঞ্জিতা, নানা রঙে শোভিতা।
রঙ্গিয়া–রসিকা।
রঙ্গিলা–রঞ্জিতা, রাঙা, রসিকা।
রঙ্গিমা–মাধুর্য, শোভা।
রঙ্গিতা–ভূষিতা, রঞ্জিতা।
রঙ্গিণী–অনুরাগিণী, লীলাময়ী।
রঙ্গনা–রক্তবর্ণ ফুলবিশেষ, আনন্দদায়িনী।
রঙ্গমতী–রঙ্গপ্রিয়া।
রচনা–সৃষ্টি, বিন্যাস, নির্মাণ।
রজনি, রজনী–রাত্রি।
রজনীগন্ধা–সুগন্ধি সাদা ফুলবিশেষ।
রঞ্জনা–অনুরাগিণী, আনন্দদায়িনী।
রঞ্জনী–নীলা, শেফালিকা।
রঞ্জাবতী–আনন্দদায়িনী।
রঞ্জিতা–সন্তোষিতা, চিত্রিতা।
রঞ্জিনী–অনুরাগজনিকা, আনন্দদায়িনী।
রত্নপ্রভা–রত্নের দীপ্তি বা ঔজ্জ্বল্য। রত্নের ন্যায় প্রভান্বিতা।
রত্নবতী–রত্নশালিনী, ধরিত্রী।
রত্নময়ী–রত্নপূর্ণা, রত্ন দ্বারা নির্মিতা।
রত্নমালা–মণিহার।
রত্না–মণিমুক্তাদির অধীশ্বরী।
রত্নাবলি–রত্নহার, সংস্কৃত নাট্যগ্রন্থ।
রবিজা–সূর্যকন্যা, যমুনা।
রবিনন্দিনী–ঐ।
রবিপ্রিয়া–লাল পদ্মিনী।
রমণী–সুন্দরী নারী, প্রিয়া।
রমণীয়া–মনোরমা, রম্যা।
রমা–প্রিয়া, শোভা, লক্ষ্মী।
রম্যতা–মাধুর্য, রমণীয়তা, সৌন্দর্য।
রয়না, রয়নি–রাত্রি, রজনী।
রয়ানী–মনসামঙ্গলের গান।
রয়িষ্ঠা–দ্রুতগামিনী।
রশ্মি–দ্যুতি, প্রভা, কিরণ।
রশ্মিমালা–কিরণমালা।
রসকলি–পুষ্পকলির চিত্রে অঙ্কিত তিলক।
রসজ্ঞা–মর্মগ্রাহিণী, রসিকা।
রসপ্রিয়া–রসিকা।
রসবতী–সুরসিকা, সুন্দরী যুবতী, লাবণ্যবতী।
রাত্রি–রজনী।
রাই–শ্রীরাধিকা।
রাইকোমল–শ্রীরাধিকা।
রাইকিশোরী–শ্রীরাধিকা।
রাইমণি–শ্রীরাধিকা।
রাইমা–
রাকা–প্রতিপদযুক্ত পূর্ণিমা তিথি।
রাকাশশী–প্রতিপদযুক্ত পূর্ণিমা তিথির চাঁদ।
রাখি, রাখী–মণিবন্ধে বেঁধে দেওয়া মঙ্গলসূত্র।
রাখি পূর্ণিমা–শ্রাবণ মাসের পূর্ণিমা তিথি।
রাগিণী–সঙ্গীতের রাগাশ্রিত সুর।
রাগেশ্রী–সঙ্গীতের রাগিণী বিশেষ।
রাজকুমারী–রাজকন্যা।
রাজনন্দিনী–রাজকন্যা।
রাজন্যা–রাজবংশের নারী।
রাজবালা–রাজকন্যা।
রাজমিতা–রাজার বন্ধু।
রাজরাজেশ্বরী–
রাজলক্ষ্মী–রাজশ্রী।
রাজেন্দ্রাণী–সম্রাজ্ঞী।
রাজেশ্বরী–সম্রাজ্ঞী।
রাজ্যেশ্বরী–সম্রাজ্ঞী।
রাতিয়া–রাত্রি।
রাতুলা–রাঙা।
রাত্রি–রজনী।
রাধা–কৃষ্ণের প্রেমিকা।
রাধারাণী–কৃষ্ণের প্রেমিকা।
রাধাপদ্ম–সূর্যমুখী ফুল।
রাধিকা–রাধা।
রানি, রানী–রাজপত্নী।
রাসেশ্বরী–শ্রীরাধা।
রিক্তা–নিঃস্বা।
রিঙ্কি–
রিঙ্কু–
রিনিঝিনি–নূপুরের বা সেতারের ঝংকার।
রিমঝিম–নূপুরের শব্দ বা সেতারের ঝংকার।
রিমা–
রিমি–
রিমিঝিমি–নূপুরের শব্দ।
রিম্পা–
রিম্পি–
রিয়া–
রীণা–
রীতা–
রীতি–প্রণালী।
রুক্মিণী–শ্রীকৃষ্ণের মহিষী।
রুচি–পছন্দ।
রুচিরা–মনোরমা।
রুদ্রবীণা–বাদ্যযন্ত্রবিশেষ।
রুদ্রাণী–শিবের পত্নী ভবানী।
রুপা–রৌপ্য।
রুপালি–শুভ্রবর্ণ বিশিষ্ট।
রুবি–রত্ন বিশেষ।
রুমঝুম–পায়ের মল বা নূপুরের আওয়াজ।
রুমা–সুগ্রীবের পত্নী।
রুমেলা–
রুমেলি–
রুম্পা–
রূপকলা–
রূপবতী–সুন্দরী।
রূপমাধুরী–সৌন্দর্যের কমনীয়তা।
রূপরেখা–চিত্রণ।
রূপশীলা–রূপবিশিষ্টা।
রূপশ্রী–সৌন্দর্য।
রূপসী–রূপবতী।
রেখা–লম্বা দাগ।
রেণু–পরাগ।
রেণুকা–ঋষি যমদগ্নির স্ত্রী।
রেবতী–নক্ষত্র বিশেষ।
রেবা–নর্মদা নদীর অন্য নাম।
রেশমা–
রেশমী–রেশমে তৈরী।
রোদসী–একত্রে পৃথিবী ও স্বর্গ।
রোমাঞ্চিতা–পুলকিতা।
রোশনি–আলোক সজ্জা।
রোশনিতা–আলোকসজ্জা বিশিষ্টা।
রোহিণী–নক্ষত্র বিশেষ।
ল
লকেট–কণ্ঠহারের সঙ্গে সংলগ্ন পদকবিশেষ।
লক্ষণা–শব্দের আভিধানিক অর্থের অতিরিক্ত অন্য অর্থ।
লক্ষ্মী–বিষ্ণুপত্নী।
লক্ষ্মীপ্রিয়া–লক্ষ্মীর প্রিয় যে নারী।
লক্ষ্মীস্বরূপিণী–মূর্তিময়ী লক্ষ্মীর মতো।
লজ্জাবতী–লাজুক নারী / লতা বিশেষ।
লতা–ব্রততী।
লতাশ্রী–লতার সৌন্দর্য।
লতিকা–ক্ষুদ্র, লতা।
লবঙ্গলতা–সুগন্ধ ফলফুলযুক্ত লতা-বিশেষ।
লবঙ্গলতিকা–মিষ্টান্নবিশেষ।
ললনা–সুন্দরী নারী।
ললান্তিকা–নাভি পর্যন্ত লম্বিত হার।
ললিতলেখনী–যে কলম দিয়ে লেখক সুন্দর লেখা বা সাহিতে্য সৃষ্টি করেন।
ললিতা–কমনীয়া / রাধার জনৈক সখী।
লহনা–মঙ্গল কাবে্য বর্ণিত ধনপতি সদাগরের স্ত্রী।
লহরি, লহরী–তরঙ্গ।
লাজবন্তী–রাগিণীবিশেষ।
লাজাঞ্জলি–মুঠো ভরতি খই।
লাবণি–লাবণ্য।
লাবণ্য–সৌন্দর্য।
লাবণ্যপ্রভা–সৌন্দর্যের দ্যুতি।
লাবণ্যময়ী–সুন্দরী।
লাভলি–সুন্দরী।
লালিমা–লাল আভা।
লিপি–লিখন।
লিপিকা–ক্ষুদ্রপত্র।
লিলি–পুষ্পবিশেষ।
লীনা–সংলগ্না।
লীলা–ক্রীড়া।
লীলাপদ্ম–খেলাচ্ছলে হাতে ধরে থাকা পদ্মফুল।
লীলাবতী–মধুর চপলতাযুক্তা।
লীলাময়ী–মনোহর, ভঙ্গিযুক্তা।
লীলাস্মিতা–মধুর হাসিযুক্তা।
লোকেশ্বরী–জগদীশ্বরী।
লোপামুদ্রা–অগস্ত্য মুনির পত্নী।
শ
শচি, শচী–ইন্দ্রপত্নী।
শতদলবাসিনী–লক্ষ্মীদেবী।
শতবলা–প্রাচীন ভারতের নদী বিশেষ।
শতভিষা–নক্ষত্র বিশেষ।
শতরূপা–সরস্বতী।
শতহ্রদা–বিদ্যুৎ।
শতানন্দা–কার্তিকেয়ের কল্যাণদায়িণী অনুচরী।
শতাব্দী–শতক।
শংকরা–রাগিণীবিশেষ।
শংকরী–দুর্গা।
শকুন্তলা–কণ্বমুনির পালিতা কন্যা, বিশ্বামিত্রের ঔরসে ও মেনকার গর্ভে জন্ম।
শক্তি–সামর্থ্য।
শঙ্কিতা–ভীতা।
শঙ্কিলা–ভয়পূর্ণা।
শবরী–ব্যাধপত্নী।
শময়িতা–উপশমকারী।
শমিতা–নিবারিতা।
শম্পা–বিদ্যুৎ।
শম্পাশ্রী–বিদ্যুতের সৌন্দর্য।
শরণ্যা–দুর্গা।
শরাবতী–প্রাচীন ভারতের নদী বিশেষ।
শর্বরী–রাত্রি।
শর্বাণী–শিবানী।
শশিকলা, শশীকলা–চাঁদের অংশ।
শশীলেখা, শশিলেখা–শশিকলা।
শশ্বতী–ঋষি অঙ্গিরার কন্যা।
শাওনী–‘শ্রাবণী’র কোমল রূপ।
শাকম্ভরী–দুর্গাদেবী।
শান্তলক্ষ্মী–শান্তশিষ্ট মেয়ে।
শান্তশ্রী–শান্তের সৌন্দর্য।
শান্তা–নম্র প্রকৃতির নারী।
শান্তি–উদ্বেগহীনতা।
শান্তিপ্রিয়া–শান্তি পছন্দ করে এমন নারী।
শামরী–শ্যামবর্ণা।
শারঙ্গী–বাদ্যযন্ত্র িবশেষ।
শারদশশী–শরৎকালের চাঁদ।
শারদা–দুর্গা।
শারদী–শরৎকালীন।
শারদ্বতী–অপ্সরাবিশেষ।
শারি–স্ত্রী-শালিক।
শারিকা–স্ত্রী-শালিক।
শালিনী–এক সংস্কৃত ছন্দের নাম।
শাশ্বতী–চিরন্তনী।
শাশ্বতিকী–চিরন্তনী।
শাহানা–রাগিণী বিশেষ।
শিউলি–ফুলবিশেষ।
শিংশপা–শিশুগাছ।
শিখারিণী–সংস্কৃত ছন্দবিশেষ।
শিখা–আগুনের শিব।
শিখাশ্রী–শিখার সৌন্দর্য।
শিখিনী–স্ত্রী ময়ূর।
শিঞ্জিনী–নূপুর।
শিপ্রা–প্রাচীন ভারতের নদীবিশেষ।
শিবপ্রিয়া–দুর্গা।
শিবানী–দুর্গা।
শিবিকা–পালকি।
শিরিন–মধুর, কোমল।
শিলা–পাথর।
শিলালিপি–পাথের খোদিত লিখন।
শিলাবতী–পশ্চিমবঙ্গের নদীবিশেষ।
শিল্পিতা–শিল্পে পরিণতা।
শিল্পী–সংগীত, চিত্রকলা ইত্যাদি শিল্পের স্রষ্টা।
শিশিরকণা–শিশির বিন্দু।
শিষ্টা–মার্জিতা।
শীতলা–বসন্তরোগের অধিষ্ঠাত্রী দেবী।
শীরীন–মধুর, কোমল।
শীলা–সৎস্বভাবা।
শীলাবতী–পশ্চিমবঙ্গের নদীবিশেষ।
শুক্লা–শুভ্র।
শুকতারা–শুক্রগ্রহ।
শুক্তি–ঝিনুক।
শুক্তিতা–ঝিনুক।
শুচিকা–অপ্সরাবিশেষ।
শুচিতা–পবিত্রতা।
শুচিশুদ্ধা–পবিত্রা।
শুচিশ্রী–পবিত্র সৌন্দর্য।
শুচিস্মিতা–পবিত্র হাস্যযুক্তা।
শুভংকরী–মঙ্গলকারিণী।
শুভচণ্ডী–দেবীবিশেষ।
শুভদর্শনা–যে নারীকে দেখলে কল্যাণ হয়।
শুভদা–কল্যাণকারিণী।
শুভপ্রদা–কল্যাণকারিণী।
শুভব্রতা–মঙ্গলজনক ব্রতবিশিষ্টা।
শুভমিতা–কল্যাণকারী বন্ধু।
শুভলক্ষণী–মঙ্গলজনক লক্ষণ বিশিষ্টা।
শুভলক্ষ্মী–কল্যাণকারিণী লক্ষ্মীদেবী।
শুভশ্রী–কল্যাণময় সৌন্দর্য।
শুভা–কল্যাণকারিণী।
শুভাননা–সুন্দর ও মঙ্গলপ্রদ মুখবিশিষ্টা।
শুভাংসা–মঙ্গলকামনা।
শুভ্রতা–শ্বেতত্ব।
শুভ্রশ্রী–সৌন্দর্য।
শুভ্রা–শুক্লা।
শালিনী–দুর্গা।
শেফালি–শিউলি ফুল।
শেফালিকা–শিউলি ফুল।
শৈলী–রীতি।
শৈলেয়ী–পার্বতী।
শৈলসুতা–পার্বতী।
শৈলজা–পার্বতী।
শৈবলিনী–নদী।
শোণিমা–লাল আভা।
শোভনা–সুদৃশ্যা।
শোভমানা–শোভা পাচ্ছে এমন নারী।
শোভা–সৌন্দর্য।
শোভিতা–সজ্জিতা।
শোভিনী–সুন্দরী।
শোহিনী–সঙ্গীতের রাগিণী বিশেষ।
শৌরসেনী–প্রাচীন ভারতের মৌখিক ভাষা বিশেষ।
শ্বেতা–শুভ্রা।
শ্বেতভুজা–সরস্বতী।
শ্বেতাম্ভরা–সরস্বতী।
শ্যামলতা–শ্যামবর্ণ।
শ্যামলী–শ্যামবর্ণা।
শ্যামলিমা–শ্যামবর্ণত্ব।
শ্যামশ্রী–কৃষ্ণ বা সবুজ সৌন্দর্য।
শ্যামা–তপ্তকাঞ্চনবর্ণা সুন্দরী। যুবতী / কালিকা।
শ্যামাশ্রী–শ্যামার সৌন্দর্য।
শ্রবণা–নক্ষত্র বিশেষ।
শ্রমণা–বৌদ্ধ সন্ন্যাসিনী।
শ্রাবণী–শ্রাবণ সম্বন্ধীয়।
শ্রাবন্তী–প্রাচীন ভারতের এক নগরী।
শ্রী–লক্ষ্মীদেবী, সৌন্দর্য।
শ্রীজাতা–সৌন্দর্য থেকে জন্ম যে নারীর।
শ্রীপর্ণা–পদ্মফুল।
শ্রীপূর্ণা–সৌন্দর্যসমন্বিতা।
শ্রীমতী–সৌভাগ্যবতী / রাধা।
শ্রীমন্তী–সুন্দরী।
শ্রীময়ী–সুন্দরী।
শ্রীরূপা–সুন্দর রূপবিশিষ্ট।
শ্রীলতা–সুন্দর লতা।
শ্রেষ্ঠা–উৎকৃষ্টা।
শ্রেয়স্করী–হিতকারিণী।
শ্রেয়সী–হিতকারিণী।
শ্রেয়া–শুভা।
শ্রুতকীর্তি–শত্রুঘ্নের স্ত্রী।
শ্রুতি–বেদ।
শ্রুবাবতী–মহর্ষি ভরদ্বাজের কন্যা।
স
সংহিতা–বেদের অংশবিশেষ।
সংহতি–ঐক্য।
সংস্কৃতি–কৃষ্টি।
সংকলিতা–সংকলন করা হয়েছে এমন।
সংক্রান্তি–বাংলা মাসের শেষ দিন।
সংগতি–সামঞ্জস্য।
সংগীতি–গান।
সংঘমিত্রা–সম্রাট অশোকের কন্যা।
সংজ্ঞা–চৈতন্য।
সংবর্তি–প্রদীপের শিখা।
সংবর্তিকা–প্রদীপের শিখা।
সংবর্ধনা–অভ্যর্থনা।
সংবিক্তি–চেতনা
সংবেদনা–অনুভব।
সংযুক্তা–মিলিতা।
সংলগ্না–সংযুক্তা।
সংসক্তা–সংলগ্না।
সংসক্তি–আসক্তি।
সংসিদ্ধা–সম্পূর্ণ সফলতা লাভ।
সংসৃতি–স্রোত।
সখিতা–বন্ধুতা।
সচেতনা–চেতনাযুক্ত।
সজনী–সহচরী।
সজ্জিতা–সাজানো হয়েছে যে নারীকে।
সঞ্চয়িতা–কবিগুরুর কবিতাবলীর সংকলন।
সঞ্চরিতা–সঞ্চরণ করেছে এমন নারী।
সঞ্চারিকা–দূতী।
সঞ্চারিণী–সঞ্চরণশীলা।
সঞ্চারী–সঞ্চরণশীল।
সঞ্চিতা–কবিতাদির সংগ্রহ।
সঞ্জননা–সৃষ্টি।
সঞ্জয়ন্তী–প্রাচীন ভারতের এক নগরী।
সঞ্জিতা–
সঞ্জীবনী–জীবনদায়িনী।
সঞ্জীবিতা–প্রাণসঞ্চার করা হয়েছে যে নারীর।
সততা–ন্যায় পরায়ণতা।
সতী–দক্ষ কন্যা ও শিবপত্নী।
সত্যবতী–রাজা শান্তনুর স্ত্রী।
সত্যভামা–কৃষ্ণের স্ত্রী।
সদাক্রান্তা–প্রাচীন ভারতের নদী বিশেষ।
সনকা–চাঁদ সদাগরের স্ত্রী।
সনাতনী–দুর্গা।
সন্তুষ্টি–সন্তোষ।
সন্দীপনী–উৎসাহিকা।
সন্দীপিতা–উৎসাহিতা।
সন্ধ্যা–সাঁঝ।
সন্ধ্যাবন্দনা–সায়ংকালীন ঈশ্বরোপাসনা।
সন্ধ্যাতারা–শুকতারা।
সন্ধ্যামণি–পুষ্পবিশেষ।
সন্ধ্যারতি–সন্ধ্যাবেলার আরতি।
সন্নতি–প্রণাম।
সন্মিত্রা–ভাল বান্ধবী।
সপর্ষা–পূজা।
সপ্তকী–মেখলা।
সপ্তদ্বীপা–পৃথিবী।
সপ্তপদী–হিন্দুবিবাহে সাতপাক ঘোরার অনুষ্ঠান।
সপ্তপর্ণা–ছাতিম গাছ।
সপ্তপর্ণী–ছাতিম গাছ।
সপ্তশতী–সাতশত শ্লোকবিশিষ্ট দেবীমাহাত্ম্যসূচক গ্রন্থ।
সপ্তস্বরা–জলতরঙ্গ বাদ্য।
সবিতা–সূর্য।
সমতা–সমান ভাব।
সমন্বিতা–সংযুক্তা।
সমর্পিতা–যাকে সমর্পণ করা হয়েছে এমন নারী।
সমলংকৃতা–সুসজ্জিতা।
সমাদৃতা–সমাদর প্রাপ্তা।
সমাপ্তি–শেষ।
সমাশ্রিতা–সম্যক্ আশ্রয়প্রাপ্তা।
সমীহা–ইচ্ছা।
সমৃদ্ধি–উন্নতি।
সম্পন্না–বিশিষ্টা।
সম্পা–বিদ্যুৎ।
সম্পূর্ণা–পরিপূর্ণা।
সম্প্রীতি–সদ্ভাব।
সম্বর্ধনা–অভ্যর্থনা।
সম্ভাবনা–ভবিষ্যতের আশা।
সম্মিতা–সদৃশা।
সরমা–বিভীষণপত্নী।
সরযূ–অযোধ্যার নদীবিশেষ।
সরলা–অকুটিলা।
সরসী–দিঘি।
সরস্বতী–বাগ্দেবী।
সরিতা–নদী।
সরিদ্বরা–শ্রেষ্ঠ নদী।
সরোজবাসিনী–লক্ষ্মীদেবী।
সরোজিনী–পদ্মিনী।
সর্বজয়া–দুর্গা।
সর্বোত্তমা–শ্রেষ্ঠা।
সর্বেশ্বরী–দুর্গা।
সর্বার্থসাধিকা–দুর্গা।
সর্বাদৃতা–সকলের নিকট আদরপ্রাপ্তা।
সর্বাণী–দুর্গা।
সর্বমঙ্গলা–দুর্গা।
সর্বপ্রিয়া–সকলের প্রিয়া।
সসাগরা–সাগরসমন্বিতা।
সস্মিতা–মৃদু হাস্যযুক্তা।
সহর্ষা–হর্ষযুক্তা।
সহেলি–সখী।
সাঁঝবাতি–সন্ধ্যাদীপ।
সাগরমেখলা–সাগর দ্বারা পরিবৃতা অর্থাৎ পৃথিবী।
সাগরিকা–সাগর থেকে উৎপন্না।
সাগ্নিকা–নিয়ত যজ্ঞকারিণী।
সাথী–সঙ্গী।
সাধনা–উপাসনা।
সানন্দা–আহ্লাদিতা।
সান্ত্বনা–প্রবোধ।
সাবিত্রী–সূর্যের অধিষ্ঠাত্রী দেবী।
সায়ন্তনী–সন্ধ্যাকালীন।
সারঙ্গ–চিতল হরিণ।
সারঙ্গা/সারঙ্গী–বাদ্যযন্ত্রবিশেষ।
সারণি/সারণী–ক্ষুদ্র নদী।
সারদা–সরস্বতী।
সারা–সমাপ্ত করা, সমস্ত, ক্লান্ত।
সারিকা–পক্ষীবিশেষ।
সাংলকারা–গহনা পরিহিতা।
সাহানা–সংগীতের রাতের রাগিণীবিশেষ।
সিকতা–বালি।
সিক্তা–ভিজে গেছে এমন নারী।
সঞ্চিতা–সিঞ্চন করা হয়েছে এমন।
সিতিমা–শুভ্রতা।
সিদ্ধেশ্বরী–দেবীবিশেষ।
সিনীবালী–চতুর্দশীযুক্ত অমাবস্যা।
সীতা–জানকী।
সীমা–প্রান্ত।
সুকন্যা–রাজা শর্যাতির কন্যা।
সুকান্তি–সুন্দর কান্তিযুক্ত।
সুকীর্তি–অতিশয় যশস্বী।
সুকুসুমা–কার্তিকেয়ের জনৈকা কল্যাণদায়িনী অনুচরী।
সুকৃতি–সৎকর্ম।
সুকেশা–সুন্দর কেশযুক্তা।
সুকেশিনী–সুন্দর কেশযুক্তা।
সুকেশী–ঐ।
সুকোমল–অত্যন্ত স্নিগ্ধা।
সুখদা–সুখদায়িনী।
সুখলতা–সুখরূপ লতা।
সুগঠনা–সুন্দর আকৃতি বিশিষ্টা।
সুগন্ধা–নবমল্লিকা।
সুচরিতা–সচ্চরিত্রা।
সুচিত্রা / সুচিত্রিতা–সুন্দরভাবে অঙ্কিতা।
সুচিরা–অতি দীর্ঘস্থায়ী।
সুচেতনা–শুভ বোধ।
সুচেতা–সন্তুষ্ট চিত্ত।
সুছন্দা–ভাল ছন্দবিশিষ্ট।
সুজলা–উত্তম জলপূর্ণা।
সুজাতা–সদ্বংশজাতা।
সুজিতা–যে নারীকে সহজেই জয় করা গেছে।
সুতনুকা–সুন্দর দেহবিশিষ্টা।
সুতপা–কঠোর তপস্যায় অভ্যস্ত।
সুদক্ষিণা–অতি সরলা।
সুদতী–সুন্দর দন্তযুক্তা।
সুদর্শনা–দেখতে সুন্দর এমন নারী/দুর্যোধনের কন্যা।
সুদীপ্তা–অত্যন্ত দীপ্তিময়ী।
সুদেষ্ণা–বলিরাজের স্ত্রী।
সুধন্যা–বিশেষভাবে প্রশংসনীয়া।
সুধা–অমৃত।
সুধাময়ী–মধুরা।
সুধীরা–অতি ধীর স্বভাববিশিষ্টা।
সুনক্ষত্রা–কার্তিকেয়ের জনৈকা কল্যাণদায়িনী অনুচরী।
সুনন্দা–চেদিরাজ সুবাহুর ভগিনী।
সুনয়না–সুন্দর চক্ষুযুক্তা।
সুনসা–প্রাচীন ভারতের নদীবিশেষ।
সুনিধি–সুন্দর রত্ন।
সুনীতি–উৎকৃষ্ট নীতি।
সুনেত্রা–সুন্দর চক্ষুযুক্তা।
সুন্দরী–রূপসী।
সুপর্ণা–সরস্বতী।
সুপ্রতিমা–সুন্দর প্রতিমা।
সুপ্রভা–দীপ্তিশালিনী।
সুপ্রাণা–সুন্দর প্রাণযুক্তা।
সুপ্রিয়া–অতিশয় প্রিয়া।
সুপ্রীতা–অতিশয় তুষ্টা।
সুপ্রীতি–অতিশয় ভালবাসা।
সুপ্তি–নিদ্রা।
সুবচনী–মিষ্টভাষিণী।
সুবদনা–সুন্দর মুখবিশিষ্টা।
সুবদনী–সুন্দর মুখবিশিষ্টা।
সুবর্ণরেখা–একটি নদীর নাম।
সুবর্ণলতা–স্বর্ণলতা।
সুবর্ণলেখা–সোনার মতো ঝকঝকে লেখা।
সুবর্ণা–সুন্দর বর্ণবিশিষ্টা।
সুবামা–প্রাচীন ভারতের নদী বিশেষ।
সুবাসিনী–সৌরভময়ী।
সুবিনীতা–অত্যন্ত বিনীতা।
সুবিমলা–অত্যন্ত নির্মলা।
সুকেশা–উত্তম পোশাক পরিহিতা।
সুব্রতা–সৎবর্ত পালন কারিণী।
সুভদ্রা–অত্যন্ত শিষ্টা।
সুভাষণী–ভাল ভাষণ দেয় যে নারী।
সুভাষিণী–মধুরভাষিণী।
সুমঙ্গলা–বিশেষ শুভদায়িকা।
সুমতি–উত্তম মতিবিশিষ্ট।
সুমধ্যমা–সরু ও সুগঠিত কোমর বিশিষ্টা।
সুমনা–ভাল স্বভাববিশিষ্টা।
সুমিতা–ভাল বন্ধু।
সুমিতি–শোভন ও সমাঞ্জস্যপূর্ণ পরিমাণ।
সুমিত্রা–ভাল বান্ধবী / দশরথের কনিষ্ঠা স্ত্রী।
সুমেধা–অতিশয় মেধাবী।
সুমৌলি–সুন্দর মুকুটযুক্ত।
সুরকন্যা–দেবকন্যা।
সুরঙ্গনা–সুরপ্রকাশে পারদর্শিনী।
সুরঙ্গী–সুন্দর ভঙ্গিযুক্ত।
সুরঞ্জনা–ভালভাবে আনন্দদায়িকা।
সুরঞ্জিতা–শোভনরূপে চিত্রিতা।
সুরধনী–দেবনদী, গঙ্গা।
সুরনদী–গঙ্গা।
সুরবল্লী–গুল্মবিশেষ।
সুরবালা–দেবকন্যা।
সুরভি–সুগন্ধ।
সুরভিতা–সুবাসিতা।
সুরমা–অতি রমণীয়া।
সুরমিতা–অত্যন্ত আনন্দময়ী।
সুরম্যা–অতি রমণীয়া।
সুরশ্রী–সুরের মাধুর্য।
সুরসিকা–অতিশয় রঙ্গরসপটু নারী।
সুরসুন্দরী–অপ্সরা।
সুরাঙ্গনা–অপ্সরা।
সুরুচি–মার্জিত রুচি।
সুরূপা–রূপবতী।
সুরেলা–মিষ্ট স্বরবিশিষ্টা।
সুরেশ্বরী–দুর্গা।
সুলক্ষণা–উত্তম লক্ষণযুক্তা।
সুলগ্না–উত্তম লগ্নযুক্তা।
সুলতা–ভালো লতা।
সুলতিকা–ভাল লতা।
সুলেখা–ভাল লেখা।
সুলোচনা–সুন্দর চক্ষুযুক্তা।
সুশীলা–সৎস্বভাব বিশিষ্টা।
সুশোভন–সুন্দর শোভাযুক্তা।
সুশোভিত–সুন্দরভাবে সজ্জিতা।
সুশ্রবা–পুরুবংশের রাজা জয়ৎসেনের স্ত্রী।
সুশ্রী–সুন্দর রূপযুক্তা।
সুষমা–সৌন্দর্য।
সুষুপ্তি–গভীর নিদ্রা।
সুসঙ্গতা–হর্ষরচিত ‘রত্নাবলী’ নাটকের একটি চরিত্র।
সুস্নাতা–ভালভাবে স্নান করেছেন যে নারী।
সুস্নিগ্ধা–অত্যন্ত স্নিগ্ধা।
সুম্বনা–মধুর স্বরবিশিষ্টা।
সুস্বাগতা–যে নারীকে আন্তরিকভাবে স্বাগত জানানো হয়েছে।
সুস্মিতা–সুন্দর হাস্যযুক্তা।
সুহাসিনী–সুন্দর হাস্যযুক্তা।
সুক্তি–সুবচন।
সূচনা–আরম্ভ।
সূচিকা–সুচনাকারিণী।
সুনৃতা–সত্য অথচ প্রিয়বাদিনী।
সুরী–কুন্তী।
সুর্যতনয়া–তপতী।
সূর্যতপা–প্রখর সূর্যের কিরণ সহ্য করে তপস্যা করে যে।
সূর্যমুখী–পুষ্প বিশেষ।
সূর্যসুতা–তপতী।
সৃজনী–সৃষ্টি।
সৃজিতা–সৃষ্টি করা হয়েছে যে নারীকে।
সেঁউতি–এক রকম ফুল।
সেঁজুতি–সন্ধ্যা প্রদীপ।
সেবন্তী–এক রকম ফুল।
সেবা–পরিচর্যা।
সেবিকা–সেবাকারিণী।
সেমন্তী–এক প্রকার ফুল।
সৈকতিনী–নদী।
সোনা–স্বর্ণ।
সোনাই–ঘরোয়া নাম।
সোনামণি–ঐ।
সোনামন–ঐ।
সোনামুখী–সোনার মতো সুন্দর মুখ বিশিষ্টা।
সোনালি–সোনা রঙের।
সোনালিকা–ঘরোয়া নাম।
সোনিয়া–ঐ।
সোফিয়া–ঐ।
সোমদা–এক গন্ধর্বীর নাম।
সোমলতা–যে লতার রস থেকে বৈদিক যুগে প্রিয় পানীয় তৈরি হত।
সোমা–জনৈকা অপ্সরা।
সোমাহুতি–সোম দ্বারা আহুতি বা হোম।
সোহাগী–আদরিণী।
সোহাগিনী–আদরিণী।
সোহিনি–রাগিণী বিশেষ।
সোহিনী–রাগিণী বিশেষ।
সৌদামিনী–বিদ্যুৎ।
সৌম্যতা–প্রশান্ত ভাব।
সৌম্যা–প্রশান্তভাব বিশিষ্টা।
সৌরভী–সুগন্ধযুক্ত।
সৌরভেয়ী–এক অপ্সরার নাম।
স্তুতি–স্তব।
স্নিগ্ধা–কোমল।
স্নেহ–ভালবাসা।
স্নেহকুমারী–ভালবাসার পাত্রী।
স্নেহলতা–প্রীতিলতা।
স্পন্দিতা–স্পন্দনযুক্তা।
স্পৃহা–ইচ্ছা।
স্বচ্ছতোয়া–নির্মল জলবিশিষ্টা।
স্বধা–পিতৃপুরুষের উদ্দেশে প্রদত্ত জল।
স্বয়ংদীপ্তা–নিজজে্যাতিতে দীপ্তিশীলা।
স্বয়ংপ্রভা–স্বীয় জো্যতিতে দীপ্তিশালিনী।
স্বয়ংসিদ্ধা–নিজের চেষ্টার দ্বারা সিদ্ধিলাভকারিণী।
স্বয়মাগতা–স্বেচ্ছায় এসেছে যে নারী।
স্বর্ণ–সোনা।
স্বর্ণকমল–সোনার পদ্ম।
স্বর্ণলতা–সোনার মতো রং বিশিষ্ট একপ্রকার লতা।
স্বর্ণলতিকা–ঐ।
স্বর্ণলেখা–সোনার মতো সুন্দর লেখা।
স্বর্ণাভা–সোনার আভাবিশিষ্টা।
স্বস্তিকা–মঙ্গলের প্রতীক প্রায় ক্রুশাকার চিহ্নবিশেষ।
স্বস্তিমতী–কার্তিকেয়ের জনৈকা কল্যাণদায়িনী অনুচরী।
স্বাগতা–যে নারীকে স্বাগত জানানো হচ্ছে।
স্বাগতালক্ষ্মী–স্বাগতা যে লক্ষ্মী।
স্বাতী–নক্ষত্রবিশেষ।
স্বাহা–অগ্নিজায়া।
স্মিতা–মৃদুহাস্যযুক্তা।
স্মৃতি–স্মরণশক্তি।
স্রগ্ধরা–মাল্যভূষিতা, সংস্কৃত ছন্দ বিশেষ।
স্রবন্তী–নদী।
হ
হংসমালা–হাঁসের দল।
হরিণীপ্লুতা–এক সংস্কৃত ছন্দের নাম।
হরিমতী–প্রাচীন নাম।
হরিপ্রিয়া–লক্ষ্মীদেবী।
হর্ষিতা–আনন্দিতা।
হরষিতা–আনন্দিতা।
হসন্তিকা–মল্লিকা ফুল।
হসন্তী–মল্লিকা ফুল।
হাঁসুলি–অর্ধচন্দ্রাকৃতি কণ্ঠাভরণ বিশেষ।
হাসনুহানা–একরকম ফুল।
হাসি–হাস্য।
হাস্যময়ী–সহাস্যা।
হিমশ্রী–তুষারের সৌন্দর্য।
হিমানী–তুষারপুঞ্জ।
হিয়া–হৃদয়।
হিরণপ্রভা–সোনার দীপ্তি।
হিরণ্যপ্রভা–সোনার দীপ্তি।
হিরণ্বতী–প্রাচীন ভারতের নদীবিশেষ।
হিরণ্ময়ী–স্বর্ণবর্ণা।
হীরা–হিরে।
হীরামন–তোতাপাখি বিশেষ।
হীরামোতি–হিরে ও মুক্তো।
হুতি–হোম।
হৃষিতা–আনন্দিতা।
হেনা–মেহেন্দি।
হেমনলিনী–সোনার পদ্ম।
হেমলতা–স্বর্ণলতা।
হেমপ্রভা–সোনার মতো দীপ্তি বিশিষ্টা।
হেমা–নদী বিশেষ।
হেমাঙ্গিনী–স্বর্ণের কান্তিযুক্তা।
হেমাঙ্গী–স্বর্ণের কান্তিযুক্তা।
হৈমন্তিকা–হেমন্তকালীন।
হৈমন্তী–হেমন্তকালীন।
হৈমবতী–দুর্গা।
হোলিকা–হোলি।
হোমশিখা–হোমের অগ্নি থেকে নির্গত শিখা।
বেদ, উপনিষদ, পুরাণ থেকে সংগৃহীত শিশুকন্যাদের আরও কিছু নাম ঃ-
অদিতি, অনুরাধা, অরুন্ধতী, অর্জুনী, আশামতি, অহল্যা, ঊর্ণাবতী, ঊর্বশী, ঊষা, গার্গী, গায়ত্রী, ঘোষা, জাবালা, ধীতি, পলাক্ষী, প্রবাহিনী, প্রিয়মেধা, বাক্, বাসবী, বিদ্যা, বেতসা, বৈদভী, মঞ্জিষ্ঠা, মঞ্জীরা, মেধাতিথি, মৈত্রেয়ী, যজ্ঞসেনা, শাশ্বতী, শ্বেতা, সুপর্ণা, সুভদ্রিকা।
রামায়ণ থেকে সংগৃহীত :
অব্জা, অহল্যা, ইন্দুমতী, ঊর্মিলা, কৈকেয়ী, কৌশল্যা, জানকী, তারা, প্রমীলা, বেদবতী, মন্দোদরী, মাণ্ডবী, লতা, শান্তা, শৈব্যা, শ্রুতকীর্তি, সরমা, সরযূ, সীতা, সুমিত্রা।
মহাভারত থেকে সংগৃহীত :
অর্চিষ্মতী, অম্বা, অম্বালিকা, অম্বিকা, উত্তরা, উপশ্রুতি, উলুপী, কদ্রু, কুন্তী, কুহু, কৃষ্ণা, গঙ্গা, গান্ধারী, চিত্রাঙ্গদা, জনা, তপতী, তিলোত্তমা, দুঃশলা, দেবযানী, দেবারতি, দেবসেনা, দ্রৌপদী, পদ্মাবতী, পাঞ্চালী, পিঙ্গলা, পুলোমা, পৃথা, বরাঙ্গী, বসুধারা, বিদুলা, বীরা, ভানুমতী, ভারতী, মাদ্রী, মাধবী, মেধা, মেনকা, যাজ্ঞসেনী, রাধা, রুক্মিণী, রেণুকা, লোপামুদ্রা, শকুন্তলা, শর্মিষ্ঠা, শ্রুবাবতী, সত্যভামা, সত্যবতী, সুকন্যা, সুদর্শনা, সুদেবা, সুপর্বা, সুদেষ্ণা, সুপর্ণী, সুভদ্রা, সুলভা, সুশ্রবা।
পালি ও প্রাকৃত সাহিত্য থেকে সংগৃহীত :
অঞ্জনা, অনন্যা, অনুপমা, অনুরাধা, অপরাজিতা, অপালা, অলকা, অশোকা, অসিতারঞ্জনা, আম্রপালী, উত্তরা, উত্তরী, উত্তমা, উদয়ভদ্রা, উপরামা, উপশমা, উপালী, কনকদত্তা, কাঞ্চনমালা, কাবেরী, কুশাবতী, গোতমী, চম্পা, চারুমতী, দিশা, দেবভূতি, দেবলা, দেবসুতা, প্রমিতা, বিন্দুমতী, বৈদেহী, বৈশালী, মন্দাকিনী, মল্লিকা, যশোধরা, রত্নমালা, লক্ষ্মণা, শুভা, শোভনা, শ্রদ্ধা, শ্রাবন্তী, শ্রী, শ্রীমতী, শ্যামা, সুচন্দ্রা, সুচিন্তিতা, সুজাতা, সুপ্রিয়া, সুভদ্রা, সুমঙ্গলা, সুমনা, সুমেধা, সুযামা।
সংস্কৃত কাব্য নাটক থেকে সংগৃহীত :
অক্ষমালা, অনঙ্গসেনা, অনসূয়া, অম্বালিকা, ইন্দুমতী, ইন্দ্রাণী, ইন্দুমুখী, উমা, উর্বশী, কনকবতী, কনকলেখা, কর্পূরমঞ্জরী, কমলিনী, কলাবতী, কলিঙ্গসেনা, কান্তিবতী, কাদম্বরী, কুমুদ্বতী, কুমুদিকা, কুমুদিনী, কৌমুদী, গৌরী, চন্দ্রসেনা, চন্দ্রিকা, চারুমতী, জনশ্রী, তমালিকা, তরলিকা, তারাবলী, দময়ন্তিকা, দীপিকা, নবমালিকা, নলিনিকা, নিপুণিকা, পত্রলতা, পত্রলেখা, পদ্মাবতী, পদ্মিনী, পল্লবিকা, পার্বতী, পৌরবী, প্রিয়দর্শিকা, প্রিয়ংবদা, বসন্তসেনা, বসুধারা, বাসন্তিকা, বাসবদত্তা, বালচন্দ্রিকা, বিন্দুমতী, বিলাসবতী, বৈজয়ন্তী, বৈদেহী, মকরিকা, মঙ্গলিকা, মঞ্জুবাসিনী, মঞ্জুলিকা, মদলেখা, মধুমতী, মনোরমা, মহাশ্বেতা, মাধবসেনা, মালতিকা, মালতী, মালাবতী, মেনকা, যজ্ঞবতী, যশোবতী, যশোধনা, রজনিকা, রত্নাবতী, রত্নাবলী, রাসমঞ্জরী, লীলাবতী, শকুন্তলা, শর্বরী, শশাঙ্কসেনা, শর্বরী, শশিকলা, শুভশ্রী, সাগরিকা, হংসপদিকা, হংসপালী, হংসবতী।
বৈষ্ণব সাহিত্য থেকে সংগৃহীত :
অনুরাধা, অশোকলতা, ইন্দুলেখা, কমলা, কালিন্দী, কুঙ্কুমা, কুন্তী, কস্তুরিকা, কুসুমিকা, কুমুদিনী, কৃষ্ণা, গোপালী, চন্দ্রাবলী, চিত্রা, দেবকী, পদ্মা, বাসন্তী, বিচিত্র, বিমলা, বিশাখা, বৃন্দা, ভদ্রা, মঙ্গলা, মঞ্জুকেশী, মণিমঞ্জরীকা, মনোরমা, মাধবী, মাধুরী, মালতী, যশোদা, রতিমঞ্জরী, রাধা, রুক্মিণী, রূপমঞ্জরী, রোহিণী, লক্ষ্মণা, ললিতা, লীলা, শঙ্করী, শারী, শ্যামলা, শ্যামা, সত্যভামা, সুদেবী, সোমাভা।
লোকসাহিত্য থেকে সংগৃহীত :
কমলা, কলিঙ্গা, কাজলরেখা, খুল্লনা, চন্দ্রবতী, ফুল্লরা, বিদ্যা, বেহুলা, মলয়া, রঞ্জাবতী, রূপবতী, লহনা, লীলা, সনকা, সোনাই।
বঙ্কিমসাহিত্য থেকে সংগৃহীত :
অমলা, অলকমণি, ইন্দিরা, ঊর্মিলা, কনক, কপালকুণ্ডলা, কমলমণি, কল্যাণী, কামিনী, কুন্দনন্দিনী, কুমুদিনী, চঞ্চলকুমারী, চঞ্চলা, চন্দ্রমুখী, চম্পকলতা, চাঁপা, জয়ন্তী, তিলোত্তমা, দিবা, নন্দা, নয়নতারা, নির্মলকুমারী, নির্মলা, নিশি, প্রফুল্ল, ফুলমণি, বসন্তকুমারী, বিমলা, ভ্রমর, মনোরমা, মৃণালিনী, মৃন্ময়ী, যমুনা, যামিনী, রঙ্গময়ী, রজনী, রত্নময়ী, রাধারানি, রোহিণী, লবঙ্গলতা, শান্তি, শ্যামা, শৈবালিনী, শ্রী, শ্রীমতী, সাগর, সূর্যমুখী, হিরন্ময়ী, হীরা।
রবীন্দ্রসাহিত্য থেকে সংগৃহীত :
অচিরা, অজিতা, অনিলা, অপর্ণা, অপরাজিতা, অমিয়া, অরুণলেখা, অরুণা, অানন্দময়ী, আশা, ইন্দুমতী, ইন্দ্রাণী, ইলা, উমা, ঊর্মিমালা, এলা, কমলা, কমলিকা, কল্যাণী, কাদম্বিনী, কিরণশশী, কুমুদিনী, কুসুম, কেতকী, গৌরী, চন্দরা, চন্দ্রা, চপলা, চারুবালা, চারুলতা, চারুশশী, দামিনী, দীপালি, নন্দা, নন্দিনী, নলিনী, নির্মলা, নিরুপমা, নীরজা, নীরবালা, নৃপবালা, নীলা, নীহার, পুরবালা, প্রভা, বন্যা, বাঁশরী, বাসবী, বিনোদিনী, বিপাশা, বিভা, বিমলা, মঞ্জরী, মল্লিকা, মালতী, মালিনী, মৃণাল, মৃণালিনী, রাজলক্ষ্মী, রোহিণী, লিলতা, লাবণ্য, লাবণ্যরেখা, লিলি, লিসি, শর্মিলা, শ্যামা, শৈলবালা, সরলা, সুকুমারী, সুচরিতা, সুদক্ষিণা, সুদর্শনা, সুধা, সুনেত্রা, সুভা, সুমিত্রা, সুরঙ্গমা, সুরবালা, সুরমা, সুষমা, সোহিনী, হেমনলিনী, হৈমন্তী, হৈমবতী।
শরৎসাহিত্য থেকে সংগৃহীত :
অচলা, অন্নদা, অনিতা, অনুপমা, অনুরাধা, অপর্ণা, অভয়া, উমা, ঊষা, কমল, কমললতা, কাদম্বিনী, কিরণময়ী, কুসুম, কৃষ্ণপ্রিয়া, গৌরী, দয়াময়ী, নলিনী, নয়নতারা, নারায়ণী, নির্মলা, নীলা, নীলিমা, প্রমীলা, বন্দনা, বিজলী, বিজয়া, বিন্দু, বিভা, বিরাজ, বিলাসী, ভারতী, মনোরমা, মাধবী, মালতী, মৃণাল, মৈত্রেয়ী, রমা, রাজলক্ষ্মী, ললনা, ললিতা, লাবণ্য, শুভদা, ষোড়শী, সতী, সন্ধ্যা, সুরযূ, সরোজিনী, সাবিত্রী, সুমিত্রা, সুরবালা, সুরমা, সুলোচনা, সৌদািমনী, হরিলক্ষ্মী, হেমাঙ্গিনী।
গ্রহ, উপগ্রহ, নক্ষত্রের নামে :
অনুরাধা, আর্দ্রা, কৃত্তিকা, চিত্রা, ধনিষ্ঠা, বিশাখা, রেবতী, রোহিণী, শতভিষা, শ্রবণা, সবিতা, স্বাতী।
ফুল ও পাখিদের নামে :
অতসী, অপরাজিতা, কনকচাঁপা, কমলিকা, করবী, কুন্দ, কুসুম, কেতকী, কেয়া, গোলাপ, চন্দ্রমল্লিকা, চাঁপা, চম্পা, চামেলী, জবা, জুঁই, টগর, দোপাটি, দোলনচাঁপা, নলিনী, নয়নতারা, নাগচম্পা, পদ্ম, পদ্মকলি, বকুল, বেলা, মল্লিকা, মালতী, যুথি, যুথিকা, লিলি, শিউলি, শেফালি, শেফালিকা, সন্ধ্যামালতী, সূর্যমুখী, হাসনুহানা, হেনা।
পাখি : কোয়েলা, কোয়েল, চন্দনা, টিয়া, টুনটুনি, তোতা, দোয়েল, পাপিয়া, ফুলটুসি, বাবুই, ময়না, মুনিয়া, মৌটুসি, শ্যামা, শারী।
নদ-নদীর নামে :
অঞ্জনা, অলকানন্দা, আত্রেয়ী, ইছামতী, ইন্দ্রাবতী, ইরাবতী, উশ্রী, কপিলা, করতোয়া, কংসাবতী, কাবেরী, কৃষ্ণা, গঙ্গা, গোদাবরী, গোমতী, চন্দ্রভাগা, চুর্ণী, তমসা, তাপ্তী, তুঙ্গভদ্রা, ধানসিঁড়ি, নর্মদা, পদ্মা, বিতস্তা, বিপাসা, বেত্রবতী, ভাগীরথী, মধুমতী, মন্দাকিনী, ময়ূরাক্ষী, মহানন্দা, মেঘনা, যমুনা, রাপ্তী, রেবা, শতদ্রু, শিপ্রা, শিলাবতী, সরযূ, সরস্বতী, সুবর্ণরেখা।
রাগ-রাগিনীর নাম :
আশাবতী, কলাবতী, কল্যাণী, কাজরী, কৌশিকী, গান্ধারী, গুর্জরী, গৌরী, চৈতী, ছায়া, জয়জয়ন্তী, জয়তশ্রী, জয়াবতী, তোড়ি, দীপিকা, দুর্গা, ধানেশ্রী, নারায়ণী, পটমঞ্জরী, পূর্বী, পূরবী, বাগেশ্রী, ভূপালী, ভৈরবী, মধুমাধবী, মাধবী, মালবশ্রী, মালবী, রাগমঞ্জরী, লিলতা, শ্রী, সারঙ্গী, সাহানা, সোহিনী।
পূর্যা নামের অর্থ আছে
উত্তরমুছুনখুব সুন্দর পোস্ট করেছেন
উত্তরমুছুনhttps://starbijay.com/
hmm khuboi sundor and karjokori post.
মুছুন